সিরাজগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও মণ্ডল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মমিন মণ্ডলের বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ করা হয়েছে। সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতের দায়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে এ অভিযোগ করা হয়।
বুধবার (২৫সেপ্টেম্বর) সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের আইনজীবী মো. হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে অভিযোগটি দায়ের করেন। অভিযোগে মমিন মণ্ডলের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী ও চৌহালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাজউদ্দিনকে আসামি করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন চেয়ারম্যান বরাবর দায়ের করা অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, আব্দুল মমিন মণ্ডল এমপি থাকা অবস্থায় সরকারের দেওয়া বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে তার ব্যক্তিগত সহকারী তাজউদ্দিনের সহযোগিতায় হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে দেশ-বিদেশে অনেক সম্পদ গড়ে তুলেছেন। ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই তারা দুজনেই আত্মগোপনে রয়েছেন। অভিযোগের বিষয়টি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।
অভিযোগকারী অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির জানান, দুদক প্রধান কার্যালয়ে আমি নিজে উপস্থিত হয়ে দুদক চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগটি দায়ের করেছি। অভিযোগটি গ্রহণ করেছেন এবং তদন্তের জন্য পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হবে বলে তারা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় পাবনার উপপরিচালক মো. খায়রুল হক কালবেলাকে জানান, অভিযোগের বিষয়টি আমরা এখনো জানি না। যেহেতু প্রধান কার্যালয়ে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সেখান থেকেই তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বুধবার (২৫সেপ্টেম্বর) সিরাজগঞ্জ জজ আদালতের আইনজীবী মো. হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে অভিযোগটি দায়ের করেন। অভিযোগে মমিন মণ্ডলের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী ও চৌহালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি তাজউদ্দিনকে আসামি করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশন চেয়ারম্যান বরাবর দায়ের করা অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, আব্দুল মমিন মণ্ডল এমপি থাকা অবস্থায় সরকারের দেওয়া বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে তার ব্যক্তিগত সহকারী তাজউদ্দিনের সহযোগিতায় হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করে দেশ-বিদেশে অনেক সম্পদ গড়ে তুলেছেন। ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই তারা দুজনেই আত্মগোপনে রয়েছেন। অভিযোগের বিষয়টি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয়।
অভিযোগকারী অ্যাডভোকেট মো. হুমায়ুন কবির জানান, দুদক প্রধান কার্যালয়ে আমি নিজে উপস্থিত হয়ে দুদক চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগটি দায়ের করেছি। অভিযোগটি গ্রহণ করেছেন এবং তদন্তের জন্য পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে পাঠানো হবে বলে তারা জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন সমন্বিত জেলা কার্যালয় পাবনার উপপরিচালক মো. খায়রুল হক কালবেলাকে জানান, অভিযোগের বিষয়টি আমরা এখনো জানি না। যেহেতু প্রধান কার্যালয়ে অভিযোগ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সেখান থেকেই তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।