
জনরোষের মুখে পুলিশের তাৎক্ষণিক তৎপরতায় সেনাবাহিনীর সহায়তায় সাভারের চাকলিয়া মাজারের ৭২ জনের প্রাণ রক্ষা পেয়েছে।
সোমবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়, সাভার থানার বনগাঁও ইউনিয়নের চাকলিয়া গ্রামের লোকজনের অভিযোগ, তাদের এলাকার কাজী জাবের আহমেদ জাবের একজন ভণ্ড পীর। তার কমর্কাণ্ড ইসলাম বিরোধী। তারা কালান্দার বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল সুরেশ্বরী মতবাদে বিশ্বাসী। তার পিতা আফসার উদ্দিনের মাজার শরীফ উচ্ছেদ করার দাবি নিয়ে গত রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার সময় তিন-চার শত স্থানীয় বিভিন্ন মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ এলাকাবাসী তাদের বাড়িতে এসে এসব কমর্কাণ্ড বন্ধ করার জন্য বলাতে উভয়পক্ষই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
এতে ইট-পাটকেলের আঘাতে উভয়পক্ষের প্রায় ২০-৩০ জন আহত হয়।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত ডিআইজি আহম্মদ মুঈদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহীনুর কবির, সাভার থানার ওসি মোহাম্মদ জুয়েল মিঞা, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশিক ইকবাল, পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো. হেলাল উদ্দিনসহ পুলিশের একটি বিশেষ টিমের তাৎক্ষণিক উপস্থিতি ও সেনাবাহিনীর সহায়তায় ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে কোনো বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহত হয়নি।
কথিত পীর কাজী জাবের আহমেদ জাবের ও তার পরিবারের ১৯ সদস্য এবং ভক্তরাসহ ৭২ জনের সবাইকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
সোমবার এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে সাভার মডেল থানা পুলিশ।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়, সাভার থানার বনগাঁও ইউনিয়নের চাকলিয়া গ্রামের লোকজনের অভিযোগ, তাদের এলাকার কাজী জাবের আহমেদ জাবের একজন ভণ্ড পীর। তার কমর্কাণ্ড ইসলাম বিরোধী। তারা কালান্দার বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল সুরেশ্বরী মতবাদে বিশ্বাসী। তার পিতা আফসার উদ্দিনের মাজার শরীফ উচ্ছেদ করার দাবি নিয়ে গত রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার সময় তিন-চার শত স্থানীয় বিভিন্ন মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ এলাকাবাসী তাদের বাড়িতে এসে এসব কমর্কাণ্ড বন্ধ করার জন্য বলাতে উভয়পক্ষই সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
এতে ইট-পাটকেলের আঘাতে উভয়পক্ষের প্রায় ২০-৩০ জন আহত হয়।
ঢাকা জেলার অতিরিক্ত ডিআইজি আহম্মদ মুঈদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহীনুর কবির, সাভার থানার ওসি মোহাম্মদ জুয়েল মিঞা, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আশিক ইকবাল, পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) মো. হেলাল উদ্দিনসহ পুলিশের একটি বিশেষ টিমের তাৎক্ষণিক উপস্থিতি ও সেনাবাহিনীর সহায়তায় ব্যবস্থা নেওয়ার কারণে কোনো বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহত হয়নি।
কথিত পীর কাজী জাবের আহমেদ জাবের ও তার পরিবারের ১৯ সদস্য এবং ভক্তরাসহ ৭২ জনের সবাইকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।