বিজিবির সুনামগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (২৮ বিজিবি) এর অধীনস্থ ডুলুরা বিওপির দায়িত্বপূর্ণ ধোপাযান চলতি নদীতে টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করে ২ কোটি ৩ লক্ষাধিক টাকা মূল্যের ৯,৫৭০ ঘনফুট বালুসহ ১৭টি নৌকা জব্দ করেছে বিজিবি।
বুধবার বিকেলে সিভিল প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে বিজিবির সুনামগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (২৮ বিজিবি) এর অধীনস্থ ডুলুরা বিওপি থেকে আনুমানিক ৪০০ গজ দক্ষিণ দিকে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলাধীন সালুকাবাদ ইউনিয়নের আস্তানাঘাট এলাকায় ধোপাযান চলতি নদীতে টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করা হয়। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মফিজুর রহমান, বিজিবির ডুলুরা বিওপির নায়েব সুবেদার ঈশ্বরচন্দ্র পন্ডিতের নেতৃত্বে ১৯ জন বিজিবি সদস্য এবং পুলিশের এসআই মো: নবী হোসেনসহ সিভিল প্রশাসনের ১২ জন সর্বমোট ৩৩ জন সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযানে ৯,৫৭০ ঘনফুট বালুসহ ০৮টি ইঞ্জিনসহ ষ্টীল বডি নৌকা (বড়), ০৮টি ইঞ্জিনসহ ষ্টীল বডি নৌকা (মাঝারী) এবং ০১টি ইঞ্জিনসহ কাঠ বডি নৌকা জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মালামালের আনুমানিক সিজারমুল্য ২,০৩,৮৭,১০০/- (দুই কোটি তিন লক্ষ সাতাশি হাজার একশত) টাকা।
জব্দকৃত মালামালসহ নৌকাগুলো সুনামগঞ্জ সদর থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
উল্লেখ্য, কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী ধোপাযান চলতি নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার/বোমা মেশিন ব্যবহার করে বালু উত্তোলন করার ফলে নদী তার প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাচ্ছে। একইসাথে নদীর আশেপাশের এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
বুধবার বিকেলে সিভিল প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে বিজিবির সুনামগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (২৮ বিজিবি) এর অধীনস্থ ডুলুরা বিওপি থেকে আনুমানিক ৪০০ গজ দক্ষিণ দিকে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলাধীন সালুকাবাদ ইউনিয়নের আস্তানাঘাট এলাকায় ধোপাযান চলতি নদীতে টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করা হয়। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: মফিজুর রহমান, বিজিবির ডুলুরা বিওপির নায়েব সুবেদার ঈশ্বরচন্দ্র পন্ডিতের নেতৃত্বে ১৯ জন বিজিবি সদস্য এবং পুলিশের এসআই মো: নবী হোসেনসহ সিভিল প্রশাসনের ১২ জন সর্বমোট ৩৩ জন সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযানে ৯,৫৭০ ঘনফুট বালুসহ ০৮টি ইঞ্জিনসহ ষ্টীল বডি নৌকা (বড়), ০৮টি ইঞ্জিনসহ ষ্টীল বডি নৌকা (মাঝারী) এবং ০১টি ইঞ্জিনসহ কাঠ বডি নৌকা জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মালামালের আনুমানিক সিজারমুল্য ২,০৩,৮৭,১০০/- (দুই কোটি তিন লক্ষ সাতাশি হাজার একশত) টাকা।
জব্দকৃত মালামালসহ নৌকাগুলো সুনামগঞ্জ সদর থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
উল্লেখ্য, কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী ধোপাযান চলতি নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার/বোমা মেশিন ব্যবহার করে বালু উত্তোলন করার ফলে নদী তার প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাচ্ছে। একইসাথে নদীর আশেপাশের এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।