ফিরোজ মিয়া পিতা মোস্তফা মিয়া গ্রামকান্ত বস্তি ইউনিয়ন ৩ নং পূর্ব জাফলং উপজেলা সিলেট পাঁচ সাত বছরের ব্যবধানে শত কোটি টাকার মালিক কে এই ফিরোজ কয়েক বছর আগেও ছিল বাউন্ডেলে কৌশলে সিলেট ৪ আসনের সাবেক এমপি ও মন্ত্রী ইমরান আহমেদের সহচর হয়ে ওঠে সাবেক একসময় এমপির ডান হাত হয়ে ওঠে ক্ষমতা পেয়ে ই তার ছোট ভাই ইউসুফকে ইমরান আহমেদের খাস লোক ও পিএস নামে পরিচিত গোয়াইনঘাট কলেজের প্রফেসর ফজলুল হকের মাধ্যমে তার ছোট ভাই ইউসুফকে ৩ নং পূর্ব জাফলং ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সভাপতি বানিয়ে ফেলে এবং সে হয়ে যায় গোয়ানঘাট উপজেলা তাঁতী লীগের সহ-সভাপতি তারপর থেকে শুরু হয় জাফলং এ তার আধিপত্য জাফলং এলাকার কয়েকজনকে নিয়ে এবং বাহিরে এলাকা থেকে ও ভাড়া করে লোক এনে তুলে এক বিশাল চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট জাফলং নদীতে ভালো পাথর তুলে চাঁদাবাজি করে এবং চোরাই পথে ইন্ডিয়ান মাল এনে সে হয়ে যায় শত কোটি টাকার মালিক একটু খোঁজ নিয়ে দেখা যায় জাফলং ফয়েজিয়াম মাদ্রাসার পাশে বিশাল বড় একটা ডুপ্লেসিস বাসা সেই বাসাটা ছোট একটা খাটো একটা গ্রাম জায়গা হবে সেই সাথে রয়েছে কয়েকটা পাথর ভাঙ্গার প্রেসার মেশিন ফেলুদার এসকে বেটার গাড়ি নামে বেনামে জমি অল্প দিনে আঙ্গুল বলে কলা গাছ ,প্রতিবাদ করলেই চলে মামলা হামলা, নির্যাতন নিপিড়ন। এনিয়ে স্থানীয় লোকজন সরাসরি প্রতিবাদসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে দীর্ঘদিন অভিযোগ, সাংবাদিক সম্মেলন করেও কোন সুফল পায়নি।
৫ই আগস্ট স্বৈরাচার সরকারের পতন হলে গা ধাকা দেয় ফিরোজ মিয়া এত বড় একজন চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে এখনো কোনো মামলা হয়নি এখনো জাফলং বাসি ভয় পায় তার বিরুদ্ধে কথা বলতে কারণ তার সাঙ্গোপাঙ্গরা এখনো রয়ে গেছে এলাকাতে
৫ই আগস্ট স্বৈরাচার সরকারের পতন হলে গা ধাকা দেয় ফিরোজ মিয়া এত বড় একজন চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে এখনো কোনো মামলা হয়নি এখনো জাফলং বাসি ভয় পায় তার বিরুদ্ধে কথা বলতে কারণ তার সাঙ্গোপাঙ্গরা এখনো রয়ে গেছে এলাকাতে