বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে আগামীতে দেশের মানুষ সংসদে দেখতে চায়। এজন্য অধির আগ্রহে মানুষ চেয়ে আছে। জামায়াত দেশে সরকার গঠন করলে সেটা হবে ৫৩ বছরের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ সরকার হবে ইনশাআল্লাহ । জামায়াতের দুইজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে এক টাকারও দুর্নীতি খুঁজে পাওয়া যায়নি। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ও দেশ গঠনে জামায়াত কাজ করে যাচ্ছে। আমরা সোনার দেশ উপহার দিতে চাই বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর পাবনা জেলা আমীর অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল ৩ টায় পাবনার বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বকুল পৌর মিলনায়তন( টাউন হল ময়দান) মাঠে ২৮ অক্টোবর ২০০৬ আওয়ামী লগি-বৈঠাধারী সন্ত্রাসীদের বিচারের দাবিতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আবু তালেব মন্ডল বলেন, ১৭ বছর আগে ২৮ অক্টোবরের পথ ধরেই আওয়ামী লীগ দেশে যে সন্ত্রাসী রাজনীতি শুরু করেছিল তা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বিদায় নিতে হয়েছে। শেখ হাসিনার নির্দেশেই সাপের মত পিটিয়ে হত্যা করে লাশের উপর নৃত্য করেছে। এটা কোন মানুষ করতে পারে না। তার সন্ত্রাসী বাহিনী ঢাকার বুকে ৭ জনকে শহীদ করেছে। শুধু শহীদই করেনি আমরা যে মামলা দিয়েছিলাম সেই মামলা হাসিনা খারিজ করে দিয়েছে। ওই মামলা আবার চালু করতে হবে। সারাদেশে শতশত ভাইকে হত্যা করেছে এর দায় হাসিনাকে নিতে হবে।
তখন থেকে দেশকে রাজনীতিশূন্য করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়। তারই ধারাবাহিকতায় দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার, ন্যায়বিচার, বাকস্বাধীনতা, ভোটাধিকারসহ মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
জামায়াতের উপর আওয়ামী নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, আমাদের উপর যে নারকীয় জুলুম নির্যাতন করেছে অন্য কোন দলের উপর করা হলে সে দল নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত। ২০১৩ সালে যে নেতাকর্মী আমাদের ছিল এর চেয়ে ৫ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে। যারা আমাদের শেষ করতে চেয়েছিল তারাই আজকে পলাতক। এতিমের মত পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
জামায়াতে ইসলামীকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিচিত করতে চেয়েছে। এখন তাদের ছাত্রলীগকে জঙ্গি হিসেবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। হাসিনা এখন জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের গড ফাদার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। জামায়াতের নেতারা ফাঁসির দড়িতে হাসিমুখে ঝুলেছে। তবুও কোন নেতাকর্মী পালিয়ে যায়নি। হাসিনার সংসদ সদস্যসহ সব নেতাকর্মী পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
জামায়াতে ইসলামীকে বলা হয় সাম্প্রদায়িক শক্তি। পুরো দেশ দেখেছে আওয়ামী লীগের লোকজন মূর্তি ভেঙে জামায়াতকে দোষারোপ করতে চেয়েছিল। কিন্তু দেশের মানুষ আজকে নিজেদের ভূল বুঝতে পেরেছে। জামায়াত ইসলামী কোন চাঁদাবাজি ও কারও জমি দখল করেনি।
পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক রকিব উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ইব্রাহিম খলিল আইনুলের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল
বিশেষ অতিথি ছিলেন, পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি প্রিন্সিপাল ইকবাল হোসাইন,পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক আব্দুল গাফ্ফার খান।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর আব্দুর রব, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি রেজাউল করিম, পাবনা শহর শিবিরের সভাপতি ফিরোজ হোসেন, জেলা জামায়াতের প্রচার সেক্রেটারী মাওলানা আব্দুল লতিফ, শহীদ জাহিদুল ইসলামের পিতা দুলাল উদ্দিন মাষ্টার, পাবনা পৌরসভার সেক্রেটারি জাকির হোসাইন, পাবনা সদর উপজেলা জাকির ভাই নায়েবে আমীর খন্দকার জাকারিয়া হোসাইন, পৌরসভার সহকারী সেক্রেটারি ইকরাম হোসাইন, পৌর নায়েবে আমীর আব্দুল কাদের, সদর উপজেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আরিফুল ইসলামসহ পাবনা সদর ও পৌর সভার সর্বস্তরের নেতাকর্মী
সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিকেল ৩ টায় পাবনার বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম বকুল পৌর মিলনায়তন( টাউন হল ময়দান) মাঠে ২৮ অক্টোবর ২০০৬ আওয়ামী লগি-বৈঠাধারী সন্ত্রাসীদের বিচারের দাবিতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আবু তালেব মন্ডল বলেন, ১৭ বছর আগে ২৮ অক্টোবরের পথ ধরেই আওয়ামী লীগ দেশে যে সন্ত্রাসী রাজনীতি শুরু করেছিল তা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বিদায় নিতে হয়েছে। শেখ হাসিনার নির্দেশেই সাপের মত পিটিয়ে হত্যা করে লাশের উপর নৃত্য করেছে। এটা কোন মানুষ করতে পারে না। তার সন্ত্রাসী বাহিনী ঢাকার বুকে ৭ জনকে শহীদ করেছে। শুধু শহীদই করেনি আমরা যে মামলা দিয়েছিলাম সেই মামলা হাসিনা খারিজ করে দিয়েছে। ওই মামলা আবার চালু করতে হবে। সারাদেশে শতশত ভাইকে হত্যা করেছে এর দায় হাসিনাকে নিতে হবে।
তখন থেকে দেশকে রাজনীতিশূন্য করার প্রক্রিয়াও শুরু হয়। তারই ধারাবাহিকতায় দেশে গণতন্ত্র, আইনের শাসন, মানবাধিকার, ন্যায়বিচার, বাকস্বাধীনতা, ভোটাধিকারসহ মানুষের সব অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়।
জামায়াতের উপর আওয়ামী নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, আমাদের উপর যে নারকীয় জুলুম নির্যাতন করেছে অন্য কোন দলের উপর করা হলে সে দল নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত। ২০১৩ সালে যে নেতাকর্মী আমাদের ছিল এর চেয়ে ৫ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে। যারা আমাদের শেষ করতে চেয়েছিল তারাই আজকে পলাতক। এতিমের মত পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
জামায়াতে ইসলামীকে জঙ্গি ও সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিচিত করতে চেয়েছে। এখন তাদের ছাত্রলীগকে জঙ্গি হিসেবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। হাসিনা এখন জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের গড ফাদার হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। জামায়াতের নেতারা ফাঁসির দড়িতে হাসিমুখে ঝুলেছে। তবুও কোন নেতাকর্মী পালিয়ে যায়নি। হাসিনার সংসদ সদস্যসহ সব নেতাকর্মী পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
জামায়াতে ইসলামীকে বলা হয় সাম্প্রদায়িক শক্তি। পুরো দেশ দেখেছে আওয়ামী লীগের লোকজন মূর্তি ভেঙে জামায়াতকে দোষারোপ করতে চেয়েছিল। কিন্তু দেশের মানুষ আজকে নিজেদের ভূল বুঝতে পেরেছে। জামায়াত ইসলামী কোন চাঁদাবাজি ও কারও জমি দখল করেনি।
পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক রকিব উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি ইব্রাহিম খলিল আইনুলের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি ছিলেন, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল
বিশেষ অতিথি ছিলেন, পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি প্রিন্সিপাল ইকবাল হোসাইন,পাবনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি অধ্যাপক আব্দুল গাফ্ফার খান।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, পাবনা সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর আব্দুর রব, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি রেজাউল করিম, পাবনা শহর শিবিরের সভাপতি ফিরোজ হোসেন, জেলা জামায়াতের প্রচার সেক্রেটারী মাওলানা আব্দুল লতিফ, শহীদ জাহিদুল ইসলামের পিতা দুলাল উদ্দিন মাষ্টার, পাবনা পৌরসভার সেক্রেটারি জাকির হোসাইন, পাবনা সদর উপজেলা জাকির ভাই নায়েবে আমীর খন্দকার জাকারিয়া হোসাইন, পৌরসভার সহকারী সেক্রেটারি ইকরাম হোসাইন, পৌর নায়েবে আমীর আব্দুল কাদের, সদর উপজেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি মাওলানা আরিফুল ইসলামসহ পাবনা সদর ও পৌর সভার সর্বস্তরের নেতাকর্মী