১৯৭২ সালে তৈরি করা রাজাকারের তালিকায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কোনো নেতার নাম ছিল না বলে দাবি করেছেন দলটির বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান।
সম্প্রতি যুগান্তরকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জামায়াতের ৭১’ এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি এমন দাবি করেন।
জামায়াত আমির বলেন, ১৯৭১ সালে আমি শিশু ছিলাম। ওই সময় আমার রাজনীতি বিশ্লেষণ করার যোগ্যতা ও ক্ষমতা ছিল না। যারা জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তাদের সঙ্গেই তো আমরা পরবর্তীতে কাজ করেছি। তবে সবার মনে রাখা উচিৎ, একটা লোক হঠাৎ করে যেমন ভালো হয়ে যায় না, তেমনি একটা লোক হঠাৎ খারাপও হয়ে যায় না। মানুষের জীবনাচার একটা ধারাবাহিক বিষয়।
দলটির শীর্ষ নেতাদের নিয়ে জামায়াত আমির বলেন, আমরা যাদের সঙ্গে চলেছি শতগুনে আমাদের থেকে শ্রেষ্ঠ দেখেছি। তাদের মধ্যে কোনো মানুষের অকল্যাণ তো দূরের কথা, তাদের মাথায় কখনো কোনো কুচিন্তাই দেখিনি। এটা দলের সবাই স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছি। আমাদের মুরব্বি যারা ছিলেন তারা দুজন তিনটি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। কল্পিত অনেক অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে, যেগুলোর কোনো ভিত্তি নেই। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো স্বজনপ্রীতি, অনিয়ম-দুর্নীতি ও ঘুসের অভিযোগ উত্থাপন করার কেউ সাহস করতে পারেনি। কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে জীবনকে তারা এইভাবে গড়ে তুলেছিলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ৭২’ সালে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে তালিকা করা হয়েছিল ওই তালিকায় তো একজনও জামায়াতের নেতা ছিল না। এতেই প্রমাণিত হয় এটি একটি রাজনৈতিক প্রোপাগাণ্ডা। এখন যেমন রগকাটার অভিযোগ তুলা হয়। এটিও একটি রাজনৈতিক অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে একটি পক্ষ।
সম্প্রতি যুগান্তরকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে জামায়াতের ৭১’ এর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি এমন দাবি করেন।
জামায়াত আমির বলেন, ১৯৭১ সালে আমি শিশু ছিলাম। ওই সময় আমার রাজনীতি বিশ্লেষণ করার যোগ্যতা ও ক্ষমতা ছিল না। যারা জামায়াতের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, তাদের সঙ্গেই তো আমরা পরবর্তীতে কাজ করেছি। তবে সবার মনে রাখা উচিৎ, একটা লোক হঠাৎ করে যেমন ভালো হয়ে যায় না, তেমনি একটা লোক হঠাৎ খারাপও হয়ে যায় না। মানুষের জীবনাচার একটা ধারাবাহিক বিষয়।
দলটির শীর্ষ নেতাদের নিয়ে জামায়াত আমির বলেন, আমরা যাদের সঙ্গে চলেছি শতগুনে আমাদের থেকে শ্রেষ্ঠ দেখেছি। তাদের মধ্যে কোনো মানুষের অকল্যাণ তো দূরের কথা, তাদের মাথায় কখনো কোনো কুচিন্তাই দেখিনি। এটা দলের সবাই স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছি। আমাদের মুরব্বি যারা ছিলেন তারা দুজন তিনটি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন। কল্পিত অনেক অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে আনা হয়েছে, যেগুলোর কোনো ভিত্তি নেই। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো স্বজনপ্রীতি, অনিয়ম-দুর্নীতি ও ঘুসের অভিযোগ উত্থাপন করার কেউ সাহস করতে পারেনি। কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে জীবনকে তারা এইভাবে গড়ে তুলেছিলেন।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ৭২’ সালে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে তালিকা করা হয়েছিল ওই তালিকায় তো একজনও জামায়াতের নেতা ছিল না। এতেই প্রমাণিত হয় এটি একটি রাজনৈতিক প্রোপাগাণ্ডা। এখন যেমন রগকাটার অভিযোগ তুলা হয়। এটিও একটি রাজনৈতিক অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে একটি পক্ষ।