রাজধানীর বনানীতে বিভিন্ন এলাকায় আবাসিক হোটেলে স্পা সেন্টারের অসামাজীক কাজ প্ররিচালিত হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বনানীতে প্রসাশনের সহযোগীতায় হোটেল পালে স্পা সেন্টারে শুভ – শিলার দেহ ও মাদক ব্যবসার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বনানী বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় হোটেল পালে (আবাসিক)সহ ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া নিয়ে দেহ ও মাদক ব্যবসা এইসব অসামাজিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
যেহেতু ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ বিল-২০১৪ সংশোধিত আকারে পাস হয়। সেখানে বলা হয়েছে অনৈতিক কোনো কাজ করা যাবে না। বনানীর রোড নং ১৭ বাড়ি নং ২৮ বøক কেতে অবস্থিতি হোটেল পাল এবং সুন্দরী রমণীদের চুক্তিভিক্তিক খদ্দেরের সাথে যৌন বাণিজ্যের লিলাখেলা চলছে যথারিতি। এসব আবাসিক হোটেলে যারা কাজ করেন তারা বেশিরভাগই নারী তারা এই অনৈতিক কাজে জড়িত আছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।
এ হোটেল গুলোতে পাওয়া যায় মডেল, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, পতিতা, বিভিন্ন চাকরিজীবী নারীসহ শতাধিক যৌনকর্মী নিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষ অসামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আবাসিক এলাকায় এসব হোটেল নামে দেহ ব্যবসা চালানোয় এলাকার সুশীল সমাজ ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এলাকায় আবাসিক হোটেলের তালিকার মধ্যে কেবল এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে অনৈতিক কাজ হয়। এসব অনৈতিক কাজে হোটেল মালিকরা ও জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। গত কয়েক দিন এসব প্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে দেখা যায়, এই প্রতিষ্ঠানেই এখন চলছে দেহ ও মাদক ব্যবসা। অনৈতিক কাজ করা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- হোটেল পালে এই প্রতিষ্ঠানে অনৈতিক কাজ করা হয়। প্রতি টি রুমে রুমে মেয়ে দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন এসব অনৈতিক কর্মকান্ড। এই বিষয়ে তথ্য চাইতে গেলে সে গনমাধ্যমকর্মীকে কোনো প্রকাশ তথ্য দিতে রাজি হয় নাই স্থানীয় এলাকাবাসীরা জানান, এইদিকে আইনের কর্মকতাদের একটু নজর দিলে আমাদের ছেলে মেয়েরা ভালো থাকতে পারবে বলে জানান এলাবাসী। দহ্মিন সিটি কর্পোরেশন এক কর্মকতার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমাদের জানান তারা যদি অপরাধ মূলক কাজ করে থাকেন আমরা অল্প সময়ের ভিতরে আইনের আওতায় নিয়ে আসবো।
এই বিষয়ে বনানী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তাকে পাওয়া সম্ভব হয়নি।
বনানীতে প্রসাশনের সহযোগীতায় হোটেল পালে স্পা সেন্টারে শুভ – শিলার দেহ ও মাদক ব্যবসার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বনানী বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায় হোটেল পালে (আবাসিক)সহ ফ্ল্যাট বাসা ভাড়া নিয়ে দেহ ও মাদক ব্যবসা এইসব অসামাজিক কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
যেহেতু ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর জাতীয় সংসদে বাংলাদেশ হোটেল ও রেস্তোরাঁ বিল-২০১৪ সংশোধিত আকারে পাস হয়। সেখানে বলা হয়েছে অনৈতিক কোনো কাজ করা যাবে না। বনানীর রোড নং ১৭ বাড়ি নং ২৮ বøক কেতে অবস্থিতি হোটেল পাল এবং সুন্দরী রমণীদের চুক্তিভিক্তিক খদ্দেরের সাথে যৌন বাণিজ্যের লিলাখেলা চলছে যথারিতি। এসব আবাসিক হোটেলে যারা কাজ করেন তারা বেশিরভাগই নারী তারা এই অনৈতিক কাজে জড়িত আছে বলে অভিযোগ ওঠেছে।
এ হোটেল গুলোতে পাওয়া যায় মডেল, স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী, পতিতা, বিভিন্ন চাকরিজীবী নারীসহ শতাধিক যৌনকর্মী নিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষ অসামাজিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আবাসিক এলাকায় এসব হোটেল নামে দেহ ব্যবসা চালানোয় এলাকার সুশীল সমাজ ও এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এলাকায় আবাসিক হোটেলের তালিকার মধ্যে কেবল এমন কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে অনৈতিক কাজ হয়। এসব অনৈতিক কাজে হোটেল মালিকরা ও জড়িত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। গত কয়েক দিন এসব প্রতিষ্ঠানে সরেজমিনে দেখা যায়, এই প্রতিষ্ঠানেই এখন চলছে দেহ ও মাদক ব্যবসা। অনৈতিক কাজ করা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে- হোটেল পালে এই প্রতিষ্ঠানে অনৈতিক কাজ করা হয়। প্রতি টি রুমে রুমে মেয়ে দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন এসব অনৈতিক কর্মকান্ড। এই বিষয়ে তথ্য চাইতে গেলে সে গনমাধ্যমকর্মীকে কোনো প্রকাশ তথ্য দিতে রাজি হয় নাই স্থানীয় এলাকাবাসীরা জানান, এইদিকে আইনের কর্মকতাদের একটু নজর দিলে আমাদের ছেলে মেয়েরা ভালো থাকতে পারবে বলে জানান এলাবাসী। দহ্মিন সিটি কর্পোরেশন এক কর্মকতার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমাদের জানান তারা যদি অপরাধ মূলক কাজ করে থাকেন আমরা অল্প সময়ের ভিতরে আইনের আওতায় নিয়ে আসবো।
এই বিষয়ে বনানী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তাকে পাওয়া সম্ভব হয়নি।