জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের স্মৃতি হিসেবে গণভবনে ‘আয়নাঘরের’ রেপ্লিকা থাকা উচিত বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) গণভবন পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় ড. ইউনূসের সঙ্গে ছিলেন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা গত ১৫ বছর ধরে গণভবনে বাস করছিলেন। যা দমন ও তার নৃশংস শাসনের এক প্রতীক হয়ে উঠেছে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় গণভবনে জাদুঘর তৈরির নির্দেশনা দিয়ে বলেন, এই জাদুঘরে দুঃশাসনের স্মৃতি এবং তাকে (শেখ হাসিনা) জনগণ যে ক্ষোভ প্রকাশ করে উৎখাত করেছে, সেসব স্মৃতি থাকতে হবে।
তিনি বলেন, আয়নাঘর, যেখানে তার কুখ্যাত নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর গোপনে শত শত ভিন্নমতাদর্শী ও বিরোধী কর্মীকে আটক করে রাখা হয়েছিল, তারও একটি রেপ্লিকা গণভবনের জাদুঘরে থাকা উচিত। যারা পরিদর্শনে আসবেন, আয়নাঘর তাদের গোপন বন্দিশালার নির্যাতনের কথা মনে করিয়ে দেবে।
এ সময় ড. ইউনূস অপর তিন উপদেষ্টাকে জাদুঘর বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করতে বলেন। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাদুঘরের জন্য প্রস্তাব চূড়ান্ত করতে বলেন তিনি।
এ সময় উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, হাসিনা শাসনের ২০০৯ সাল থেকে সব অপকর্ম জাদুঘরে যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করা হবে। বিভিন্ন দেশে বিপ্লব ও বিদ্রোহের স্মরণে বিভিন্ন স্মৃতিস্মারক কীভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, তা জানতে অন্যান্য দেশের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট সাধারণ ছাত্র ও জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছাড়ার মুহূর্তের মধ্যে গণভবনে কয়েক লাখ বিক্ষোভকারী প্রবেশ করেন। তারা গণভবনের দেয়াল ও কক্ষে রকমারি গ্রাফিতি আঁকেন এবং শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মন্তব্য লিখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) গণভবন পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় ড. ইউনূসের সঙ্গে ছিলেন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা গত ১৫ বছর ধরে গণভবনে বাস করছিলেন। যা দমন ও তার নৃশংস শাসনের এক প্রতীক হয়ে উঠেছে।
প্রধান উপদেষ্টা এ সময় গণভবনে জাদুঘর তৈরির নির্দেশনা দিয়ে বলেন, এই জাদুঘরে দুঃশাসনের স্মৃতি এবং তাকে (শেখ হাসিনা) জনগণ যে ক্ষোভ প্রকাশ করে উৎখাত করেছে, সেসব স্মৃতি থাকতে হবে।
তিনি বলেন, আয়নাঘর, যেখানে তার কুখ্যাত নিরাপত্তা সংস্থাগুলোর গোপনে শত শত ভিন্নমতাদর্শী ও বিরোধী কর্মীকে আটক করে রাখা হয়েছিল, তারও একটি রেপ্লিকা গণভবনের জাদুঘরে থাকা উচিত। যারা পরিদর্শনে আসবেন, আয়নাঘর তাদের গোপন বন্দিশালার নির্যাতনের কথা মনে করিয়ে দেবে।
এ সময় ড. ইউনূস অপর তিন উপদেষ্টাকে জাদুঘর বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করতে বলেন। চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাদুঘরের জন্য প্রস্তাব চূড়ান্ত করতে বলেন তিনি।
এ সময় উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেন, হাসিনা শাসনের ২০০৯ সাল থেকে সব অপকর্ম জাদুঘরে যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করা হবে। বিভিন্ন দেশে বিপ্লব ও বিদ্রোহের স্মরণে বিভিন্ন স্মৃতিস্মারক কীভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, তা জানতে অন্যান্য দেশের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট সাধারণ ছাত্র ও জনতার আন্দোলনের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। তিনি দেশ ছাড়ার মুহূর্তের মধ্যে গণভবনে কয়েক লাখ বিক্ষোভকারী প্রবেশ করেন। তারা গণভবনের দেয়াল ও কক্ষে রকমারি গ্রাফিতি আঁকেন এবং শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মন্তব্য লিখে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।