পাবনা'য় চিকিৎসা ছুটি নিয়ে ছাত্র হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি'র রাজসিক জীবন-যাপন
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে পাবনার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রী'রা। তাদের আন্দোলনে দিশেহারা হয়ে ৪ আগষ্ট তাদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায় আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী। তাদের গুলিতে দুই জন ছাত্র শহীদ ও অনেকেই গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মানবেতর জীবন-যাপন করছে। ছাত্র জনতার আন্দোলনে বিগত সরকারের পতনের পর পাবনা সদর থানায় ছাত্র হত্যা ও হত্যা চেষ্টায় দুইটি মামলা দায়ের হলেও বহাল তবিয়তে ঘুরছে এসকল মামলার আসামিরা। আসামিদের মধ্যে যারা চাকুরীজীবি তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা ছুটি, এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্য গণ।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ১জন ছাত্র বলেন, আন্দোলনের সময় দুবলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক স্বপন খাঁ ওরফে সুজন আলী আমাদের নানাভাবে বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আমাদের উপর হামলার ঘটনার সাথে তিনি সরাসরি জড়িত। তিনি ছাত্র হত্যা চেষ্টা মামলার ৮৮ নং আসামি। কিন্তু দু:খের বিষয় মামলা রুজু হওয়ার দেড় মাসেও তিনি গ্রেফতার হন নি, সুস্থ হয়েও চিকিৎসা ছুঁটি নিয়ে করছে রাজসিক জীবন-যাপন। কি কারণে বা কিসের বিনিময়ে তাকে ছুঁটি প্রদান করেছে কর্তৃপক্ষ তা তদন্ত করা আমাদের দাবি।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত আরেক ছাত্র বলেন, আন্দোলনে হামলার সাথে জড়িতদের ছুঁটি দিয়ে তাদের পালাতে সাহায্য করে কর্তৃপক্ষ ছাত্র জনতার আন্দোলন কারীদের সাথে প্রহসন করেছে, আমরা জড়িতদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা চাই।
হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি স্বপন খাঁ কে ছুঁটি দেওয়া বিষয়ে দুবলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার সাহেব বলেন, চিকিৎসা সনদের ভিত্তিতে শিক্ষা কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে তাকে ছুঁটি দেওয়া হয়েছে।
অনতিবিলম্বে ছাত্র হত্যা ও হত্যা চেষ্টা মামলার এজাহার নামীও আসামিদের গ্রেফতারে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট জোর দাবি জানান আন্দোলন কারী শিক্ষার্থীরা।
সেই সাথে তারা ছাত্র হত্যা চেষ্টা মামলার অন্যতম আসামি স্বপন খাঁ এর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রোস্তম আলী হেলালী'র দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজপথে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে পাবনার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রী'রা। তাদের আন্দোলনে দিশেহারা হয়ে ৪ আগষ্ট তাদের উপর নির্বিচারে গুলি চালায় আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনী। তাদের গুলিতে দুই জন ছাত্র শহীদ ও অনেকেই গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মানবেতর জীবন-যাপন করছে। ছাত্র জনতার আন্দোলনে বিগত সরকারের পতনের পর পাবনা সদর থানায় ছাত্র হত্যা ও হত্যা চেষ্টায় দুইটি মামলা দায়ের হলেও বহাল তবিয়তে ঘুরছে এসকল মামলার আসামিরা। আসামিদের মধ্যে যারা চাকুরীজীবি তাদেরকে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা ছুটি, এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্য গণ।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত ১জন ছাত্র বলেন, আন্দোলনের সময় দুবলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক স্বপন খাঁ ওরফে সুজন আলী আমাদের নানাভাবে বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আমাদের উপর হামলার ঘটনার সাথে তিনি সরাসরি জড়িত। তিনি ছাত্র হত্যা চেষ্টা মামলার ৮৮ নং আসামি। কিন্তু দু:খের বিষয় মামলা রুজু হওয়ার দেড় মাসেও তিনি গ্রেফতার হন নি, সুস্থ হয়েও চিকিৎসা ছুঁটি নিয়ে করছে রাজসিক জীবন-যাপন। কি কারণে বা কিসের বিনিময়ে তাকে ছুঁটি প্রদান করেছে কর্তৃপক্ষ তা তদন্ত করা আমাদের দাবি।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত আরেক ছাত্র বলেন, আন্দোলনে হামলার সাথে জড়িতদের ছুঁটি দিয়ে তাদের পালাতে সাহায্য করে কর্তৃপক্ষ ছাত্র জনতার আন্দোলন কারীদের সাথে প্রহসন করেছে, আমরা জড়িতদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা চাই।
হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি স্বপন খাঁ কে ছুঁটি দেওয়া বিষয়ে দুবলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার সাহেব বলেন, চিকিৎসা সনদের ভিত্তিতে শিক্ষা কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে তাকে ছুঁটি দেওয়া হয়েছে।
অনতিবিলম্বে ছাত্র হত্যা ও হত্যা চেষ্টা মামলার এজাহার নামীও আসামিদের গ্রেফতারে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট জোর দাবি জানান আন্দোলন কারী শিক্ষার্থীরা।
সেই সাথে তারা ছাত্র হত্যা চেষ্টা মামলার অন্যতম আসামি স্বপন খাঁ এর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রোস্তম আলী হেলালী'র দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা।