জামালপুরের মাদারগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে হামলার মামলায় এক আওয়ামী লীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে মডেল থানা পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে মডেল থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে তেঘরিয়া এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃত ওই আ.লীগ নেতার নাম শহিদুল ইসলাম বিদ্যুৎ (৩৫)। তিনি উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আ.লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মাদারগঞ্জ মডেল থানার এসআই আবু বক্কর সিদ্দিক ইমরান।
তিনি বলেন, নিজ বাড়ি থেকে ওই নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক। আগামীকাল শুক্রবার (১ নভেম্বর) সকালে তাকে জামালপুর আদালতে পাঠানো হবে।
উল্লেখ্য, গত ২০২২ সালের ২২ আগস্ট শহরের গাবেরগ্রাম বাজারে বিএনপির পূর্ব নির্ধারিত একটি বিক্ষোভ মিছিলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। ওই হামলায় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন। এর ২ বছর পর গত ২৩ সেপ্টেম্বর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান সাকু বাদী হয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৬৮ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত আরও ৮০-৯০ জনের বিরুদ্ধে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ৪ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা প্রত্যেকেই এখনও কারাগারে আছেন।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাত ৮টার দিকে মডেল থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে তেঘরিয়া এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃত ওই আ.লীগ নেতার নাম শহিদুল ইসলাম বিদ্যুৎ (৩৫)। তিনি উপজেলার চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আ.লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মাদারগঞ্জ মডেল থানার এসআই আবু বক্কর সিদ্দিক ইমরান।
তিনি বলেন, নিজ বাড়ি থেকে ওই নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি চরপাকেরদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক। আগামীকাল শুক্রবার (১ নভেম্বর) সকালে তাকে জামালপুর আদালতে পাঠানো হবে।
উল্লেখ্য, গত ২০২২ সালের ২২ আগস্ট শহরের গাবেরগ্রাম বাজারে বিএনপির পূর্ব নির্ধারিত একটি বিক্ষোভ মিছিলে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায়। ওই হামলায় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন। এর ২ বছর পর গত ২৩ সেপ্টেম্বর উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক হাফিজুর রহমান সাকু বাদী হয়ে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৬৮ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাত আরও ৮০-৯০ জনের বিরুদ্ধে মাদারগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ৪ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা প্রত্যেকেই এখনও কারাগারে আছেন।