ময়মনসিংহে স্বপন ভদ্র নামে এক সাংবাদিককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। শনিবার (১২ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সদর উপজেলার শম্ভুগঞ্জের মাঝিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত স্বপন ভদ্র শম্ভুগঞ্জের মাঝিপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন। তিনি তারাকান্দা উপজেলার কাকনি ইউনিয়নের জগেশ চন্দ্র ভদ্রের ছেলে। নিহত স্বপন তারাকান্দা প্রেস ক্লাবের সাবেক সহসভাপতি ছিলেন। এক সময় স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন।
ঘাতক সাগর মাঝিপাড়া এলাকার বাবুল মিয়ার ছেলে। তিনি মাদকাসক্ত ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানান, আজ সকালে সাগরসহ তিনজন সাংবাদিক স্বপন ভদ্রকে মাঝিপাড়ার বাসা থেকে ডেকে বের করেন। বের হতেই সাগর সাংবাদিক স্বপনের হাতে কোপ দেয়। এ সময় স্বপন জীবন বাঁচাতে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। দৌড়ে পালানোর সময় তিনি পড়ে যায়। তখন সাগর তার ঘাড়ে কোপ দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কেন বা কী কারণে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা জানার চেষ্টা চলছে। ঘাতক সাগর মাদকাসক্ত ছিল। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিহত স্বপন ভদ্র শম্ভুগঞ্জের মাঝিপাড়া এলাকায় বসবাস করতেন। তিনি তারাকান্দা উপজেলার কাকনি ইউনিয়নের জগেশ চন্দ্র ভদ্রের ছেলে। নিহত স্বপন তারাকান্দা প্রেস ক্লাবের সাবেক সহসভাপতি ছিলেন। এক সময় স্থানীয় ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন।
ঘাতক সাগর মাঝিপাড়া এলাকার বাবুল মিয়ার ছেলে। তিনি মাদকাসক্ত ছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ।
স্থানীয়রা জানান, আজ সকালে সাগরসহ তিনজন সাংবাদিক স্বপন ভদ্রকে মাঝিপাড়ার বাসা থেকে ডেকে বের করেন। বের হতেই সাগর সাংবাদিক স্বপনের হাতে কোপ দেয়। এ সময় স্বপন জীবন বাঁচাতে দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। দৌড়ে পালানোর সময় তিনি পড়ে যায়। তখন সাগর তার ঘাড়ে কোপ দেয়। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কেন বা কী কারণে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, তা জানার চেষ্টা চলছে। ঘাতক সাগর মাদকাসক্ত ছিল। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।