ঢাকায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে জোরালো পদক্ষেপ নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। মশক নিধন কার্যক্রমের পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর তথ্য সংগ্রহ ও যাচাইয়ের মাধ্যমে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংস এবং সঠিক রোগী শনাক্ত করতেও কাজ করছে তারা।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মশক নিধন কার্যক্রম যথাযথ বাস্তবায়ন, সমন্বয় এবং নিবিড় তদারকি করা হচ্ছে। নিয়মিত মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের মাধ্যমে গত বছরের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে এসেছে।
এ ছাড়া, মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, র্যালি এবং বাড়ি-বাড়ি গিয়ে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংসের মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়ানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বুধবার (৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী ডিএনসিসির তালিকায় ২৯২ জন ডেঙ্গু রোগী আছে, তবে যাচাই করে দেখা গেছে আসল সংখ্যা মাত্র ৮৯ জন। বাকি ৪৮ জন রোগী ডিএনসিসি এলাকার বাইরে বসবাসকারী। অনেক রোগী আসলে উত্তর সিটি করপোরেশনের বাসিন্দা নন, বরং হাসপাতাল ও আত্মীয়দের ঠিকানা ব্যবহার করছেন।
ডিএনসিসি আরও জানায়, উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩৬টি নগর মাতৃসদন ও মাতৃ কেন্দ্রে বিনামূল্যে নাগরিকদের জন্য ডেঙ্গু পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা বেশি হলেও সঠিক সময়ে রোগ নিরূপণ ও সঠিক চিকিৎসা প্রাপ্তি উত্তর সিটি করপোরেশনের রোগীদের জটিলতা ও মৃত্যুহার বহুলাংশে কমাতে সাহায্য করছে।
বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগে. জেনা. ইমরুল কায়েস চৌধুরী প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মশক নিধন কার্যক্রম যথাযথ বাস্তবায়ন, সমন্বয় এবং নিবিড় তদারকি করা হচ্ছে। নিয়মিত মশক নিধন ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের মাধ্যমে গত বছরের তুলনায় এ বছর ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে এসেছে।
এ ছাড়া, মাইকিং, লিফলেট বিতরণ, র্যালি এবং বাড়ি-বাড়ি গিয়ে এডিস মশার প্রজননস্থল ধ্বংসের মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়ানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বুধবার (৬ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী ডিএনসিসির তালিকায় ২৯২ জন ডেঙ্গু রোগী আছে, তবে যাচাই করে দেখা গেছে আসল সংখ্যা মাত্র ৮৯ জন। বাকি ৪৮ জন রোগী ডিএনসিসি এলাকার বাইরে বসবাসকারী। অনেক রোগী আসলে উত্তর সিটি করপোরেশনের বাসিন্দা নন, বরং হাসপাতাল ও আত্মীয়দের ঠিকানা ব্যবহার করছেন।
ডিএনসিসি আরও জানায়, উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩৬টি নগর মাতৃসদন ও মাতৃ কেন্দ্রে বিনামূল্যে নাগরিকদের জন্য ডেঙ্গু পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে শনাক্তকৃত রোগীর সংখ্যা বেশি হলেও সঠিক সময়ে রোগ নিরূপণ ও সঠিক চিকিৎসা প্রাপ্তি উত্তর সিটি করপোরেশনের রোগীদের জটিলতা ও মৃত্যুহার বহুলাংশে কমাতে সাহায্য করছে।