বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় প্রায় আড়াই কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছেন। নেত্র নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তথ্যটির পক্ষে সংবাদমাধ্যমটি লবিস্ট নিয়োগ চুক্তির কাগজপত্র সংযুক্ত করেছে। তারা বলেছে, যাচাইবাছাই করে এর সত্যতা নিশ্চিত হওয়া গেছে। মার্কিন নীতিনির্ধারকদের প্রভাবিত করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ওয়াশিংটন ডিসির বিশিষ্ট লবিং ফার্ম স্ট্রাইক গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাসিকে (এসজিডি) নিয়োগ করেছেন জয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর চুক্তিটি করা হয়।
চুক্তি মতে, গত ১২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে জয় দুই লাখ ডলারে এসজিডির সঙ্গে ছয় মাসের চুক্তি সই করেছেন। যা বাংলাদেশি টাকায় ২ কোটি ৩৯ লাখ ৯ হাজার ৩৮০ টাকা। এর আওতায় লবিস্টরা আওয়ামী লীগের পক্ষে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাহী ও বিচারবিভাগের কাছে তুলে ধরবে।
বিদেশি এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের অধীনে চুক্তিটি করে ওয়াজেদ কনসাল্টিং ইনকরপোরেশন। কোম্পানিটি সম্পূর্ণরূপে জয়ের মালিকানাধীন। অপরদিকে ক্রিশ্চিয়ান বোর্গ ও রবার্ট স্ট্রিকের নেতৃত্বে লবিং ফার্মটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। মার্কিন নির্বাচন সামনে রেখে ট্রাম্পের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতেই এ উদ্যোগ বলে মনে করা হচ্ছে।
আড়াই কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছেন জয়
প্রয়োজনে আরেকটি যুদ্ধ হবে, আ.লীগের বিবৃতি
শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ার পর দলের অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে বা কারাগারে রয়েছেন। এ সময় জয় আওয়ামী লীগের মুখপাত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি বেশ সক্রিয়। জয় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে প্রায়ই বিবৃতি দিচ্ছেন। তাতে আওয়ামী লীগ-পরবর্তী বাংলাদেশ ইসলামি চরমপন্থিদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন।
বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ ইস্যুতে বাংলাদেশের রাজনীতি আওয়ামী লীগ আমল থেকেই সরগরম। টানা দেড় দশক ধরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের একাধিক শীর্ষ নেতার অভিযোগ ছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে মার্কিন প্রভাব বিস্তারে লবিস্ট নিয়োগ দিয়েছে বিএনপি-জামায়াত। অপরদিকে বিএনপিও একাধিক সময় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলেছে। তারা একাধিকবার সংবাদ সম্মেলন করে প্রমাণও উপস্থাপন করেছিল।
এদিকে দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। যেখানে বলা হয়েছে আওয়ামী লীগ ও দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা যে কোনো পরিস্থিতিতে দেশবাসীর পাশে আছেন। বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে এ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। সেন্ট মার্টিনের প্রতি ইঙ্গিত করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মাটিতে অন্য কোনো দেশের পতাকা উড়তে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আরেকটি যুদ্ধ হবে, স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ।
তথ্যটির পক্ষে সংবাদমাধ্যমটি লবিস্ট নিয়োগ চুক্তির কাগজপত্র সংযুক্ত করেছে। তারা বলেছে, যাচাইবাছাই করে এর সত্যতা নিশ্চিত হওয়া গেছে। মার্কিন নীতিনির্ধারকদের প্রভাবিত করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ওয়াশিংটন ডিসির বিশিষ্ট লবিং ফার্ম স্ট্রাইক গ্লোবাল ডিপ্লোম্যাসিকে (এসজিডি) নিয়োগ করেছেন জয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর চুক্তিটি করা হয়।
চুক্তি মতে, গত ১২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে জয় দুই লাখ ডলারে এসজিডির সঙ্গে ছয় মাসের চুক্তি সই করেছেন। যা বাংলাদেশি টাকায় ২ কোটি ৩৯ লাখ ৯ হাজার ৩৮০ টাকা। এর আওতায় লবিস্টরা আওয়ামী লীগের পক্ষে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাহী ও বিচারবিভাগের কাছে তুলে ধরবে।
বিদেশি এজেন্ট রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্টের অধীনে চুক্তিটি করে ওয়াজেদ কনসাল্টিং ইনকরপোরেশন। কোম্পানিটি সম্পূর্ণরূপে জয়ের মালিকানাধীন। অপরদিকে ক্রিশ্চিয়ান বোর্গ ও রবার্ট স্ট্রিকের নেতৃত্বে লবিং ফার্মটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভালো সম্পর্ক রয়েছে। মার্কিন নির্বাচন সামনে রেখে ট্রাম্পের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করতেই এ উদ্যোগ বলে মনে করা হচ্ছে।
আড়াই কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্রে লবিস্ট নিয়োগ করেছেন জয়
প্রয়োজনে আরেকটি যুদ্ধ হবে, আ.লীগের বিবৃতি
শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে চলে যাওয়ার পর দলের অধিকাংশ নেতা আত্মগোপনে বা কারাগারে রয়েছেন। এ সময় জয় আওয়ামী লীগের মুখপাত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি বেশ সক্রিয়। জয় বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে প্রায়ই বিবৃতি দিচ্ছেন। তাতে আওয়ামী লীগ-পরবর্তী বাংলাদেশ ইসলামি চরমপন্থিদের দ্বারা প্রভাবিত হচ্ছে বলে অভিযোগ করছেন।
বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ ইস্যুতে বাংলাদেশের রাজনীতি আওয়ামী লীগ আমল থেকেই সরগরম। টানা দেড় দশক ধরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের একাধিক শীর্ষ নেতার অভিযোগ ছিল বাংলাদেশের রাজনীতিতে মার্কিন প্রভাব বিস্তারে লবিস্ট নিয়োগ দিয়েছে বিএনপি-জামায়াত। অপরদিকে বিএনপিও একাধিক সময় আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একই অভিযোগ তুলেছে। তারা একাধিকবার সংবাদ সম্মেলন করে প্রমাণও উপস্থাপন করেছিল।
এদিকে দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। যেখানে বলা হয়েছে আওয়ামী লীগ ও দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা যে কোনো পরিস্থিতিতে দেশবাসীর পাশে আছেন। বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট দিয়ে এ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। সেন্ট মার্টিনের প্রতি ইঙ্গিত করে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মাটিতে অন্য কোনো দেশের পতাকা উড়তে দেওয়া হবে না। প্রয়োজনে আরেকটি যুদ্ধ হবে, স্বাধীনতা রক্ষার যুদ্ধ।