নরসিংদীর রায়পুরায় মেঘনা নদীর তীরে ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত মঙ্গলবার বেলা ২টা থেকে শুরু হওয়া ভাঙনে ইতিমধ্যে উপজেলার সাহারখোলা ও আব্দুল্লাহচরের ৬০০ থেকে ৮০০ মিটার বাঁধসহ জমি বিলীন হয়ে গেছে।
স্থানীয় ব্যক্তিদের অভিযোগ, মেঘনা নদীতে অবৈধ ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলনের কারণে ভাঙন শুরু হয়েছে। নদীভাঙনকবলিত এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, প্রবল স্রোতে নদীতীরে বড় বড় ফাটল ধরেছে। কয়েক একর জায়গাজুড়ে একের পর এক মাটি আছড়ে পড়ছে নদীতে। ভাঙন দেখতে অনেকে ভিড় করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. কাওছার ও আসিফ মিয়া জানান, দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে নদীতীর ঘেঁষে বালু উত্তোলনের ফলে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে হুমকিতে রয়েছে উপজেলার চানপুর ইউনিয়নের মাঝেরচর, রায়পুরা ইউনিয়নের সাহারখোলা এবং শ্রীনগর ইউনিয়নের আব্দুল্লাহচর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, একটি কোম্পানির কাছে নদীর বালু বিক্রি করে বেশ কয়েকটি চক্র শতকোটি টাকা কামিয়ে নিয়েছে। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত ১৫ এপ্রিল উপজেলার মেঘনা নদীতে কাতলার চর মৌজার দক্ষিণ পাশে এক কিলোমিটার চর ড্রেজিংয়ের ইজারা পায় আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফ হোসেন সরকারের মালিকানাধীন মেসার্স আশরাফ হোসেন ট্রেডার্স। এর পর থেকে ইজারাকৃত স্থান ছাড়াও মেঘনার বিভিন্ন স্থান থেকে বালু তোলা হচ্ছে।
নরসিংদী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সহকারী প্রকৌশলী শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, কাতলার চর মৌজার দক্ষিণ পাশের এক কিলোমিটার চর ড্রেজিংয়ের জন্য পাউবোর পক্ষ থেকে সীমানা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। কিন্তু সীমানা অতিক্রম করে নদীজুড়ে বালু উত্তোলন করছে বলে জানা যায়। পরে গতকাল পাউবোর একটি টিম ভাঙন এলাকা পরিদর্শন শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইকবাল হাসান বলেন, ‘ভাঙনের কথা শুনেছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ভাঙনের কারণ খুঁজে ভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
স্থানীয় ব্যক্তিদের অভিযোগ, মেঘনা নদীতে অবৈধ ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলনের কারণে ভাঙন শুরু হয়েছে। নদীভাঙনকবলিত এলাকায় সরেজমিনে দেখা যায়, প্রবল স্রোতে নদীতীরে বড় বড় ফাটল ধরেছে। কয়েক একর জায়গাজুড়ে একের পর এক মাটি আছড়ে পড়ছে নদীতে। ভাঙন দেখতে অনেকে ভিড় করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. কাওছার ও আসিফ মিয়া জানান, দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে নদীতীর ঘেঁষে বালু উত্তোলনের ফলে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে হুমকিতে রয়েছে উপজেলার চানপুর ইউনিয়নের মাঝেরচর, রায়পুরা ইউনিয়নের সাহারখোলা এবং শ্রীনগর ইউনিয়নের আব্দুল্লাহচর।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, একটি কোম্পানির কাছে নদীর বালু বিক্রি করে বেশ কয়েকটি চক্র শতকোটি টাকা কামিয়ে নিয়েছে। তাদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত ১৫ এপ্রিল উপজেলার মেঘনা নদীতে কাতলার চর মৌজার দক্ষিণ পাশে এক কিলোমিটার চর ড্রেজিংয়ের ইজারা পায় আওয়ামী লীগ নেতা আশরাফ হোসেন সরকারের মালিকানাধীন মেসার্স আশরাফ হোসেন ট্রেডার্স। এর পর থেকে ইজারাকৃত স্থান ছাড়াও মেঘনার বিভিন্ন স্থান থেকে বালু তোলা হচ্ছে।
নরসিংদী পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সহকারী প্রকৌশলী শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেন, কাতলার চর মৌজার দক্ষিণ পাশের এক কিলোমিটার চর ড্রেজিংয়ের জন্য পাউবোর পক্ষ থেকে সীমানা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। কিন্তু সীমানা অতিক্রম করে নদীজুড়ে বালু উত্তোলন করছে বলে জানা যায়। পরে গতকাল পাউবোর একটি টিম ভাঙন এলাকা পরিদর্শন শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইকবাল হাসান বলেন, ‘ভাঙনের কথা শুনেছি। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ভাঙনের কারণ খুঁজে ভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’