প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার চায়, বাংলাদেশের সাংবাদিকতা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিক। কোনো গণমাধ্যম বন্ধ হবে না।’
আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফ্যাসিবাদের বয়ান বনাম গণমানুষের গণমাধ্যম বিষয়ক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দেশে ফ্যাসিজম সৃষ্টিতে গণমাধ্যমের ব্যর্থতা দায়ী উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ভালো সাংবাদিকতা হয়নি। গেল সরকারের সময়ে দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা নিয়ে রিপোর্ট করা হয়নি।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, আগের সরকারের সময়ের মতো গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে যাতে কোনো চাপ সৃষ্টি করা না হয়, এটি নিশ্চিত করা হয়েছে। কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চায় না সরকার।
এর আগে, গত ২৪ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সম্প্রতি বাংলাদেশের কয়েকটি মিডিয়াকে হুমকি প্রদানসহ ঘেরাওয়ের ঘোষণার বিষয়টি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় অবহিত হয়েছে। এ বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য হলো, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। মিডিয়াকে হুমকি প্রদানসহ ঘেরাওয়ের ঘোষণায় মন্ত্রণালয় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা সংঘটিত হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আজ শনিবার সন্ধ্যায় ফ্যাসিবাদের বয়ান বনাম গণমানুষের গণমাধ্যম বিষয়ক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দেশে ফ্যাসিজম সৃষ্টিতে গণমাধ্যমের ব্যর্থতা দায়ী উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, ‘দীর্ঘদিন ভালো সাংবাদিকতা হয়নি। গেল সরকারের সময়ে দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা নিয়ে রিপোর্ট করা হয়নি।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব জানান, আগের সরকারের সময়ের মতো গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষ থেকে যাতে কোনো চাপ সৃষ্টি করা না হয়, এটি নিশ্চিত করা হয়েছে। কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে চায় না সরকার।
এর আগে, গত ২৪ অক্টোবর তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সম্প্রতি বাংলাদেশের কয়েকটি মিডিয়াকে হুমকি প্রদানসহ ঘেরাওয়ের ঘোষণার বিষয়টি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় অবহিত হয়েছে। এ বিষয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য হলো, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে। মিডিয়াকে হুমকি প্রদানসহ ঘেরাওয়ের ঘোষণায় মন্ত্রণালয় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। এ ধরনের ঘটনা সংঘটিত হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।