অবশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেট কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বরখাস্ত হলেন। আজ মঙ্গলবার মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) এক সভা শেষে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ হাথুরুকে শোকজ ও বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শ্রীলংকান হাথুরুর বিরুদ্ধে সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগটা ওঠে ২০২৩ ভারত বিশ্বকাপে। সেবার ভারতে ব্যর্থতায় ভরা ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর আলোচনার তুঙ্গে ছিল ক্রিকেটার নাসুম আহমেদ ইস্যু। যেখানে খোদ হেড কোচের বিরুদ্ধে টুর্নামেন্ট চলাকালীন সময়ে টাইগার এই ক্রিকেটারকে ‘শারিরীক হেনস্থার’ অভিযোগ ওঠে। পরে এটি গণমাধ্যমে প্রকাশ হতেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন লংকান এই কোচ। কিন্তু পরে অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে আজ কথা বলেছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক। হাথুরু-নাসুম ইস্যুতে তিনি বলেন, ‘আমরা মানুষ। হিট অব দ্য মোমেন্টে অনেক কিছু হতেই পারে। তবে একজন জাতীয় দলের ক্রিকেটারকে আপনি শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করতে পারেন না। সে কারণে যে শাস্তি পেতে হয়, সেটাই হচ্ছে (ছাঁটাই)। এটা আরও আগে হওয়া উচিত ছিল। এখন হয়েছে, আমি খুশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘একজন সাবেক খেলোয়াড় হিসেবে আমার খারাপ লেগেছে। জাতীয় দলের ক্রিকেটার দেশের গৌরব, ১৮ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে। ওই নামটা আর না নিই, ওটা ছিল কোচের অসদাচরণ। ভিকটিম, প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলেছি। প্রত্যক্ষদর্শীরও রিপোর্ট ছিল। তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে আমি অনেক কাজ করেছি।’
এদিকে হাথুরুর বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযোগ ছিল ছুটি কাটানো নিয়ে। এ প্রসঙ্গে ফারুক বলেন, ‘একজনের অসদাচরণের বিরুদ্ধে নোটিশ দেওয়ার কিছু নেই। সে যে সময় ছুটি কাটিয়েছে, সেটা ৩ মাসের বেশি। ওটাও অসদাচরণের অংশ। বিচ্ছিন্নভাবে তিনি ই-মেইলে জানিয়েছেন, তবে সেটা তিন মাসের বেশি হওয়ার সুযোগ নেই। আপনার জবাবদিহি থাকতে হবে। এখানে নিয়ম ভেঙেছেন, আমরা জানিয়েছি যে খেলোয়াড়ের সঙ্গে তার অসদাচরণ এবং একজন কর্মী হিসেবে নিজের অসদাচরণ।’
শ্রীলংকান হাথুরুর বিরুদ্ধে সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগটা ওঠে ২০২৩ ভারত বিশ্বকাপে। সেবার ভারতে ব্যর্থতায় ভরা ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর আলোচনার তুঙ্গে ছিল ক্রিকেটার নাসুম আহমেদ ইস্যু। যেখানে খোদ হেড কোচের বিরুদ্ধে টুর্নামেন্ট চলাকালীন সময়ে টাইগার এই ক্রিকেটারকে ‘শারিরীক হেনস্থার’ অভিযোগ ওঠে। পরে এটি গণমাধ্যমে প্রকাশ হতেই ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন লংকান এই কোচ। কিন্তু পরে অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছিলেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে আজ কথা বলেছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক। হাথুরু-নাসুম ইস্যুতে তিনি বলেন, ‘আমরা মানুষ। হিট অব দ্য মোমেন্টে অনেক কিছু হতেই পারে। তবে একজন জাতীয় দলের ক্রিকেটারকে আপনি শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করতে পারেন না। সে কারণে যে শাস্তি পেতে হয়, সেটাই হচ্ছে (ছাঁটাই)। এটা আরও আগে হওয়া উচিত ছিল। এখন হয়েছে, আমি খুশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘একজন সাবেক খেলোয়াড় হিসেবে আমার খারাপ লেগেছে। জাতীয় দলের ক্রিকেটার দেশের গৌরব, ১৮ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে। ওই নামটা আর না নিই, ওটা ছিল কোচের অসদাচরণ। ভিকটিম, প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলেছি। প্রত্যক্ষদর্শীরও রিপোর্ট ছিল। তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে আমি অনেক কাজ করেছি।’
এদিকে হাথুরুর বিরুদ্ধে আরও একটি অভিযোগ ছিল ছুটি কাটানো নিয়ে। এ প্রসঙ্গে ফারুক বলেন, ‘একজনের অসদাচরণের বিরুদ্ধে নোটিশ দেওয়ার কিছু নেই। সে যে সময় ছুটি কাটিয়েছে, সেটা ৩ মাসের বেশি। ওটাও অসদাচরণের অংশ। বিচ্ছিন্নভাবে তিনি ই-মেইলে জানিয়েছেন, তবে সেটা তিন মাসের বেশি হওয়ার সুযোগ নেই। আপনার জবাবদিহি থাকতে হবে। এখানে নিয়ম ভেঙেছেন, আমরা জানিয়েছি যে খেলোয়াড়ের সঙ্গে তার অসদাচরণ এবং একজন কর্মী হিসেবে নিজের অসদাচরণ।’