যুক্তরাষ্ট্র দেশে দেশে গিয়ে যুদ্ধ করে। আগে শুধু ইউরোপে ছিল। এখন এখানেও আসবে। বাংলাদেশেও আসবে। যুদ্ধ করবে। আপনারা কি যুদ্ধ করতে প্রস্তুত? আপনারা তৈরি তো? প্রশ্ন রেখেছেন কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভা মিলনায়তনে বসুমতি পাঠচক্র ও বসুরহাট পাঠাগারের আয়োজনে ‘২৪-এর গণঅভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ফরহাদ মজহার বলেন, বিল ক্লিনটন সৌদি আরবকে সমর্থন দেওয়ায় ইয়েমেনের মানুষ না খেয়ে মারা গেছে। জাতিসংঘে ইসরাইলকে সাপোর্ট দিয়েছে এই যুদ্ধবাজ। দেশে দেশে যুদ্ধ করে আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, আফগানিস্তানসহ দেশগুলোকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। বিশেষ করে গরিব মুসলিম দেশগুলোকে ধ্বংস করেছে। তিনি (ড. ইউনূস) তাদের সঙ্গে আলিঙ্গন করেন, তাদের গলায় চুমু দিচ্ছেন। এটা কি দরকার ছিল?
তিনি বলেন, আমি মাজার ভাঙাবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। এটি ফৌজদারি অপরাধ। মজলুমের পক্ষে দাঁড়িয়েছি, এটি আমাদের ধর্ম আমাদের শিখিয়েছে। আমাদের নবী এটি আমাদের শিখিয়েছেন।
ফরহাদ মজহার আরও বলেন, আমি ২০১৩ সালে হেফাজতের পক্ষে দাঁড়িয়েছি। নিঃশর্তে দাঁড়িয়েছি। কেন গিয়েছিলাম। কারণ আমরা সত্যের পক্ষে। আমাদের বাংলাদেশে সবার অধিকার রয়েছে। আপনি ইসলামপন্থি হতে পারেন, আপনি কমিউনিস্ট হতে পারেন, আপনি আস্তিক হতে পারেন, নাস্তিক হতে পারেন। আপনার কথা বলার অধিকার, সভা-সমাবেশ করার অধিকার থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- লেখক ও চিন্তক সারোয়ার তুষার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক আরিফ সোহেল, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমন্বয়ক নাজিফা জান্নাত প্রমুখ।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভা মিলনায়তনে বসুমতি পাঠচক্র ও বসুরহাট পাঠাগারের আয়োজনে ‘২৪-এর গণঅভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ফরহাদ মজহার বলেন, বিল ক্লিনটন সৌদি আরবকে সমর্থন দেওয়ায় ইয়েমেনের মানুষ না খেয়ে মারা গেছে। জাতিসংঘে ইসরাইলকে সাপোর্ট দিয়েছে এই যুদ্ধবাজ। দেশে দেশে যুদ্ধ করে আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা, আফগানিস্তানসহ দেশগুলোকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। বিশেষ করে গরিব মুসলিম দেশগুলোকে ধ্বংস করেছে। তিনি (ড. ইউনূস) তাদের সঙ্গে আলিঙ্গন করেন, তাদের গলায় চুমু দিচ্ছেন। এটা কি দরকার ছিল?
তিনি বলেন, আমি মাজার ভাঙাবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম। এটি ফৌজদারি অপরাধ। মজলুমের পক্ষে দাঁড়িয়েছি, এটি আমাদের ধর্ম আমাদের শিখিয়েছে। আমাদের নবী এটি আমাদের শিখিয়েছেন।
ফরহাদ মজহার আরও বলেন, আমি ২০১৩ সালে হেফাজতের পক্ষে দাঁড়িয়েছি। নিঃশর্তে দাঁড়িয়েছি। কেন গিয়েছিলাম। কারণ আমরা সত্যের পক্ষে। আমাদের বাংলাদেশে সবার অধিকার রয়েছে। আপনি ইসলামপন্থি হতে পারেন, আপনি কমিউনিস্ট হতে পারেন, আপনি আস্তিক হতে পারেন, নাস্তিক হতে পারেন। আপনার কথা বলার অধিকার, সভা-সমাবেশ করার অধিকার থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- লেখক ও চিন্তক সারোয়ার তুষার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক উমামা ফাতেমা, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক আরিফ সোহেল, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সমন্বয়ক নাজিফা জান্নাত প্রমুখ।