রাজধানীর উত্তরাস্থ গাউসুল আজম এভিনিউ সংলগ্ন ১৩ নম্বর সেক্টর ওয়াকওয়ে ও ৭ নম্বর ব্রিজ এর মধ্যবর্তী স্থানের ফুটপাত দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে অবৈধ দোকানপাট।
শুধু তাই নয় উক্ত দোকানের লোকজনের বসার স্থান হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে রাস্তার একাংশ অবৈধভাবে ভরাট করা লেকের কিছু অংশ ও ওয়াসার অংশবিশেষ।
সরেজমিনে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, ঐ স্থানে বিঘ্নিত হচ্ছে যানবাহনের স্বাভাবিক গতি, সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। ব্যহত হচ্ছে পথচারীরা স্বাভাবিক চলাফেরা। জমে উঠেছে বখাটেদের আড্ডার আসর ও কিশোর গ্যাংয়ের অবাধ চলাফেরা।
অবৈধভাবে লেকের দখলকৃত জায়গায় অন্ধকারাচ্ছন্ন স্থানে গভীর রাত পর্যন্ত উঠতি বয়সী তরুণ-তরুণীদের অবস্থান নিয়েও নেতিবাচক মন্তব্য করতে শোনা গেছে অনেক বয়োজ্যেষ্ঠ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
এ বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে চাইলে কিশোর গ্যাং এর নেতৃত্বে থাকা দুই সহোদর রাসেল ও শামীম তাদের হুমকি-ধামকি ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সবাইকে ভয়ভীতি দেখায়। এমনকি মারধরও করেন বলে জানা গেছে। উপরন্তু কেউ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বললে তাঁর উপর নেমে আসে ব্যবসায়ী দুই ভাইয়ের নির্যাতনের স্টিমরোলার।
এ বিষয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর (৫১নং ওয়ার্ড) মো শরিফুর রহমান দৈনিক প্রথম বেলাকে জানান, অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই উক্ত স্থান দখলমুক্ত করা হবে।
অচিরেই এই অবস্থা থেকে মুক্তি চায় সাধারণ জনগণসহ পথচারীরা। নিরাপদে হাটতে চায় ফুটপাত দিয়ে, নির্বিঘ্নে চলতে চায় যানজট বিহীন রাস্তা দিয়ে। উচ্ছেদ করা হোক অবৈধ দখলকৃত সরকারী জায়গা, উন্মুক্ত করে ফিরিয়ে দেয়া হোক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও চলাচলের স্থান- এটাই এখন উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টর, ১৪ নম্বর ও ৭ নম্বর সেক্টর বাসির প্রাণের দাবি।
শুধু তাই নয় উক্ত দোকানের লোকজনের বসার স্থান হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে রাস্তার একাংশ অবৈধভাবে ভরাট করা লেকের কিছু অংশ ও ওয়াসার অংশবিশেষ।
সরেজমিনে অনুসন্ধান করে দেখা যায়, ঐ স্থানে বিঘ্নিত হচ্ছে যানবাহনের স্বাভাবিক গতি, সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। ব্যহত হচ্ছে পথচারীরা স্বাভাবিক চলাফেরা। জমে উঠেছে বখাটেদের আড্ডার আসর ও কিশোর গ্যাংয়ের অবাধ চলাফেরা।
অবৈধভাবে লেকের দখলকৃত জায়গায় অন্ধকারাচ্ছন্ন স্থানে গভীর রাত পর্যন্ত উঠতি বয়সী তরুণ-তরুণীদের অবস্থান নিয়েও নেতিবাচক মন্তব্য করতে শোনা গেছে অনেক বয়োজ্যেষ্ঠ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
এ বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে চাইলে কিশোর গ্যাং এর নেতৃত্বে থাকা দুই সহোদর রাসেল ও শামীম তাদের হুমকি-ধামকি ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সবাইকে ভয়ভীতি দেখায়। এমনকি মারধরও করেন বলে জানা গেছে। উপরন্তু কেউ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বললে তাঁর উপর নেমে আসে ব্যবসায়ী দুই ভাইয়ের নির্যাতনের স্টিমরোলার।
এ বিষয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর (৫১নং ওয়ার্ড) মো শরিফুর রহমান দৈনিক প্রথম বেলাকে জানান, অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই উক্ত স্থান দখলমুক্ত করা হবে।
অচিরেই এই অবস্থা থেকে মুক্তি চায় সাধারণ জনগণসহ পথচারীরা। নিরাপদে হাটতে চায় ফুটপাত দিয়ে, নির্বিঘ্নে চলতে চায় যানজট বিহীন রাস্তা দিয়ে। উচ্ছেদ করা হোক অবৈধ দখলকৃত সরকারী জায়গা, উন্মুক্ত করে ফিরিয়ে দেয়া হোক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও চলাচলের স্থান- এটাই এখন উত্তরা ১৩ নম্বর সেক্টর, ১৪ নম্বর ও ৭ নম্বর সেক্টর বাসির প্রাণের দাবি।