পাবনা টাউন গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষকসহ অন্যান্য শিক্ষক ও ছাত্রীদের পাল্টা-পাল্টি অভিযোগের তদন্তে গেলে সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে বাধাদান ও হুমকির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন তদন্তকারী সংবাদ কর্মীরা।
এ স্কুলের প্রধান শিক্ষক রবিউল করিমকে দীর্ঘ ১৩ বছর কর্মরত থাকা অবস্থায় ছাত্রীদের যৌনহয়রানি ও অর্থআত্মসাতসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাময়ীক বরখাস্ত করেন বর্তমান স্কুলের সভাপতি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।
এ ঘটনায় গত শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাময়ীক বরখাস্ত হওয়া প্রধান শিক্ষক রবিউল করিম বলেন, তাকে প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে সরাতে সহকারী প্রধান শিক্ষক আমিনুদ্দিনসহ কয়েকজন শিক্ষক-কর্মচারী যোগ সাজসে ছাত্রী ও অভিভাবকদের দিয়ে এসব মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। এসব অভিযোগের সঠিক তদন্ত করা হলে আসল সত্য বেড়িয়ে আসবে বলে দাবী করেন সাময়ীক বরখাস্ত হওয়া প্রধান শিক্ষক রবিউল করিম। সংবাদ সম্মেলনে তিনি সঠিক তদন্তপূর্বক ন্যায় বিচার দাবী করেন। সংবাদ সম্মেলনে পাল্টাপাল্টি এসব অভিযোগের সত্যতা যাচাই করার জন্য তদন্তে গেলে গণমাধ্যম কর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে অভিযোগকারী ধর্ম শিক্ষক রুহুল আমিন রিয়াজীর নেতৃত্বে একজন ছাত্রী ও না চেনা কয়েকজনের বাধার সম্মূখীন হতে হয়। তারা সাংবাদিকদের ভিডিও করে এবং পুলিশকে ডেকে গ্রেফতার করারও হুমকি দেয়। ১০ম শ্রেণির ছাত্রীর এহেন আচরণের সাহস কোথায় পেলো তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে দাবী করে, বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য পাবনা জেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন গণমাধ্যম কর্মীরা। প্রতিবাদকারীরা হলেন, বার্তা সংস্থা আইএনএস প্রধান সম্পাদক হাসান আলী, সিএনএফ টিভির চেয়ারম্যান খালেদ আহমেদ,
দৈনিক সমাজ সংবাদ'র পাবনা জেলা প্রতিনিধি আলাউদ্দিন বিন কাশেম, দৈনিক আনন্দবাজার'র জেলা প্রতিনিধি শিশির ইসলাম, দৈনিক মাতৃজগত'র স্টাফ রিপোর্টার আব্দুল্লাহ আল মোমিন, দৈনিক আমার সংবাদ'র জেলা প্রতিনিধি সফিকুল ইসলাম, দৈনিক অগ্নিশিখা'র জেলা প্রতিনিধি রাজিব জোয়ার্দ্দার, দৈনিক আজকের বসুন্ধরা'র জেলা প্রতিনিধি আলাল উদ্দিন অর্ণব, দৈনিক দেশ প্রকাশ'র জেলা প্রতিনিধি হৃদয় হোসাইন, দৈনিক সময়ের কাগজ'র জেলা প্রতিনিধি আলমগীর হুসাইন ও দৈনিক বংলা'র বেড়া উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ রাউজ।
এ স্কুলের প্রধান শিক্ষক রবিউল করিমকে দীর্ঘ ১৩ বছর কর্মরত থাকা অবস্থায় ছাত্রীদের যৌনহয়রানি ও অর্থআত্মসাতসহ বিভিন্ন অভিযোগে সাময়ীক বরখাস্ত করেন বর্তমান স্কুলের সভাপতি অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।
এ ঘটনায় গত শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে পাবনা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে সাময়ীক বরখাস্ত হওয়া প্রধান শিক্ষক রবিউল করিম বলেন, তাকে প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে সরাতে সহকারী প্রধান শিক্ষক আমিনুদ্দিনসহ কয়েকজন শিক্ষক-কর্মচারী যোগ সাজসে ছাত্রী ও অভিভাবকদের দিয়ে এসব মিথ্যা অভিযোগ করেছেন। এসব অভিযোগের সঠিক তদন্ত করা হলে আসল সত্য বেড়িয়ে আসবে বলে দাবী করেন সাময়ীক বরখাস্ত হওয়া প্রধান শিক্ষক রবিউল করিম। সংবাদ সম্মেলনে তিনি সঠিক তদন্তপূর্বক ন্যায় বিচার দাবী করেন। সংবাদ সম্মেলনে পাল্টাপাল্টি এসব অভিযোগের সত্যতা যাচাই করার জন্য তদন্তে গেলে গণমাধ্যম কর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে অভিযোগকারী ধর্ম শিক্ষক রুহুল আমিন রিয়াজীর নেতৃত্বে একজন ছাত্রী ও না চেনা কয়েকজনের বাধার সম্মূখীন হতে হয়। তারা সাংবাদিকদের ভিডিও করে এবং পুলিশকে ডেকে গ্রেফতার করারও হুমকি দেয়। ১০ম শ্রেণির ছাত্রীর এহেন আচরণের সাহস কোথায় পেলো তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে দাবী করে, বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য পাবনা জেলা প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন গণমাধ্যম কর্মীরা। প্রতিবাদকারীরা হলেন, বার্তা সংস্থা আইএনএস প্রধান সম্পাদক হাসান আলী, সিএনএফ টিভির চেয়ারম্যান খালেদ আহমেদ,
দৈনিক সমাজ সংবাদ'র পাবনা জেলা প্রতিনিধি আলাউদ্দিন বিন কাশেম, দৈনিক আনন্দবাজার'র জেলা প্রতিনিধি শিশির ইসলাম, দৈনিক মাতৃজগত'র স্টাফ রিপোর্টার আব্দুল্লাহ আল মোমিন, দৈনিক আমার সংবাদ'র জেলা প্রতিনিধি সফিকুল ইসলাম, দৈনিক অগ্নিশিখা'র জেলা প্রতিনিধি রাজিব জোয়ার্দ্দার, দৈনিক আজকের বসুন্ধরা'র জেলা প্রতিনিধি আলাল উদ্দিন অর্ণব, দৈনিক দেশ প্রকাশ'র জেলা প্রতিনিধি হৃদয় হোসাইন, দৈনিক সময়ের কাগজ'র জেলা প্রতিনিধি আলমগীর হুসাইন ও দৈনিক বংলা'র বেড়া উপজেলা প্রতিনিধি মোঃ রাউজ।