রাজশাহীর দুর্গাপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে এক যুবদল নেতাকে আটক করেছেন সেনা সদস্যরা। আটক যুবদল নেতার নাম শফিকুল ইসলাম আজম (৪৫)। রোববার দিবাগত রাতে দুর্গাপুর বাজার এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।
সোমবার দুপুরে চাঁদাবাজির একটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজম দুর্গাপুর পৌর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলার সিঙা গ্রামের মৃত দুর্লভ কারিগরের ছেলে।
অভিযোগে জানা গেছে, রোববার বিকালে উপজেলার গগনবাড়িয়া গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী শাহীন চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা আজমসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে দুর্গাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ৭ সেপ্টেম্বর উপজেলার গগনবাড়িয়া এলাকায় ইজারাকৃত একটি খাসপুকুরে গিয়ে যুবদল নেতা আজমসহ অন্যরা শাহীনের কাছে ৪ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। মাছ ব্যবসায়ী শাহীন প্রাণে রক্ষা পেতে তাৎক্ষণিকভাবে যুবদল নেতা আজমকে দুই লাখ টাকা দেন। বাকি টাকা তিন দিনের মধ্যে দেওয়ার কথা বলা হয়।
এদিকে বাকি দুই লাখ টাকা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে না পেয়ে গত ১২ সেপ্টেম্বর যুবদল নেতা আজম তার দলবল নিয়ে শাহীনের পুকুরের মাছ লুট করেন। এ ঘটনায় শাহীন রোববার বিকালে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় রোববার গভীর রাতে সেনা সদস্যরা যুবদল নেতা আজমকে আটক করে দুর্গাপুর থানায় সোপর্দ করেন। পুলিশ চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে চালান করেন। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার এসআই আব্দুর রাজ্জাক বলেন, চাঁদাবাজি মামলার আসামি শফিকুল ইসলাম আজমকে সেনা সদস্যরা আটক করে থানায় দেন। আমরা চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আজমকে আদালতে চালান করেছি। মামলার বাকি আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সোমবার দুপুরে চাঁদাবাজির একটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজম দুর্গাপুর পৌর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলার সিঙা গ্রামের মৃত দুর্লভ কারিগরের ছেলে।
অভিযোগে জানা গেছে, রোববার বিকালে উপজেলার গগনবাড়িয়া গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী শাহীন চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা আজমসহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে দুর্গাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ৭ সেপ্টেম্বর উপজেলার গগনবাড়িয়া এলাকায় ইজারাকৃত একটি খাসপুকুরে গিয়ে যুবদল নেতা আজমসহ অন্যরা শাহীনের কাছে ৪ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দিলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হয়। মাছ ব্যবসায়ী শাহীন প্রাণে রক্ষা পেতে তাৎক্ষণিকভাবে যুবদল নেতা আজমকে দুই লাখ টাকা দেন। বাকি টাকা তিন দিনের মধ্যে দেওয়ার কথা বলা হয়।
এদিকে বাকি দুই লাখ টাকা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে না পেয়ে গত ১২ সেপ্টেম্বর যুবদল নেতা আজম তার দলবল নিয়ে শাহীনের পুকুরের মাছ লুট করেন। এ ঘটনায় শাহীন রোববার বিকালে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় রোববার গভীর রাতে সেনা সদস্যরা যুবদল নেতা আজমকে আটক করে দুর্গাপুর থানায় সোপর্দ করেন। পুলিশ চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে চালান করেন। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার এসআই আব্দুর রাজ্জাক বলেন, চাঁদাবাজি মামলার আসামি শফিকুল ইসলাম আজমকে সেনা সদস্যরা আটক করে থানায় দেন। আমরা চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আজমকে আদালতে চালান করেছি। মামলার বাকি আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।