জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আমাদের দুজন মন্ত্রী ছিলেন, মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। ওয়ান-ইলেভেনে মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকার এবং শেখ হাসিনার সরকার মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুঁজেও এ দুই মন্ত্রীর বিরুদ্ধে এক টাকার দুর্নীতি বের করতে পারেনি।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানা মাঠে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, এই পরিবর্তনের পর গোটা বাংলাদেশ একটি প্রমাণও দিতে পারবে না জামায়াতের লোকেরা চাঁদাবাজি করেছে। জামায়াতের কোনো লোক যদি চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত হয়, সে জামায়াতে থাকতে পারবে না। চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ ও চোরের জায়গা নেই। জামায়াতে ইসলাম সুখী সমৃদ্ধশালী মানবিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র কায়েম করতে চায়।
তিনি বলেন, এই নতুন বাংলাদেশ হবে ইনসাফপূর্ণ বাংলাদেশ, এই বাংলাদেশ হবে শ্রমিকের, কৃষকের। এই নতুন বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ। আমরা এই দেশকে সন্ত্রাসমুক্ত, চাঁদাবাজমুক্ত বানাতে চাই। ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম ছাড়া শ্রমিকের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। ইসলামী শাসন ছাড়া ইনসাফপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা হতে পারে না। শুধু ক্ষমতার পরিবর্তন হলেই ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম হবে না। শুধু ক্ষমতার পরিবর্তন হলেই চাঁদাবাজ বন্ধ হবে না, দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ পাওয়া যাবে না। যারা নিজেরা চাঁদাবাজি করে, তাদের দিয়ে কি চাঁদাবাজমুক্ত দেশ গড়া যাবে? যারা দখলবাজির রাজনীতি করে, তাদের দিয়ে কি দখলবাজমুক্ত দেশ গড়া যাবে? যারা নিজেরা দুর্নীতি করে, তাদের দিয়ে কি দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়া যাবে?
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর ফিরে এসেছে, এই ইতিহাস নেই। কাজেই আর ফিরে আসার সম্ভাবনা নেই। তারা হাজার হাজার মানুষকে খুন-গুম করেছে, লাখ লাখ মানুষকে কারাবন্দি করেছে। সর্বশেষ ছাত্রদের আন্দোলন ঠেকানোর জন্য গণহত্যা পরিচালনা করেছে।
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সলঙ্গা থানার সভাপতি মো. আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা জামায়াত শাখার সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট ছাইদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান হোসেন, উল্লাপাড়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক শাহজাহান আলী, সলঙ্গা থানা জামায়াতের আমির রাশিদুল ইসলাম শহীদ, রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা এবিএম আব্দুস সাত্তার, সলঙ্গা থানা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মহসিন আলম।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানা মাঠে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, এই পরিবর্তনের পর গোটা বাংলাদেশ একটি প্রমাণও দিতে পারবে না জামায়াতের লোকেরা চাঁদাবাজি করেছে। জামায়াতের কোনো লোক যদি চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত হয়, সে জামায়াতে থাকতে পারবে না। চাঁদাবাজ, দুর্নীতিবাজ, দখলবাজ ও চোরের জায়গা নেই। জামায়াতে ইসলাম সুখী সমৃদ্ধশালী মানবিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র কায়েম করতে চায়।
তিনি বলেন, এই নতুন বাংলাদেশ হবে ইনসাফপূর্ণ বাংলাদেশ, এই বাংলাদেশ হবে শ্রমিকের, কৃষকের। এই নতুন বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ। আমরা এই দেশকে সন্ত্রাসমুক্ত, চাঁদাবাজমুক্ত বানাতে চাই। ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম ছাড়া শ্রমিকের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। ইসলামী শাসন ছাড়া ইনসাফপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠা হতে পারে না। শুধু ক্ষমতার পরিবর্তন হলেই ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম হবে না। শুধু ক্ষমতার পরিবর্তন হলেই চাঁদাবাজ বন্ধ হবে না, দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ পাওয়া যাবে না। যারা নিজেরা চাঁদাবাজি করে, তাদের দিয়ে কি চাঁদাবাজমুক্ত দেশ গড়া যাবে? যারা দখলবাজির রাজনীতি করে, তাদের দিয়ে কি দখলবাজমুক্ত দেশ গড়া যাবে? যারা নিজেরা দুর্নীতি করে, তাদের দিয়ে কি দুর্নীতিমুক্ত দেশ গড়া যাবে?
জামায়াতের এ নেতা বলেন, ফ্যাসিবাদী সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর ফিরে এসেছে, এই ইতিহাস নেই। কাজেই আর ফিরে আসার সম্ভাবনা নেই। তারা হাজার হাজার মানুষকে খুন-গুম করেছে, লাখ লাখ মানুষকে কারাবন্দি করেছে। সর্বশেষ ছাত্রদের আন্দোলন ঠেকানোর জন্য গণহত্যা পরিচালনা করেছে।
বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সলঙ্গা থানার সভাপতি মো. আনিছুর রহমানের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন জেলা জামায়াত শাখার সেক্রেটারি অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সিরাজগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট ছাইদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান হোসেন, উল্লাপাড়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির অধ্যাপক শাহজাহান আলী, সলঙ্গা থানা জামায়াতের আমির রাশিদুল ইসলাম শহীদ, রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জামায়াত নেতা এবিএম আব্দুস সাত্তার, সলঙ্গা থানা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মহসিন আলম।