মোঃ শহীদুল ইসলাম খন্দকারের অবৈধ টাকার পাহাড়।
নিজস্ব প্রতিবেদন।
কুমিল্লা জেলা দেবিদ্বার থানা উজানীজোড়া গ্রামের মরহুম চাঁন মিয়া (মাস্টার) ছেলে মোঃশহিদুল ইসলাম খন্দকার বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড এর উপ - ব্যবস্হাপক অফিস বৈদেশিক ম্যাটেরিয়ালস শাখা কুমিল্লা। গত ২০১৩ সালে আবাসিক গ্যাস সংযোগ চালু করার পর তার ছোট ভাই, মোঃ হুমায়ুন কবির খন্দকার কে, দিয়ে দেবিদ্বার থানা ও মুরাদনগর থানা ভিবিন্ন গ্রামে১" এম এস অবৈধ পাইপ দিয়ে রাতের অন্ধকারে পাইপ বসাইয়া কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় গ্রাহক থেকে।দেবিদ্বার থানার পূর্ব ভিংলাবাড়ি ডাঃ মনিরুল ইসলাম বাড়ী থেকে ১ ইঞ্চি অবৈধ গ্যাস পাইপ দিয়ে দেবিদ্বার থানা সমস্ত বিনাইপার গ্রামে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।
এবং ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ টাকার পাহাড়ের হিসাব করা সম্ভব হবে না। কিছু তুলে ধরতে বাধ্য হলাম।
শহিদুল ইসলামের নামে কুমিল্লা একটা বাড়ি আছে। এটার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি টাকা
দেবিদ্বার পৌরসভার ভিতরে দেবিদ্দার গ্রামে একটা বড় প্লট আছে এটার মূল্য আনুমানিক ৩০ কোটি টাকা।
ভিবিন্ন ব্যাংক একাউন্টের মধ্যে ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়।
আরো জানতে পারি যে,বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড দেবিদ্বার অফিসের ফাইল কয়েকজন ঠিকাদার সিকিউরিটি গার্ড ম্যানেজ সকল ফাইলের আলমারি ও রুমের ডুব্লিকেট চাবি বানিয়ে।শতকরা ৮০% বৈধ গ্রাহকের ফাইল কয়েকজন ঠিকাদার ফাইলগুলো বাসায় নিয়ে আটকিয়ে রাখার সংবাদ পাওয়া যায়।
প্রতিষ্ঠানটির নাম
মেসার্স কামাল এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স রোমন এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স মিমতাজ এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স ইউনিভার্সিটি।
মেসার্স হক এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স হানি হওয়া এন্টারপ্রাইজ।
এই সমস্ত প্রতিষ্ঠানটি মানিকগঞ্জ নিজেরাই ফাইলগুলো তাদের বাসায় সংরক্ষণ করে রেখেছেন বলে যানা যায়।তার কারণ জানতে চাইলে গ্রাহক থেকে গ্রাহকগণ বলেছে আমরা চুলা বাড়াবো অথবা কমাবো কোন আবেদন করলে এ সমস্ত প্রতিষ্ঠানের মালিক ছাড়া কখনো ফাইল খুঁজে পাওয়া যায় না। এবং এক একটা ফাইল অতিরিক্ত ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আদায় করে ফাইল সংরক্ষণ করে দেয় গ্রাহকগণকে,
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড দেবিদ্বার অফিসের কর্মকর্তাও কর্মচারীর কাছেফাইলের বিষয় জানতে চাইলে ওরা কোন নির্দিষ্ট কোন তথ্য দিতে পারে নাই। এবং গ্রাহকগণ ঠিকাদারের দুর্নীতির কথা বললে কর্মকর্তা কর্মচারী বলেন যে, আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণ লোক না থাকার কারণে আমাদের পক্ষে তদন্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। দেবিদ্বার অফিস বলেন যে, ব্যবস্থাপনা পরিচালকে বিষয়টি অবগত করুন।
ওরা সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন বলে আমাকে জানায়।
নিজস্ব প্রতিবেদন।
কুমিল্লা জেলা দেবিদ্বার থানা উজানীজোড়া গ্রামের মরহুম চাঁন মিয়া (মাস্টার) ছেলে মোঃশহিদুল ইসলাম খন্দকার বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড এর উপ - ব্যবস্হাপক অফিস বৈদেশিক ম্যাটেরিয়ালস শাখা কুমিল্লা। গত ২০১৩ সালে আবাসিক গ্যাস সংযোগ চালু করার পর তার ছোট ভাই, মোঃ হুমায়ুন কবির খন্দকার কে, দিয়ে দেবিদ্বার থানা ও মুরাদনগর থানা ভিবিন্ন গ্রামে১" এম এস অবৈধ পাইপ দিয়ে রাতের অন্ধকারে পাইপ বসাইয়া কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় গ্রাহক থেকে।দেবিদ্বার থানার পূর্ব ভিংলাবাড়ি ডাঃ মনিরুল ইসলাম বাড়ী থেকে ১ ইঞ্চি অবৈধ গ্যাস পাইপ দিয়ে দেবিদ্বার থানা সমস্ত বিনাইপার গ্রামে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।
এবং ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ টাকার পাহাড়ের হিসাব করা সম্ভব হবে না। কিছু তুলে ধরতে বাধ্য হলাম।
শহিদুল ইসলামের নামে কুমিল্লা একটা বাড়ি আছে। এটার মূল্য আনুমানিক ৫০ কোটি টাকা
দেবিদ্বার পৌরসভার ভিতরে দেবিদ্দার গ্রামে একটা বড় প্লট আছে এটার মূল্য আনুমানিক ৩০ কোটি টাকা।
ভিবিন্ন ব্যাংক একাউন্টের মধ্যে ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়।
আরো জানতে পারি যে,বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড দেবিদ্বার অফিসের ফাইল কয়েকজন ঠিকাদার সিকিউরিটি গার্ড ম্যানেজ সকল ফাইলের আলমারি ও রুমের ডুব্লিকেট চাবি বানিয়ে।শতকরা ৮০% বৈধ গ্রাহকের ফাইল কয়েকজন ঠিকাদার ফাইলগুলো বাসায় নিয়ে আটকিয়ে রাখার সংবাদ পাওয়া যায়।
প্রতিষ্ঠানটির নাম
মেসার্স কামাল এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স রোমন এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স মিমতাজ এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স ইউনিভার্সিটি।
মেসার্স হক এন্টারপ্রাইজ।
মেসার্স হানি হওয়া এন্টারপ্রাইজ।
এই সমস্ত প্রতিষ্ঠানটি মানিকগঞ্জ নিজেরাই ফাইলগুলো তাদের বাসায় সংরক্ষণ করে রেখেছেন বলে যানা যায়।তার কারণ জানতে চাইলে গ্রাহক থেকে গ্রাহকগণ বলেছে আমরা চুলা বাড়াবো অথবা কমাবো কোন আবেদন করলে এ সমস্ত প্রতিষ্ঠানের মালিক ছাড়া কখনো ফাইল খুঁজে পাওয়া যায় না। এবং এক একটা ফাইল অতিরিক্ত ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আদায় করে ফাইল সংরক্ষণ করে দেয় গ্রাহকগণকে,
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড দেবিদ্বার অফিসের কর্মকর্তাও কর্মচারীর কাছেফাইলের বিষয় জানতে চাইলে ওরা কোন নির্দিষ্ট কোন তথ্য দিতে পারে নাই। এবং গ্রাহকগণ ঠিকাদারের দুর্নীতির কথা বললে কর্মকর্তা কর্মচারী বলেন যে, আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণ লোক না থাকার কারণে আমাদের পক্ষে তদন্ত করা সম্ভব হচ্ছে না। দেবিদ্বার অফিস বলেন যে, ব্যবস্থাপনা পরিচালকে বিষয়টি অবগত করুন।
ওরা সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন বলে আমাকে জানায়।