কুমিল্লা সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের মিরপুর হাইওয়ে থানার সামনে দাড়িয়ে মিরপুর ফাঁড়ি থানার ওসির নেতৃত্বে প্রকাশ্যে চলছে চাঁদাবাজি।
সরেজমিনে অনুসন্ধান কালে দেখা যায়, কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের মাধবপুর অংশে মিরপুর হাইওয়ে থানার সামনেই চিহ্নিত দালাল এনামুল হক বাদলের চা দোকানের সামনের সড়কে এবং ভাবন সরকারের চা দোকানের সামনের সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে প্রকাশ্যে মিরপুর হাইওয়ে থানার পুলিশ পরিদর্শক (নিঃ) মোহাম্মদ মনজুরুল আবছার বিপি-৭৮০৬১০১৪৩৪ এর নেতৃত্বে এবং ওসির বিশ্বস্ত দালাল ১. মোঃ শামিম ২.মোঃ ইউছুফ,৩. মোঃ সুজন ৪. মোঃ নাঈম, ৫ চায়ের দোকানদার বাদল
ছাড়াও মহাসড়কের কালামুড়িয়া,মকিমপুর,সংচাইল ফিরোজাবাদ, কাউয়ারা গ্যাস ফিল্ড সংলগ্ন অংশে মীরপুর ফাঁড়ি থানা পুলিশ ও দালালরা বিভিন্ন রকমের যানবাহনের মধ্যে অটোরিক্সা, সিএনজি, ড্রাম ট্রাক,মাটি ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর,থ্রি হুইলার ও নসিমনসহ বিভিন্ন পরিবহন আটক করে দৈনন্দিন চাঁদাবাজি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।
তাছাড়াও প্রতি সপ্তাহের রোববার দিনভর চলে গরুর গাড়ী গুলো থেকে চাঁদা আদায়। ওসিকে চাঁদার টাকা না দিলে বিভিন্ন অজুহাতে চাহিত চাঁদার অতিরিক্ত টাকার মামলা দেয় গাড়ীর চালকদেরকে।
চাহিত টাকা না পেয়ে ওসি মোহাম্মদ মনজুরুল আবছার নির্বাচনের ডিউটির রি-কজিশনের গাড়ীকেও ২৫০০/-টাকার মামলা দেওয়া থেকে বাদ দেয়নি তিনি। ভুক্তভোগী পিকআপ ড্রাইভার মোঃ সোহেল রানা বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত মিরপুর হাইওয়ে থানার সামন দিয়ে কসবা থানার কুটি চৌমুহনী গরুর হাট থেকে গরুর ভাড়া নিয়ে আসা-যাওয়া করি কিন্তু ওসিকে ৩শ’৫শ’১ হাজার টাকা করে ঘুষ দিতে হয়।
কিছু বললে সে মামলা দিয়ে দেয়। ১২ই মে রোববার দালাল বাদলের দোকানের সামনের সড়কে তার গরু বোঝাই করা পিকআপ গাড়িটি আটক করে প্রথমে গাড়ির কাগজপত্র গুলো দিতে বলে, আমি যখন বলেছি আমার গাড়ির কাগজপত্র ১১ ই মে নোয়াখালীর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন ডিউটির জন্য নোয়াখালীর শহর ও যানবাহন শাখার উপ- পুলিশ পরিদর্শক মোঃ আনোয়ার হোসেন নির্বাচন ডিউটির জন্য আমার গাড়ির কাগজপত্র ঢাকা মেট্রো ন- ২১- ১২৩২, এর দলিল Re,Fc,T.t,Rp রেখে দিয়ে বলেছে আগামী ২৭/০৫/২০২৪ ইং তারিখে বিকাল ৫ টার সময় নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে নির্বাচন ডিউটির জন্য উপস্থিত থাকার জন্য একটি রি-কোজিশন স্লিপ দিয়েছিল কিন্তু ওসি মনজুরুল আবছার কে আমি সেই রিকোজিশনের স্লিপ টা দেখিয়েছি তারপরেও সে আমাকে ২৫শ’ টাকার মামলা দিয়েছে।
সেই মামলা তুলার জন্য আমি নিরুপায় হয়ে সুদে টাকা এনে দালাল বাদলের দোকান থেকে ভাঙ্গিয়ে আসতে হয়েছে। তাছাড়াও (ওসি) মোহাম্মদ মনজুরুল আবছারের শেল্টারে দালাল বাদল শামীম,দেলোয়ার,আমির,নাঈম,সুজন গড়ে তুলেছে মহাসড়ক জুড়ে বিশাল সিন্ডিকেট।
মহাসড়কে চলমান ৯০ শতাংশ সিএনজি, পিকআপ,অটোরিক্সা, ড্রাম ট্রাক,মাটি ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর,থ্রি হুইলার ও নসিমন চলে তাদের দেওয়া মাসিক (নির্ধারনকৃত টাকা) টোকেনের মাধ্যমে। তবে দৈনন্দিন ভারতীয় বর্ডার পেড়িয়ে চোরাইপথে আসা লক্ষ লক্ষ টাকার চিনি বহনকারী গাড়ী মাধবপুর মহাসড়ক পেড়িয়ে যেতে মিরপুর হাইওয়ে থানার ওসিকে দিতে হয় মোটা অংকের মাসিক চাঁদা।
মিরপুর হাইওয়ে থানার আশেপাশের স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি নাম না বলা শর্তে জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলা দুটি ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় ওসিকে ম্যানেজ ও কিছু সাংকেতিক চিহ্ন দেওয়া টোকেন ব্যবহার করে মাদক ব্যবসায়ীরা কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে এবং তাদের ব্যবহারিত গাড়ীযোগে কসবা, বুড়িচং ও ব্রাহ্মণ পাড়া অংশ দিয়ে মহাসড়কের মিরপুর হাইওয়ে থানার বুকের উপর দিয়ে যুবসমাজকে ধংসের একমাত্র মাধ্যম মাদকদ্রব্য, ফেনসিডিল,চোলাইকৃত মদ, আতশবাজিসহ নানা রকম নিষিদ্ধ ও অবৈধ মালামাল নিয়ে যাচ্ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলার প্রান্তরে।
মিরপুর ফাঁড়ি থানার সংলগ্নে বসবাসরত স্থানীয় ও ভুক্তভোগীদের দাবি যেখানে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি মো: খাইরুল আলম হাইওয়ে পুলিশের সেবার মান বৃদ্ধি করার লক্ষে সেবা প্রত্যাশিদের সেবা প্রাপ্তি সহজিকরণ ও তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি গণমুখী পুলিশিং কার্যক্রম গ্রহন করেছে সেখানে ওসি মোহাম্মদ মনজুরুল আবছারের মতো কিছু অসৎ পুলিশ অফিসারের প্রশ্নবিদ্ধ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে সমগ্র হাইওয়ে পুলিশ অফিসারদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন সুনাম নষ্ট হচ্ছে। আমরা এই অনৈতিক কর্মকান্ড চাঁদাবাজি থেকে পরিত্রাণ পেয়ে নিরাপদ সড়ক চাই।
এ বিষয়ে জানতে মিরপুর হাইওয়ে থানার ওসি মোহাম্মদ মনজুরুল আফছারকে ফোন দিলে তিনি বলেন, ভাই এসব কথা মোবাইলে না বলে, আপনি সরাসরি থানায় আসেন বসে কথা বলবো বলে মোবাইল ফোনের লাইন কেটে দেন। পরে একাধিক ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি মোঃ খাইরুল আলম বলেন,এ বিষয়ে আমার জানা নেই। আমার নির্দেশনা দেয়া আছে সৎ ভাবে কাজ করবে জনগনের সেবা করবে এটাই। এর কোন রকম ব্যত্যয় ঘটলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিনে অনুসন্ধান কালে দেখা যায়, কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের মাধবপুর অংশে মিরপুর হাইওয়ে থানার সামনেই চিহ্নিত দালাল এনামুল হক বাদলের চা দোকানের সামনের সড়কে এবং ভাবন সরকারের চা দোকানের সামনের সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে প্রকাশ্যে মিরপুর হাইওয়ে থানার পুলিশ পরিদর্শক (নিঃ) মোহাম্মদ মনজুরুল আবছার বিপি-৭৮০৬১০১৪৩৪ এর নেতৃত্বে এবং ওসির বিশ্বস্ত দালাল ১. মোঃ শামিম ২.মোঃ ইউছুফ,৩. মোঃ সুজন ৪. মোঃ নাঈম, ৫ চায়ের দোকানদার বাদল
ছাড়াও মহাসড়কের কালামুড়িয়া,মকিমপুর,সংচাইল ফিরোজাবাদ, কাউয়ারা গ্যাস ফিল্ড সংলগ্ন অংশে মীরপুর ফাঁড়ি থানা পুলিশ ও দালালরা বিভিন্ন রকমের যানবাহনের মধ্যে অটোরিক্সা, সিএনজি, ড্রাম ট্রাক,মাটি ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর,থ্রি হুইলার ও নসিমনসহ বিভিন্ন পরিবহন আটক করে দৈনন্দিন চাঁদাবাজি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।
তাছাড়াও প্রতি সপ্তাহের রোববার দিনভর চলে গরুর গাড়ী গুলো থেকে চাঁদা আদায়। ওসিকে চাঁদার টাকা না দিলে বিভিন্ন অজুহাতে চাহিত চাঁদার অতিরিক্ত টাকার মামলা দেয় গাড়ীর চালকদেরকে।
চাহিত টাকা না পেয়ে ওসি মোহাম্মদ মনজুরুল আবছার নির্বাচনের ডিউটির রি-কজিশনের গাড়ীকেও ২৫০০/-টাকার মামলা দেওয়া থেকে বাদ দেয়নি তিনি। ভুক্তভোগী পিকআপ ড্রাইভার মোঃ সোহেল রানা বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত মিরপুর হাইওয়ে থানার সামন দিয়ে কসবা থানার কুটি চৌমুহনী গরুর হাট থেকে গরুর ভাড়া নিয়ে আসা-যাওয়া করি কিন্তু ওসিকে ৩শ’৫শ’১ হাজার টাকা করে ঘুষ দিতে হয়।
কিছু বললে সে মামলা দিয়ে দেয়। ১২ই মে রোববার দালাল বাদলের দোকানের সামনের সড়কে তার গরু বোঝাই করা পিকআপ গাড়িটি আটক করে প্রথমে গাড়ির কাগজপত্র গুলো দিতে বলে, আমি যখন বলেছি আমার গাড়ির কাগজপত্র ১১ ই মে নোয়াখালীর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন ডিউটির জন্য নোয়াখালীর শহর ও যানবাহন শাখার উপ- পুলিশ পরিদর্শক মোঃ আনোয়ার হোসেন নির্বাচন ডিউটির জন্য আমার গাড়ির কাগজপত্র ঢাকা মেট্রো ন- ২১- ১২৩২, এর দলিল Re,Fc,T.t,Rp রেখে দিয়ে বলেছে আগামী ২৭/০৫/২০২৪ ইং তারিখে বিকাল ৫ টার সময় নোয়াখালী জিলা স্কুল মাঠে নির্বাচন ডিউটির জন্য উপস্থিত থাকার জন্য একটি রি-কোজিশন স্লিপ দিয়েছিল কিন্তু ওসি মনজুরুল আবছার কে আমি সেই রিকোজিশনের স্লিপ টা দেখিয়েছি তারপরেও সে আমাকে ২৫শ’ টাকার মামলা দিয়েছে।
সেই মামলা তুলার জন্য আমি নিরুপায় হয়ে সুদে টাকা এনে দালাল বাদলের দোকান থেকে ভাঙ্গিয়ে আসতে হয়েছে। তাছাড়াও (ওসি) মোহাম্মদ মনজুরুল আবছারের শেল্টারে দালাল বাদল শামীম,দেলোয়ার,আমির,নাঈম,সুজন গড়ে তুলেছে মহাসড়ক জুড়ে বিশাল সিন্ডিকেট।
মহাসড়কে চলমান ৯০ শতাংশ সিএনজি, পিকআপ,অটোরিক্সা, ড্রাম ট্রাক,মাটি ও ইট বহনকারী ট্রাক্টর,থ্রি হুইলার ও নসিমন চলে তাদের দেওয়া মাসিক (নির্ধারনকৃত টাকা) টোকেনের মাধ্যমে। তবে দৈনন্দিন ভারতীয় বর্ডার পেড়িয়ে চোরাইপথে আসা লক্ষ লক্ষ টাকার চিনি বহনকারী গাড়ী মাধবপুর মহাসড়ক পেড়িয়ে যেতে মিরপুর হাইওয়ে থানার ওসিকে দিতে হয় মোটা অংকের মাসিক চাঁদা।
মিরপুর হাইওয়ে থানার আশেপাশের স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি নাম না বলা শর্তে জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও কুমিল্লা জেলা দুটি ভারতীয় সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় ওসিকে ম্যানেজ ও কিছু সাংকেতিক চিহ্ন দেওয়া টোকেন ব্যবহার করে মাদক ব্যবসায়ীরা কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে এবং তাদের ব্যবহারিত গাড়ীযোগে কসবা, বুড়িচং ও ব্রাহ্মণ পাড়া অংশ দিয়ে মহাসড়কের মিরপুর হাইওয়ে থানার বুকের উপর দিয়ে যুবসমাজকে ধংসের একমাত্র মাধ্যম মাদকদ্রব্য, ফেনসিডিল,চোলাইকৃত মদ, আতশবাজিসহ নানা রকম নিষিদ্ধ ও অবৈধ মালামাল নিয়ে যাচ্ছে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলার প্রান্তরে।
মিরপুর ফাঁড়ি থানার সংলগ্নে বসবাসরত স্থানীয় ও ভুক্তভোগীদের দাবি যেখানে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি মো: খাইরুল আলম হাইওয়ে পুলিশের সেবার মান বৃদ্ধি করার লক্ষে সেবা প্রত্যাশিদের সেবা প্রাপ্তি সহজিকরণ ও তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি গণমুখী পুলিশিং কার্যক্রম গ্রহন করেছে সেখানে ওসি মোহাম্মদ মনজুরুল আবছারের মতো কিছু অসৎ পুলিশ অফিসারের প্রশ্নবিদ্ধ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে সমগ্র হাইওয়ে পুলিশ অফিসারদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন সুনাম নষ্ট হচ্ছে। আমরা এই অনৈতিক কর্মকান্ড চাঁদাবাজি থেকে পরিত্রাণ পেয়ে নিরাপদ সড়ক চাই।
এ বিষয়ে জানতে মিরপুর হাইওয়ে থানার ওসি মোহাম্মদ মনজুরুল আফছারকে ফোন দিলে তিনি বলেন, ভাই এসব কথা মোবাইলে না বলে, আপনি সরাসরি থানায় আসেন বসে কথা বলবো বলে মোবাইল ফোনের লাইন কেটে দেন। পরে একাধিক ফোন দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে হাইওয়ে পুলিশ কুমিল্লা রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি মোঃ খাইরুল আলম বলেন,এ বিষয়ে আমার জানা নেই। আমার নির্দেশনা দেয়া আছে সৎ ভাবে কাজ করবে জনগনের সেবা করবে এটাই। এর কোন রকম ব্যত্যয় ঘটলে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।