দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোল দিয়ে দুই দিনে ৯৯ টন ইলিশ রপ্তানি হয়েছে ভারতে। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে ইলিশ রপ্তানি শুরু হয়েছে গত বৃহস্পতিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) থেকে। ওই দিন ২০টি ট্রাকে ৫৪ টন ৪৬০ কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ৪৫ টন ২০০ কেজির মতো গেট পাস হয়েছে। এ নিয়ে দুই দিনে বেনাপোল দিয়ে ভারতে রপ্তানি হলো ৯৯ টন ৬৬০ কেজি ইলিশ।
প্রতি কেজি ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে ১০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি এক হাজার ১৮০ টাকা দরে। বেনাপোল বাজারের মাছের আড়তে পাইকারিতে প্রতি এক কেজি ওজনের ইলিশ এক হাজার ৬৫০ থেকে এক হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সে হিসেবে একই আকারের ইলিশ প্রায় ৫০০ টাকা কমে ভারতে রপ্তানি হচ্ছে।
মৎস্য অধিদপ্তরের বেনাপোল স্থলবন্দরের মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের পরিদর্শক আসওয়াদুল আলম কালবেলাকে বলেন, এই প্রশ্নের উত্তর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তারা দিতে পারবেন। তবে আমি যেটা জানি সেটা হলো, ইলিশ রপ্তানি পরিপত্রটি কয়েক বছর আগের। তখনকার বাজারদরের সঙ্গে মিল রেখে ১০ ডলারে প্রতি কেজির রপ্তানি নির্ধারণ করা হয়েছে। এখনো সেই পরিপত্র অনুযায়ী রপ্তানি হচ্ছে। তবে ইলিশের দেশীয় বাজারদরের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দাম সমন্বয় হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উপপরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির কালবেলাকে জানান, গত বৃহস্পতিবার ২০টি ট্রাকে করে ৫৪ টন ৪৬০ কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়। আজ বিকেল ৩টা পর্যন্ত ১৫টি ট্রাকে ৪৫ টন ২০০ কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়েছে। এ নিয়ে দুদিনে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি হলো ৯৯ টন ৬৬০ কেজি। দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে মোট দুই হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন রয়েছে। তবে রপ্তানিকারকদের আগামী ১২ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি শেষ করতে হবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে।
মৎস্য অধিদপ্তরের বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিদর্শক আসওয়াদুল আলম কালবেলাকে জানান, রপ্তানি করা প্রতিটি ইলিশের ওজন কেজির ওপরে। গড়ে ১০ ডলার কেজি দরে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে তা থেকে সরে এসে দুই হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। আর ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৪৯টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ৪৮টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ২ হাজার ৪০০ টন, আরেকটি প্রতিষ্ঠান ২০ টন ইলিশ রপ্তানি করবে।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ৪৫ টন ২০০ কেজির মতো গেট পাস হয়েছে। এ নিয়ে দুই দিনে বেনাপোল দিয়ে ভারতে রপ্তানি হলো ৯৯ টন ৬৬০ কেজি ইলিশ।
প্রতি কেজি ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে ১০ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি এক হাজার ১৮০ টাকা দরে। বেনাপোল বাজারের মাছের আড়তে পাইকারিতে প্রতি এক কেজি ওজনের ইলিশ এক হাজার ৬৫০ থেকে এক হাজার ৭০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সে হিসেবে একই আকারের ইলিশ প্রায় ৫০০ টাকা কমে ভারতে রপ্তানি হচ্ছে।
মৎস্য অধিদপ্তরের বেনাপোল স্থলবন্দরের মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের পরিদর্শক আসওয়াদুল আলম কালবেলাকে বলেন, এই প্রশ্নের উত্তর জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তারা দিতে পারবেন। তবে আমি যেটা জানি সেটা হলো, ইলিশ রপ্তানি পরিপত্রটি কয়েক বছর আগের। তখনকার বাজারদরের সঙ্গে মিল রেখে ১০ ডলারে প্রতি কেজির রপ্তানি নির্ধারণ করা হয়েছে। এখনো সেই পরিপত্র অনুযায়ী রপ্তানি হচ্ছে। তবে ইলিশের দেশীয় বাজারদরের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দাম সমন্বয় হতে পারে বলেও তিনি মনে করেন।
বেনাপোল স্থলবন্দরের উপপরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির কালবেলাকে জানান, গত বৃহস্পতিবার ২০টি ট্রাকে করে ৫৪ টন ৪৬০ কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়। আজ বিকেল ৩টা পর্যন্ত ১৫টি ট্রাকে ৪৫ টন ২০০ কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়েছে। এ নিয়ে দুদিনে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানি হলো ৯৯ টন ৬৬০ কেজি। দেশের বিভিন্ন বন্দর দিয়ে মোট দুই হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন রয়েছে। তবে রপ্তানিকারকদের আগামী ১২ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি শেষ করতে হবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা রয়েছে।
মৎস্য অধিদপ্তরের বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিদর্শক আসওয়াদুল আলম কালবেলাকে জানান, রপ্তানি করা প্রতিটি ইলিশের ওজন কেজির ওপরে। গড়ে ১০ ডলার কেজি দরে ইলিশ রপ্তানি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে তিন হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। পরে তা থেকে সরে এসে দুই হাজার ৪২০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। আর ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৪৯টি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ৪৮টি প্রতিষ্ঠান ৫০ টন করে ২ হাজার ৪০০ টন, আরেকটি প্রতিষ্ঠান ২০ টন ইলিশ রপ্তানি করবে।