রাজধানী জুড়ে চলছে স্পার অন্তরালে মধুকুঞ্জের বাণিজ্য। অসামাজিক কাজ চললেও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সবকিছু জেনেও না জানার ভান করে তাদের যথাযথ দায়ীত্ব পালনে উদাসিনতা রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এক শ্রেণির মুনাফালোভী বিল্ডিং মালিকরা স্পার সেন্টারের নামে ভাড়াটিয়াদের নিকট থেকে মোটা অংকের টাকা অগ্রিম নিয়ে মাসে ভাড়া নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা।
গুলশানের মত স্পর্শকাতর এলাকায় কিভাবে তারা এ ধরনের জঘন্য গর্হিত কর্মকান্ড চালাতে সাহস পাচ্ছে এটি নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন । অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য সমাজে স্পার অন্তরালে বেশ্যা বৃত্তির কাজে ভীড় জমাচ্ছে গুটি কয়েক ব্যক্তি মানুষকে পাপাচারে লিপ্ত করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। রাজধানীর ডিপ্লোমেটিক জোন কুটনীতিক পাড়া গুলশান হেয়ার কাটিং সেলুন বিউটি পার্লার স্পা সেন্টারের নেপথ্যে চলছে জমজমাট মাদক ও দেহ ব্যবসা। সাথে ভয়ংকর অপরাধমূলক কর্মকান্ড। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবক্ষয়ের কারনে অনেকটা প্রকশ্যেই নীতিহীন ঘৃনীত পাপাচারী দেহ ব্যবসা চলছে। সাথে নানান মাদক দ্রব্যে সয়লাভ করে দিচ্ছে শহর। স্থানীয় থানা পুলিশের নাকের ডগার উপরে কি করে এসব অনৈতিক কর্মকান্ড চলছে তা সকলের বোধগম্য নয়। তবুও এক শ্রেণীর নরপশু টাকার লোভে ব্যবসার নামে জঘন্য দেহ ব্যবসায় লিপ্ত হয়ে নষ্ট করছে সমাজ। মাদক নারী দিয়ে ফাঁদ পেতে মওকা হাসিল করছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে। গুলশানে প্রায় প্রতিটি সড়কে তারা একটা ট্রেড লাইসেন্স আর বাড়ী ভাড়া নিয়ে বিউটি পার্লার অথবা হেয়ার কাটিং সেলুন অথবা স্পা সেন্টার খুলে নির্বিঘ্নে মাদক বিক্রি ও দেহপসারিনির পতিতা বৃত্তি করছে। দেহ ব্যবসা ফাঁদে ফেলে মানুষকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে। গুলশান ২ হোটেল এইজের উপরে রত্না, গুলশান—১ সার্কেলের ১৩১নং সড়কে ৬০/বি খুশবু রেস্টুরেন্টের উপরে বাড়ির চতুর্থ তলায় রয়েছে মালিক সুমনার ও সুলতানা স্মার্ট থাই স্পা, গুলশান সাার্কেল রোড নং— ৪১, ইউজ নং—৭/এ সিটি থাই (২য় তল) এবং এদিকে গুলশান—১ এর ১৩০নং সড়কের ২৮ নং বাড়ীর ২য় তলায় ইভা এবং নিচ তলায় মেঘলা নামের একটি নারী চক্র নির্ভিগ্নে চালিয়ে আসছে এসব কর্মকান্ড। এসব প্রতিষ্ঠানে রয়েছে অত্যাধুনিক সয়ংক্রিয় অটোমেটিক লক সিস্টেম সু—সজ্জিত ১০টি ক্যামেরা, যেখানে অত্যান্ত সুন্দরী যুবতি রমনিরা অর্থের বিনিময়ে প্রতি নিয়ত অসংখ্য খরিদ্দারের কামনার তৃপ্তির খোরাক মেটাতে সজ্জাসঙ্গী হচ্ছে।
এ সকল অবৈধ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আইন শৃংখলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটছে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে নৃসংসভাবে মানুষ খুন হচ্ছে। যারা তাদের কথামত কাজ করতে অপরাগতা প্রকাশ করে তাদেরকে গুম করে দেয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে গোপন ক্যামেরার সাহায্যে ডিজিটাল ব্ল্যাকমেইলিং হয়রানির মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই কু—চক্রী মহল। কথিত স্পা সেন্টারের অন্তরালে চলছে ভয়ংকর মাদক দ্রব্য স্মাগলিং চোরা কারবারী আর সুন্দরী যুবতি রমনিদের দেহ বিক্রি ব্যবসা। পাশ্চাত্য স্টাইলে সবচেয়ে নোংড়া ও নিকৃষ্ট পাপাচার, তারা অবৈধ যৌনতার বিষ বাস্প ছড়িয়ে দিয়ে সমাজকে প্রতিনিয়ত ধ্বংসের দিকে ধাবিত করছে।
এর বাহিরেও নাম না জানা অসংখ্য স্পা পার্লারে ও কিছু হোটেল দাবিয়ে বেড়াচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীরা।গুলশান অভিজাত পাড়া সহসাই যেন স্পার নামে নিরাপদ যৌন পাড়া হয়ে উঠছে। এ সকল স্পার শত-শত নারী প্রতারনা,মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কার্যক্রমে জড়াচ্ছে। স্পা করাতে আসা ব্যক্তিরা এক বার ফেঁসে গেলে আর রেহাই মিলছে না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভুক্তভোগীরা জানান,স্পা করার ভিডিও ধারন করে পরিবার কে পাঠিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তাদের হতে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়।এ সকল স্পা বা যৌন পার্লারে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষার্থী,যুব সমাজসহ নানা পেশার লোকজন। এ ব্যপারে, সোসাইটির কর্মকর্তারা “অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা দাবি জানান”।স্পার আড়ালে অনৈতিক কার্যকলাপের ব্যপারে
এসি গুলশান জোন মুঠোফোনে বলেন, আমি শুনেছি এসব অভিযোগ মিথ্যা নয়। তথ্য ও অভিযোগ পেলে আমরা নিয়মিত অভিযান করে থাকি। আপনার কাছে এমন কোন তথ্য থাকলে প্রতিবেদন দিন এ ধরণের অপরাধীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। থানায় নির্দেশ দেয়া আছে, অপরাধের বিষয়ে থানায় জানালে সংশ্লিষ্ট থানা যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
গুলশানের মত স্পর্শকাতর এলাকায় কিভাবে তারা এ ধরনের জঘন্য গর্হিত কর্মকান্ড চালাতে সাহস পাচ্ছে এটি নিয়ে রয়েছে নানা প্রশ্ন । অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য সমাজে স্পার অন্তরালে বেশ্যা বৃত্তির কাজে ভীড় জমাচ্ছে গুটি কয়েক ব্যক্তি মানুষকে পাপাচারে লিপ্ত করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। রাজধানীর ডিপ্লোমেটিক জোন কুটনীতিক পাড়া গুলশান হেয়ার কাটিং সেলুন বিউটি পার্লার স্পা সেন্টারের নেপথ্যে চলছে জমজমাট মাদক ও দেহ ব্যবসা। সাথে ভয়ংকর অপরাধমূলক কর্মকান্ড। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবক্ষয়ের কারনে অনেকটা প্রকশ্যেই নীতিহীন ঘৃনীত পাপাচারী দেহ ব্যবসা চলছে। সাথে নানান মাদক দ্রব্যে সয়লাভ করে দিচ্ছে শহর। স্থানীয় থানা পুলিশের নাকের ডগার উপরে কি করে এসব অনৈতিক কর্মকান্ড চলছে তা সকলের বোধগম্য নয়। তবুও এক শ্রেণীর নরপশু টাকার লোভে ব্যবসার নামে জঘন্য দেহ ব্যবসায় লিপ্ত হয়ে নষ্ট করছে সমাজ। মাদক নারী দিয়ে ফাঁদ পেতে মওকা হাসিল করছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে। গুলশানে প্রায় প্রতিটি সড়কে তারা একটা ট্রেড লাইসেন্স আর বাড়ী ভাড়া নিয়ে বিউটি পার্লার অথবা হেয়ার কাটিং সেলুন অথবা স্পা সেন্টার খুলে নির্বিঘ্নে মাদক বিক্রি ও দেহপসারিনির পতিতা বৃত্তি করছে। দেহ ব্যবসা ফাঁদে ফেলে মানুষকে বিপুল পরিমান অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে। গুলশান ২ হোটেল এইজের উপরে রত্না, গুলশান—১ সার্কেলের ১৩১নং সড়কে ৬০/বি খুশবু রেস্টুরেন্টের উপরে বাড়ির চতুর্থ তলায় রয়েছে মালিক সুমনার ও সুলতানা স্মার্ট থাই স্পা, গুলশান সাার্কেল রোড নং— ৪১, ইউজ নং—৭/এ সিটি থাই (২য় তল) এবং এদিকে গুলশান—১ এর ১৩০নং সড়কের ২৮ নং বাড়ীর ২য় তলায় ইভা এবং নিচ তলায় মেঘলা নামের একটি নারী চক্র নির্ভিগ্নে চালিয়ে আসছে এসব কর্মকান্ড। এসব প্রতিষ্ঠানে রয়েছে অত্যাধুনিক সয়ংক্রিয় অটোমেটিক লক সিস্টেম সু—সজ্জিত ১০টি ক্যামেরা, যেখানে অত্যান্ত সুন্দরী যুবতি রমনিরা অর্থের বিনিময়ে প্রতি নিয়ত অসংখ্য খরিদ্দারের কামনার তৃপ্তির খোরাক মেটাতে সজ্জাসঙ্গী হচ্ছে।
এ সকল অবৈধ ব্যবসাকে কেন্দ্র করে আইন শৃংখলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটছে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে নৃসংসভাবে মানুষ খুন হচ্ছে। যারা তাদের কথামত কাজ করতে অপরাগতা প্রকাশ করে তাদেরকে গুম করে দেয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে গোপন ক্যামেরার সাহায্যে ডিজিটাল ব্ল্যাকমেইলিং হয়রানির মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এই কু—চক্রী মহল। কথিত স্পা সেন্টারের অন্তরালে চলছে ভয়ংকর মাদক দ্রব্য স্মাগলিং চোরা কারবারী আর সুন্দরী যুবতি রমনিদের দেহ বিক্রি ব্যবসা। পাশ্চাত্য স্টাইলে সবচেয়ে নোংড়া ও নিকৃষ্ট পাপাচার, তারা অবৈধ যৌনতার বিষ বাস্প ছড়িয়ে দিয়ে সমাজকে প্রতিনিয়ত ধ্বংসের দিকে ধাবিত করছে।
এর বাহিরেও নাম না জানা অসংখ্য স্পা পার্লারে ও কিছু হোটেল দাবিয়ে বেড়াচ্ছে মাদক ব্যবসায়ীরা।গুলশান অভিজাত পাড়া সহসাই যেন স্পার নামে নিরাপদ যৌন পাড়া হয়ে উঠছে। এ সকল স্পার শত-শত নারী প্রতারনা,মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কার্যক্রমে জড়াচ্ছে। স্পা করাতে আসা ব্যক্তিরা এক বার ফেঁসে গেলে আর রেহাই মিলছে না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভুক্তভোগীরা জানান,স্পা করার ভিডিও ধারন করে পরিবার কে পাঠিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে তাদের হতে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হয়।এ সকল স্পা বা যৌন পার্লারে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষার্থী,যুব সমাজসহ নানা পেশার লোকজন। এ ব্যপারে, সোসাইটির কর্মকর্তারা “অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে তদন্তপূর্বক যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা দাবি জানান”।স্পার আড়ালে অনৈতিক কার্যকলাপের ব্যপারে
এসি গুলশান জোন মুঠোফোনে বলেন, আমি শুনেছি এসব অভিযোগ মিথ্যা নয়। তথ্য ও অভিযোগ পেলে আমরা নিয়মিত অভিযান করে থাকি। আপনার কাছে এমন কোন তথ্য থাকলে প্রতিবেদন দিন এ ধরণের অপরাধীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। থানায় নির্দেশ দেয়া আছে, অপরাধের বিষয়ে থানায় জানালে সংশ্লিষ্ট থানা যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।