ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী এএসএম সানাউল্লাহর বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
প্রধান প্রকৌশলী, গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকার নির্দেশনা অমান্য করে মাত্র ছয় মাসে ৫৪ দরপত্র এলটিএম এর পরিবর্তে ওটিএম করে পছন্দের ঠিকাদার কাজ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এই ছাত্রলীগ ক্যাডার খ্যাত প্রকৌশলী বুয়েটে ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিল। এই সানাউল্লাহ্ পূবেও গণপূর্ত বিভাগ-২ উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী দায়িত্ব পালন করেন গণভবন ও প্রধান মন্ত্রী কার্যালয়ের সকল পথ ঘাট তার চেনা শোনা যায় তিনি র এর এজেন্ট এজন্যে ঘোটা অধিদপ্তর তিনি দাপিয়ে বেড়ান। নামে-বেনামে বিপুল সম্পিত্তি আছে তার একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছেন।
তিনি ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-২ এ যোগদান করার পর থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অধিকাংশ ওটিএম দরপত্র তার পছন্দের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে আসছেন। এ কারণে অনেক সাধারন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
জানা যায়, তিনি দপ্তরের বিভিন্ন মেরামত ও রক্ষনাবেক্ষন এপিপির কাজ শতকরা ৫০ ভাগ টেন্ডার এলটিএমের পরিবর্তে ওটিএম করেছেন। ব্যাপক অনিয়ম করে নির্বাহী প্রকৌশলী সানাউল্লাহর পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়েছেন ১০% কমিশনের বিনিময়। জুন মাসেও যে ওটিএম করেছে তার কাজ এখনো সমাপ্ত হয়নি । দরপত্রের নিয়ম অনুযায়ী যতটুকো কাজ হবে ততটুকু বিল দেবে কিন্তু প্রকৌশলী সানাউল্লাহ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই বিল দিয়ে দিচ্ছেন তার পছন্দের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। ওটিএমের আইডি গুলো হলো: 997828,997827, 997826,997825, 995647, 994880, 995463, 995464, 995465, 995466, 995467, 994879, 995488, 995489, 995490, 995491, 995492, 995493, 994850, 994851, 995148, 994647, 994646, 994817, 994818, 994480, 994598, 994629, 994625, 994626.
ছাত্রলীগের নামধারী এই প্রকৌশলী গুরুত্বপূর্ন এই ডিভিশনে এসে ব্যাপক দূর্নীতি করে স্বৈরাচার সরকারকে ফান্ডিং করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ঠিকাদার জানান, সানাউল্লাহ এই ডিভিশনে আসার পরে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে ব্যাপক কমিশন হাতিয়ে নিয়ে বাহিরে অর্থ পাচার করেছে।
আরেকটি সূত্রে জানাযায়, সানাউল্লাহ গোপনে দেশ বিরোধী স্বার্থান্বেষী মহলের কাছে তথ্য পাচার করছে। এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, আমি নিয়মের বাইরে কোন কাজ করি না।
প্রধান প্রকৌশলী, গণপূর্ত অধিদপ্তর, ঢাকার নির্দেশনা অমান্য করে মাত্র ছয় মাসে ৫৪ দরপত্র এলটিএম এর পরিবর্তে ওটিএম করে পছন্দের ঠিকাদার কাজ দিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এই ছাত্রলীগ ক্যাডার খ্যাত প্রকৌশলী বুয়েটে ছাত্রলীগের ক্যাডার ছিল। এই সানাউল্লাহ্ পূবেও গণপূর্ত বিভাগ-২ উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী দায়িত্ব পালন করেন গণভবন ও প্রধান মন্ত্রী কার্যালয়ের সকল পথ ঘাট তার চেনা শোনা যায় তিনি র এর এজেন্ট এজন্যে ঘোটা অধিদপ্তর তিনি দাপিয়ে বেড়ান। নামে-বেনামে বিপুল সম্পিত্তি আছে তার একাধিক ফ্ল্যাট রয়েছেন।
তিনি ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-২ এ যোগদান করার পর থেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অধিকাংশ ওটিএম দরপত্র তার পছন্দের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে আসছেন। এ কারণে অনেক সাধারন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
জানা যায়, তিনি দপ্তরের বিভিন্ন মেরামত ও রক্ষনাবেক্ষন এপিপির কাজ শতকরা ৫০ ভাগ টেন্ডার এলটিএমের পরিবর্তে ওটিএম করেছেন। ব্যাপক অনিয়ম করে নির্বাহী প্রকৌশলী সানাউল্লাহর পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়েছেন ১০% কমিশনের বিনিময়। জুন মাসেও যে ওটিএম করেছে তার কাজ এখনো সমাপ্ত হয়নি । দরপত্রের নিয়ম অনুযায়ী যতটুকো কাজ হবে ততটুকু বিল দেবে কিন্তু প্রকৌশলী সানাউল্লাহ নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই বিল দিয়ে দিচ্ছেন তার পছন্দের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে। ওটিএমের আইডি গুলো হলো: 997828,997827, 997826,997825, 995647, 994880, 995463, 995464, 995465, 995466, 995467, 994879, 995488, 995489, 995490, 995491, 995492, 995493, 994850, 994851, 995148, 994647, 994646, 994817, 994818, 994480, 994598, 994629, 994625, 994626.
ছাত্রলীগের নামধারী এই প্রকৌশলী গুরুত্বপূর্ন এই ডিভিশনে এসে ব্যাপক দূর্নীতি করে স্বৈরাচার সরকারকে ফান্ডিং করেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ঠিকাদার জানান, সানাউল্লাহ এই ডিভিশনে আসার পরে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে ব্যাপক কমিশন হাতিয়ে নিয়ে বাহিরে অর্থ পাচার করেছে।
আরেকটি সূত্রে জানাযায়, সানাউল্লাহ গোপনে দেশ বিরোধী স্বার্থান্বেষী মহলের কাছে তথ্য পাচার করছে। এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, আমি নিয়মের বাইরে কোন কাজ করি না।