ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকা কমিউনিটি সেন্টারের অতিথিদের গাড়ি পার্কিং এবং রান্নাঘরের অংশকে গ্যারেজ বানিয়ে ভাড়া দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ৮নং ওয়ার্ডের সচিব সাইফুদ্দিন লাভলুর বিরুদ্ধে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কমিউনিটি সেন্টারের পার্কিং এবং রান্নাঘরের জায়গায় অবৈধভাবে রাখা হয়েছে ‘দেশ ট্রাভেলস’ নামে এক পরিবহনের বেশকিছু গাড়ি।
কীভাবে এখানে গাড়ি রাখেন তা জানতে এই পরিবহন কোম্পানির মতিঝিল অফিসে যোগাযোগ করা হলে ম্যানেজার আমজাদ হোসেন জানান, জায়গাটি কমিউনিটি সেন্টার থেকে ভাড়া নেওয়া হয়েছে।
সরকারি কমিউনিটি সেন্টারের জায়গা কীভাবে গাড়ির গ্যারেজ ভাড়া দিয়েছেন। এই বিষয়ে সচিব সাইফুদ্দিনের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি নানা অজুহাত দেখান এবং বিভিন্ন জনকে দিয়ে ফোন রিসিভ করান।
কিন্তু যাদের দিয়ে তিনি ফোন রিসিভ করান, তাদের মধ্যে একজনের সঙ্গে আগেই কথা হয় কালবেলার। তখন তিনি গাড়ির গ্যারেজ হিসেবে ভাড়া দেওয়ার বিষয়ে স্বীকার করেন এবং জানান, মাসে গাড়িপ্রতি ২ হাজার টাকা করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে।
এ সব বিষয়ে সিটি করপোরেশনের সমাজকল্যাণ ও সাংস্কৃতিক বিভাগের কর্মকর্তা মোবাশ্বের হাসানের কাছে জানতে চাইলে বিষয়টি পুরোপুরি অবৈধ বলে দাবি করেন। সে সঙ্গে আঞ্চলিক-২ অফিসের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের ওপর দায় চাপান।
আঞ্চলিক-২ অফিসের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনিও গাড়ির গ্যারেজ ভাড়া দেওয়ার বিষয়টি অবৈধ বলে দাবি করেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কমিউনিটি সেন্টারের পার্কিং এবং রান্নাঘরের জায়গায় অবৈধভাবে রাখা হয়েছে ‘দেশ ট্রাভেলস’ নামে এক পরিবহনের বেশকিছু গাড়ি।
কীভাবে এখানে গাড়ি রাখেন তা জানতে এই পরিবহন কোম্পানির মতিঝিল অফিসে যোগাযোগ করা হলে ম্যানেজার আমজাদ হোসেন জানান, জায়গাটি কমিউনিটি সেন্টার থেকে ভাড়া নেওয়া হয়েছে।
সরকারি কমিউনিটি সেন্টারের জায়গা কীভাবে গাড়ির গ্যারেজ ভাড়া দিয়েছেন। এই বিষয়ে সচিব সাইফুদ্দিনের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি নানা অজুহাত দেখান এবং বিভিন্ন জনকে দিয়ে ফোন রিসিভ করান।
কিন্তু যাদের দিয়ে তিনি ফোন রিসিভ করান, তাদের মধ্যে একজনের সঙ্গে আগেই কথা হয় কালবেলার। তখন তিনি গাড়ির গ্যারেজ হিসেবে ভাড়া দেওয়ার বিষয়ে স্বীকার করেন এবং জানান, মাসে গাড়িপ্রতি ২ হাজার টাকা করে ভাড়া দেওয়া হয়েছে।
এ সব বিষয়ে সিটি করপোরেশনের সমাজকল্যাণ ও সাংস্কৃতিক বিভাগের কর্মকর্তা মোবাশ্বের হাসানের কাছে জানতে চাইলে বিষয়টি পুরোপুরি অবৈধ বলে দাবি করেন। সে সঙ্গে আঞ্চলিক-২ অফিসের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের ওপর দায় চাপান।
আঞ্চলিক-২ অফিসের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনিও গাড়ির গ্যারেজ ভাড়া দেওয়ার বিষয়টি অবৈধ বলে দাবি করেন।