পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর কাস্টমস কর্মকর্তা ড. তাজুল ভিকারুন্নিসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য পদ হারালেন । প্রায় তিন কোটি টাকা খরচ করে ভোট কিনে ২০১৭ সালে তাজুল বিকারুন্নিসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৯ সালে তথ্য গোপন করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার অপচেষ্টা চালান তাজুল। তখন নানা অনিয়মের অভিযোগে তাজুলের সদস্য পদ বাতিল করা হয়।
তাজুলসহ গভর্নিং বডির সদস্যদের বিরুদ্ধে ঘুষ খেয়ে অযোগ্য প্রার্থীকে অধ্যক্ষ পদে বসানোর চেষ্টা, টাকার বিনিময়ে অতিরিক্ত সাড়ে ৪ শ শিক্ষার্থী ভর্তি, অবৈধভাবে ১৪জন প্রভাষক নিয়োগ, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাথে খারাপ আচরণসহ নানা অভিযোগ উঠে ৭ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে। পরে ২০১৯ সালে তারা আবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে গেলে প্রার্থিতা বাতিল করা হয় । তারা হচ্ছেন, ড. তাজুল ইসলাম, মজিবুর রহমান হাওলাদার, ড. ইউনুস আলী আকন্দ, তিন্না খুরশিদ জাহান মালা ।
আগের কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি মুসতারি সুলতানা মাহবুব হক মিঠুসহ তিনজন। এই ৭ জনের ব্যাপক অনিয়ম ও ভর্তি বাণিজ্য নিয়ে ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর “ভর্তি বাণিজ্য : ভিকারুননিসার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না আগের সদস্যরা” শিরোনামে শিক্ষা ডট কমসহ একাধিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। তৎকালীন জেলা প্রশাসক আবু সালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান তদন্ত সাপেক্ষে তাদের প্রার্থিতা বাতিল করলে তাজুল ইসলাম গং প্রার্থীতা ফিরে পেতে হাইকোর্টে রিট করেন।
কিন্তু হাইকোর্ট তাদের প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রাখেন। হাইকোর্টের সেই আদেশের তথ্য গোপন রেখে আওয়ামী সরকারের আশীর্বাদ পুষ্ট তাজুল ক্ষমতার দাপটে ২০২২ সালে পুনরায় ভিকারুন্নেসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের অভিভাবক সদস্য পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিপুল অর্থ খরচ করে অবৈধভাবে নির্বাচিত হন। নির্বাচিত হয়ে তাজুল ভর্তি বাণিজ্য, দুর্নীতি ও নানা অনিয়মের সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন। এছাড়া ডক্টর তাজুলের অনিয়ম, দুর্নীতি ও সরকারি কর্মকর্তা হয়েও আওয়ামী সরকারের হয়ে বিভিন্ন মঞ্চে প্রকাশ্যে স্লোগানসহ বিভিন্ন বিষয়ে গণমাধ্যমে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়।
গত ৫ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পট পরিবর্তনের পর ড. তাজুলের নানা অনিয়ম কর্তৃপক্ষের নজরে আসলে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ রিজাউল হক গত ১২ নভেম্বর এক চিঠির মাধ্যমে তাজুলের ভিকারুন্নিসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য পদ চৃরান্তভাবে বাতিল করেন।
তাজুলসহ গভর্নিং বডির সদস্যদের বিরুদ্ধে ঘুষ খেয়ে অযোগ্য প্রার্থীকে অধ্যক্ষ পদে বসানোর চেষ্টা, টাকার বিনিময়ে অতিরিক্ত সাড়ে ৪ শ শিক্ষার্থী ভর্তি, অবৈধভাবে ১৪জন প্রভাষক নিয়োগ, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সাথে খারাপ আচরণসহ নানা অভিযোগ উঠে ৭ জন প্রার্থীর বিরুদ্ধে। পরে ২০১৯ সালে তারা আবার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে গেলে প্রার্থিতা বাতিল করা হয় । তারা হচ্ছেন, ড. তাজুল ইসলাম, মজিবুর রহমান হাওলাদার, ড. ইউনুস আলী আকন্দ, তিন্না খুরশিদ জাহান মালা ।
আগের কমিটির শিক্ষক প্রতিনিধি মুসতারি সুলতানা মাহবুব হক মিঠুসহ তিনজন। এই ৭ জনের ব্যাপক অনিয়ম ও ভর্তি বাণিজ্য নিয়ে ২০১৯ সালের ৭ অক্টোবর “ভর্তি বাণিজ্য : ভিকারুননিসার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না আগের সদস্যরা” শিরোনামে শিক্ষা ডট কমসহ একাধিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। তৎকালীন জেলা প্রশাসক আবু সালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান তদন্ত সাপেক্ষে তাদের প্রার্থিতা বাতিল করলে তাজুল ইসলাম গং প্রার্থীতা ফিরে পেতে হাইকোর্টে রিট করেন।
কিন্তু হাইকোর্ট তাদের প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রাখেন। হাইকোর্টের সেই আদেশের তথ্য গোপন রেখে আওয়ামী সরকারের আশীর্বাদ পুষ্ট তাজুল ক্ষমতার দাপটে ২০২২ সালে পুনরায় ভিকারুন্নেসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের অভিভাবক সদস্য পদে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে বিপুল অর্থ খরচ করে অবৈধভাবে নির্বাচিত হন। নির্বাচিত হয়ে তাজুল ভর্তি বাণিজ্য, দুর্নীতি ও নানা অনিয়মের সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন। এছাড়া ডক্টর তাজুলের অনিয়ম, দুর্নীতি ও সরকারি কর্মকর্তা হয়েও আওয়ামী সরকারের হয়ে বিভিন্ন মঞ্চে প্রকাশ্যে স্লোগানসহ বিভিন্ন বিষয়ে গণমাধ্যমে একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়।
গত ৫ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পট পরিবর্তনের পর ড. তাজুলের নানা অনিয়ম কর্তৃপক্ষের নজরে আসলে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ রিজাউল হক গত ১২ নভেম্বর এক চিঠির মাধ্যমে তাজুলের ভিকারুন্নিসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য পদ চৃরান্তভাবে বাতিল করেন।