জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেছেন, ছাত্র-জনতার কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ গড়তে পারবে কেবলমাত্র দুর্নীতিমুক্ত দল। যে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে মাঠ পর্যায়ে একজন কর্মীও দুর্নীতি, চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদারিত্বের সঙ্গে জড়িত নেই, সেই দলের পক্ষেই সম্ভব হবে জাতিকে নতুন বাংলাদেশ উপহার দেওয়া।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কার্যালয়ের হল রুমে অনুষ্ঠিত কৃষিবিদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, অতীতে যারাই ক্ষমতায় বসেছে তারাই নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যস্ত ছিল। দেশের সম্পদ লুট করে লন্ডন, আমেরিকা, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার করেছে। জনগণের সম্পদ লুট করে বৈদেশিক ঋণের বোঝা জনগণের কাঁধে চাপিয়ে দিয়ে কেউ দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। আবার কেউ ক্ষমতা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে গেছে।
বুলবুল আরও বলেন, গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ দেশের মানুষকে উন্নয়নের মিথ্যা গল্প শুনিয়ে শুনিয়ে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে। যে পরিমাণ সম্পদ আওয়ামী লীগ পাচার করেছে সেই সম্পদ দিয়ে ৫০ বছর বৈদেশিক ঋণ ছাড়াই দেশ চালানো সম্ভব। বিদেশে পাচার হওয়া সম্পদ দেশে ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, কৃষিবিদরা রাষ্ট্রের সংস্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। বাংলাদেশ কৃষি নির্ভর দেশ। এই কৃষিতে বিপ্লব ঘটাতে কৃষিবিদদের প্রচেষ্টা করতে হবে। সেজন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কৃষিবিদদের আলাদা বিভাগ গঠন করেছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের জনগণ যদি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব জামায়াতে ইসলামীর উপর দেয় তবে শিক্ষার্থীদের সেই স্লোগান ‘কোট না মেধা?- মেধা, মেধা’ বাস্তবায়ন করা হবে। সকল বিভাগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দক্ষ, যোগ্য ও মেধাবীদের দায়িত্ব দেওয়া হবে। যাতে করে দেশের মানুষ বিভাগ গুলো থেকে কাঙ্ক্ষিত সেবা পায়।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কৃষিবিদ বিভাগের সভাপতি আশরাফ উদ্দিন আহমেদ বলেন, শিগগিরই সারা দেশের কৃষিবিদদের সংগঠিত করে সকল কৃষিবিদদের নিয়ে সমাবেশ করা হবে। সেখান থেকে নতুন বাংলাদেশ গঠনে কৃষিবিদদের করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষিবিদ ড. মিজানুর রহমান, কৃষিবিদ ড. মো. রুহুল আমীন, কৃষিবিদ আহসান, কৃষিবিদ মো. মজিবর রহমান, কৃষিবিদ উজ্জ্বল প্রমুখ। এছাড়াও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ জহুরুল ইসলাম, কৃষিবিদ শরীফ, কৃষিবিদ কাওসার, কৃষিবিদ তানজিল উপল, কৃষিবিদ মুজাহিদ প্রমুখ।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কার্যালয়ের হল রুমে অনুষ্ঠিত কৃষিবিদ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, অতীতে যারাই ক্ষমতায় বসেছে তারাই নিজেদের স্বার্থ হাসিলে ব্যস্ত ছিল। দেশের সম্পদ লুট করে লন্ডন, আমেরিকা, কানাডাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার করেছে। জনগণের সম্পদ লুট করে বৈদেশিক ঋণের বোঝা জনগণের কাঁধে চাপিয়ে দিয়ে কেউ দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। আবার কেউ ক্ষমতা ছেড়ে আত্মগোপনে চলে গেছে।
বুলবুল আরও বলেন, গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ দেশের মানুষকে উন্নয়নের মিথ্যা গল্প শুনিয়ে শুনিয়ে দেশের সম্পদ বিদেশে পাচার করেছে। যে পরিমাণ সম্পদ আওয়ামী লীগ পাচার করেছে সেই সম্পদ দিয়ে ৫০ বছর বৈদেশিক ঋণ ছাড়াই দেশ চালানো সম্ভব। বিদেশে পাচার হওয়া সম্পদ দেশে ফিরিয়ে আনতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদের সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, কৃষিবিদরা রাষ্ট্রের সংস্কারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। বাংলাদেশ কৃষি নির্ভর দেশ। এই কৃষিতে বিপ্লব ঘটাতে কৃষিবিদদের প্রচেষ্টা করতে হবে। সেজন্য বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কৃষিবিদদের আলাদা বিভাগ গঠন করেছে।
তিনি আরও বলেন, দেশের জনগণ যদি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব জামায়াতে ইসলামীর উপর দেয় তবে শিক্ষার্থীদের সেই স্লোগান ‘কোট না মেধা?- মেধা, মেধা’ বাস্তবায়ন করা হবে। সকল বিভাগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দক্ষ, যোগ্য ও মেধাবীদের দায়িত্ব দেওয়া হবে। যাতে করে দেশের মানুষ বিভাগ গুলো থেকে কাঙ্ক্ষিত সেবা পায়।
সভাপতির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণের কৃষিবিদ বিভাগের সভাপতি আশরাফ উদ্দিন আহমেদ বলেন, শিগগিরই সারা দেশের কৃষিবিদদের সংগঠিত করে সকল কৃষিবিদদের নিয়ে সমাবেশ করা হবে। সেখান থেকে নতুন বাংলাদেশ গঠনে কৃষিবিদদের করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কৃষিবিদ ড. মিজানুর রহমান, কৃষিবিদ ড. মো. রুহুল আমীন, কৃষিবিদ আহসান, কৃষিবিদ মো. মজিবর রহমান, কৃষিবিদ উজ্জ্বল প্রমুখ। এছাড়াও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কৃষিবিদ জহুরুল ইসলাম, কৃষিবিদ শরীফ, কৃষিবিদ কাওসার, কৃষিবিদ তানজিল উপল, কৃষিবিদ মুজাহিদ প্রমুখ।