আজ বৃহস্পতিবার বিকালে প্রথম চালানে ১০ জন রপ্তানিকারক মোট ৫৪ মেট্রিক টন ইলিশ পাঠিয়েছেন। প্রতি কেজি ইলিশ ১০ মার্কিন ডলার, বা বাংলাদেশি টাকায় ১,১৮০ টাকা মূল্যে রপ্তানি হচ্ছে।
আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে অন্যান্য বছরের মতো এবারও ভারতে গেল ইলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বিকালে প্রথম চালানে ১০ জন রপ্তানিকারক মোট ৫৪ মেট্রিক টন ইলিশ পাঠিয়েছেন। প্রতি কেজি ইলিশ ১০ মার্কিন ডলার, বা বাংলাদেশি টাকায় ১,১৮০ টাকা মূল্যে রপ্তানি হচ্ছে।
দেশের ৪৯টি প্রতিষ্ঠান ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পেয়েছে। ১৩ অক্টোবরের আগেই ইলিশ রপ্তানি শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার সাফায়েত হোসেন জানান, ইলিশের বাংলাদেশি রপ্তানিকারক সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ এবং আমদানিকারক ভারতের আর জে ইন্টারন্যাশনাল। বন্দর থেকে ইলিশ ছাড়করণে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রয়েছে বাংলাদেশ লজিস্টিক।
জানা যায়, কলকাতার ভারতীয় মাছ আমদানিকারকদের সংগঠন ফিশ ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (এফআইএ) থেকে গত ৯ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের কাছে দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদনের বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ জানানো হয়। পরে বিশেষ বিবেচনায় সরকার ভারতে ২ হাজার ৪২০ টন রপ্তানির অনুমতি দেয়। যা বৃহস্পতিবার থেকে রপ্তানি শুরু হয়েছে।
ভারতগামী ইলিশের ট্রাক। ছবি: টিবিএস।
সাধারণ ব্যবসায়ীরা বলছেন ইলিশ রপ্তানি দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল ফিশারিজ কোয়ারেন্টাইন অফিসার মাহবুবুর রহমান জানান, আজ বৃহস্পতিবার বিকালে ১০ জন রপ্তানিকারক ৫৪ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে পাঠিয়েছে। প্রতি কেজি ইলিশ মাছের দাম ধরা হয়েছে ১০ ডলার।
বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১২ সালে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ হয়েছিল। পরে আবার শুরু হয়। তবে বিশেষ বিবেচনায় কেবল দুর্গাপূজাতে ইলিশ রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। গেল বছর রপ্তানির অনুমতি ছিল তিন হাজার ৯০০ মেট্রিক টনের। এবছর অনুমতি দেওয়া হয়েছে দুই হাজার ৪২০ টনের।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক সজিব নাজির জানান, কাগজ পত্রের কাজ শেষে পণ্যবাহী ইলিশের ট্রাক যাতে দ্রুত ভারতে ঢুকতে পারে সে বিষয়ে সহযোগীতা করা হবে।
আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে অন্যান্য বছরের মতো এবারও ভারতে গেল ইলিশ। আজ বৃহস্পতিবার বিকালে প্রথম চালানে ১০ জন রপ্তানিকারক মোট ৫৪ মেট্রিক টন ইলিশ পাঠিয়েছেন। প্রতি কেজি ইলিশ ১০ মার্কিন ডলার, বা বাংলাদেশি টাকায় ১,১৮০ টাকা মূল্যে রপ্তানি হচ্ছে।
দেশের ৪৯টি প্রতিষ্ঠান ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন পেয়েছে। ১৩ অক্টোবরের আগেই ইলিশ রপ্তানি শেষ করতে হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
বেনাপোল কাস্টমসের যুগ্ম কমিশনার সাফায়েত হোসেন জানান, ইলিশের বাংলাদেশি রপ্তানিকারক সাজ্জাদ এন্টারপ্রাইজ এবং আমদানিকারক ভারতের আর জে ইন্টারন্যাশনাল। বন্দর থেকে ইলিশ ছাড়করণে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রয়েছে বাংলাদেশ লজিস্টিক।
জানা যায়, কলকাতার ভারতীয় মাছ আমদানিকারকদের সংগঠন ফিশ ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (এফআইএ) থেকে গত ৯ সেপ্টেম্বর পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের কাছে দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে ইলিশ রপ্তানির অনুমোদনের বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ জানানো হয়। পরে বিশেষ বিবেচনায় সরকার ভারতে ২ হাজার ৪২০ টন রপ্তানির অনুমতি দেয়। যা বৃহস্পতিবার থেকে রপ্তানি শুরু হয়েছে।
ভারতগামী ইলিশের ট্রাক। ছবি: টিবিএস।
সাধারণ ব্যবসায়ীরা বলছেন ইলিশ রপ্তানি দুই দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখবে।
বেনাপোল ফিশারিজ কোয়ারেন্টাইন অফিসার মাহবুবুর রহমান জানান, আজ বৃহস্পতিবার বিকালে ১০ জন রপ্তানিকারক ৫৪ মেট্রিক টন ইলিশ ভারতে পাঠিয়েছে। প্রতি কেজি ইলিশ মাছের দাম ধরা হয়েছে ১০ ডলার।
বন্দর সংশ্লিষ্টরা জানান, ২০১২ সালে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ হয়েছিল। পরে আবার শুরু হয়। তবে বিশেষ বিবেচনায় কেবল দুর্গাপূজাতে ইলিশ রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। গেল বছর রপ্তানির অনুমতি ছিল তিন হাজার ৯০০ মেট্রিক টনের। এবছর অনুমতি দেওয়া হয়েছে দুই হাজার ৪২০ টনের।
বেনাপোল বন্দরের উপপরিচালক সজিব নাজির জানান, কাগজ পত্রের কাজ শেষে পণ্যবাহী ইলিশের ট্রাক যাতে দ্রুত ভারতে ঢুকতে পারে সে বিষয়ে সহযোগীতা করা হবে।