অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগকে নতুন কৌশলে পুনর্বাসন করার অপচেষ্টা করে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সদস্য সচিব আমিনুল হক।
রোববার (২০ অক্টোবর) বিকেলে মোহাম্মদপুরসহ রায়েরবাজার বৈশাখী খেলার মাঠে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ অভিযোগ করেন তিনি।
আমিনুল হক বলেন, গত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার বাংলাদেশের জনগণের ওপরে জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন ও নিপীড়ন চালিয়েছে। বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গুম, খুন ও হত্যা করেছে। এ ছাড়া গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে হাজার হাজার ছাত্র ভাই, সাধারণ মানুষ ও বিএনপির নেতাকর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করে আছেন।
তিনি বলেন, আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন- সেই শহীদ ভাইদের রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, অথচ আওয়ামী স্বৈরাচার সরকারের দোসররা যারা গত ১৭ বছর ধরে হত্যা ও বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত, যারা তাদের আজ্ঞাবহ, যারা গুম-খুন ও হত্যার নির্দেশদাতা, যারা নির্যাতনকারী-হত্যাকারী-খুনি, তাদের বিচারের আওতায় না এনে নতুন কৌশলে পুনর্বাসন করার চেষ্টা করে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার এ দেশের জনগণের ওপর গত ১৭ বছরে যেভাবে জুলুম নির্যাতন ও নিপীড়ন চালিয়েছে, আগে তাদের বিচার করতে হবে। তারপর বাংলাদেশের জনগণ সিদ্ধান্ত নিবে আওয়ামী লীগের অবস্থান কোথায় থাকবে। কারণ, বাংলাদেশে কোনো স্বৈরাচারের স্থান হতে পারে না, কোনো আওয়ামী লীগের স্থান হতে পারে না। এদের প্রতিরোধ করতে হবে।
ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল হাসান রাজের আয়োজনে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চলচ্চিত্র অভিনেতা ও প্রযোজক আলহাজ নাদের খান। এতে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক সদস্য হাজী মো. ইউসুফ, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এনায়েতুল হাফিজ, এমএস আহমাদ আলী, মিজানুর রহমান ইসহাক, মীর কামাল প্রমুখ নেতারা।
রোববার (২০ অক্টোবর) বিকেলে মোহাম্মদপুরসহ রায়েরবাজার বৈশাখী খেলার মাঠে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ক্রিকেট টুর্নামেন্ট-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ অভিযোগ করেন তিনি।
আমিনুল হক বলেন, গত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার বাংলাদেশের জনগণের ওপরে জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন ও নিপীড়ন চালিয়েছে। বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মীকে গুম, খুন ও হত্যা করেছে। এ ছাড়া গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে হাজার হাজার ছাত্র ভাই, সাধারণ মানুষ ও বিএনপির নেতাকর্মীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করে আছেন।
তিনি বলেন, আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন- সেই শহীদ ভাইদের রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, অথচ আওয়ামী স্বৈরাচার সরকারের দোসররা যারা গত ১৭ বছর ধরে হত্যা ও বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত, যারা তাদের আজ্ঞাবহ, যারা গুম-খুন ও হত্যার নির্দেশদাতা, যারা নির্যাতনকারী-হত্যাকারী-খুনি, তাদের বিচারের আওতায় না এনে নতুন কৌশলে পুনর্বাসন করার চেষ্টা করে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার।
তিনি আরও বলেন, আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার এ দেশের জনগণের ওপর গত ১৭ বছরে যেভাবে জুলুম নির্যাতন ও নিপীড়ন চালিয়েছে, আগে তাদের বিচার করতে হবে। তারপর বাংলাদেশের জনগণ সিদ্ধান্ত নিবে আওয়ামী লীগের অবস্থান কোথায় থাকবে। কারণ, বাংলাদেশে কোনো স্বৈরাচারের স্থান হতে পারে না, কোনো আওয়ামী লীগের স্থান হতে পারে না। এদের প্রতিরোধ করতে হবে।
ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল হাসান রাজের আয়োজনে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চলচ্চিত্র অভিনেতা ও প্রযোজক আলহাজ নাদের খান। এতে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাবেক সদস্য হাজী মো. ইউসুফ, মোহাম্মদপুর থানা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এনায়েতুল হাফিজ, এমএস আহমাদ আলী, মিজানুর রহমান ইসহাক, মীর কামাল প্রমুখ নেতারা।