হোটেল আল-মামুন মূর্তিমান এক আতঙ্ক,দেহ ব্যবসা ও মাদকের স্বর্গরাজ্য।
রাজধানীর মিরপুরের আবাসিক হোটেল আল মামুনে বছরের পর বছর ধরেই চলছে দেহব্যবসা সহ নানা অসামাজিক কার্যকলাপ।দেহব্যবসা মাদক ও পর্নোগ্রাফির মত ভয়ংকর সব কর্মকাণ্ড। এসব কর্মকান্ড অনেকটাই ওপেন সিক্রেট’ হলেও পুলিশের নাকের ডগায় চলছে মাদক সেবন ও দেহব্যবসা। মার্কেট কর্তৃপক্ষ স্থানীয় দোকানদার পথচারী থেকে মিরপুর বাসি এই আল মামুন হোটেলের অনৈতিক দেহ ব্যবসা মাদক সেবন সবকিছু জানলেও পুলিশ কিছুই জানেন না। হয়তোবা এসবের কোন তথ্য নেই পুলিশের কাছে, সত্যিই অবাক লাগে ,প্রশাসন করছে কি?
মালিক- মামুন চৌধুরীর নেতৃত্বে ম্যানেজার-
জি এম ,এজিএম বিভিন্ন পদ পদবি ইত্যাদি দিয়ে ফাইভ স্টার হোটেলের আদলে নিজেকে সুপরিচিত করতে মরিয়া। মনে হয় যেন কর্পোরেট কোন অফিস, উচ্চবিত্ত মধ্যবিত্ত চাকরিজীবী প্রশাসনিক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সমাজের বৃত্তশালীদের আনাগোনা হয় এই আবাসিক রঙ্গিন লাল নীল বাতির এই আবাসিক হোটেলে।
তৎকালীন ক্ষমতাশীল স্বৈরাশাসক শেখ হাসিনার পোষ্য ক্যাডার বাহিনীকে লালন পালন করে ক্ষমতা অপব্যবহার করেছে এই আল মামুন আবাসিক হোটেলের মালিক মামুন চৌধুরী । ডিবি র্যাব পুলিশ বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সাংবাদিক রাজনৈতিক দলের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদেরকে ম্যানেজ করা তার কাছে খুবই সাধারণ বিষয়। সবাই যেন তার গুরু শিষ্য।
আল মামুন আবাসিক হোটেলের কর্মকর্তা আজাদ নান্টু মিরাজ দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে বিশ্বস্ততার সাথে মিলেমিশে তারা ব্যবসা করে আসছে। পরিচয় গোপন রেখে আজাদের সাথে মামুন সম্পর্কে জানতে চাইলে আজাত জানায় মামুন সাহেব ঢাকা সিটিতে ১পিস, রাজনৈতিক এমন কোন এমপি নেতা ক্যাডার নাই মামুন সাফ কে চিনে না, নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের কাছে মামুন সাহেব আলাদা ইজ্জত আছে, পুলিশরেও আমরা খুশি করি মাঝেমধ্যে থানার বাবুরা মাস্তি কইরা যায় বুঝেন তো মামুন সাবের হোটেল থ্রিস্টারের চেয়ে কম আছেনি। সমস্যা নাই
ভি আই পি গেস্টেজ থাকলেও লইয়া আহেন সব রকম পানি পুরিয়া ট্যাবলেট যেটা চান সব ব্যবস্থা এইখানে আছে। শুধু সুন্দরী মাইয়া রাখলেই কি ব্যবসা চলবো । সবাই রে মেনটেন করতে খরচা আছে না। মামুন সাহেবের কলজা অনেক বড় আছে প্রতিবছর সৌদিতে হজ্ব করতে যায়।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনকে প্রতিহত করার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগের অস্ত্রধারী গুন্ডা বাহিনী যুবলীগ ও ছাত্রলীগের আশ্রয় স্থান হিসেবে বেছে নেয় আল মামুন আবাসিক হোটেলকে এসি বিশিষ্ট বিলাস বহুল আলোচিত হোটেলে শুধু ছাএলিগ যুবলীগ নয় পুলিশের অসাধু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিশেষ কিছু আর্মস পুলিশকেও ব্যারাকের মতো থাকার ব্যবস্থা করেন।
ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক আন্দোলনে তৎকালীন ক্ষমতাশীল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগের প্রশাসনের বদল ছাড়াও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের সমস্ত নেতাকর্মী আত্মগোপনে থাকলেও কোন রকমে পরিবর্তন হয়নি আল মামুন সহ চার আবাসিক হোটেলের সমস্ত কর্মকাণ্ড ।
সর্বনাশা মাদক ও পতিতাবৃত্তি ধ্বংস করে একটি মানুষের শরীর মন জ্ঞান বিবেক ও তার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা তার পরিবারের সব স্বপ্নকে এবং তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। শুধু পরিবারকে নয়, অনৈতিক যৌন সম্পর্ক ও মাদকের কালো থাবা ধ্বংস করে একটি সমাজকে, একটি জাতিকে এবং পরবর্তী সময়ে এটি বৃহৎ আকার ধারণ করে একটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। মাদক ও যৌনাচারে তরুণ তাজা প্রাণের অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়ায় পিছনে পড়ছে সমাজ আর ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনের অবক্ষয়। প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির অসামঞ্জস্যতা। প্রশাসনের পুরোপুরি সদিচ্ছা থাকলেও হয়তোবা নির্মুল করা সম্ভব নয় তবে নিয়ন্ত্রণ অবশ্যই সম্ভব কেননা যারা মাদক সেবনকারী ও অনৈতিক সম্পর্ক লিপ্ত তারাও মানুষ, মানবজাতির অকল্যাণ বয়ে নিয়ে আসে এমন আল মামুনদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে সুন্দর একটি সমাজ গঠনে প্রশাসনের ভূমিকা সবার কাম্য। যারা বিপদগামী মামুনদের মত চক্রের কালো খাবার শিকার তারা সুষ্ঠু ও সুন্দর জীবনে ফিরে আসুক এটাই প্রত্যাশা।
রাজধানীর মিরপুরের আবাসিক হোটেল আল মামুনে বছরের পর বছর ধরেই চলছে দেহব্যবসা সহ নানা অসামাজিক কার্যকলাপ।দেহব্যবসা মাদক ও পর্নোগ্রাফির মত ভয়ংকর সব কর্মকাণ্ড। এসব কর্মকান্ড অনেকটাই ওপেন সিক্রেট’ হলেও পুলিশের নাকের ডগায় চলছে মাদক সেবন ও দেহব্যবসা। মার্কেট কর্তৃপক্ষ স্থানীয় দোকানদার পথচারী থেকে মিরপুর বাসি এই আল মামুন হোটেলের অনৈতিক দেহ ব্যবসা মাদক সেবন সবকিছু জানলেও পুলিশ কিছুই জানেন না। হয়তোবা এসবের কোন তথ্য নেই পুলিশের কাছে, সত্যিই অবাক লাগে ,প্রশাসন করছে কি?
মালিক- মামুন চৌধুরীর নেতৃত্বে ম্যানেজার-
জি এম ,এজিএম বিভিন্ন পদ পদবি ইত্যাদি দিয়ে ফাইভ স্টার হোটেলের আদলে নিজেকে সুপরিচিত করতে মরিয়া। মনে হয় যেন কর্পোরেট কোন অফিস, উচ্চবিত্ত মধ্যবিত্ত চাকরিজীবী প্রশাসনিক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সমাজের বৃত্তশালীদের আনাগোনা হয় এই আবাসিক রঙ্গিন লাল নীল বাতির এই আবাসিক হোটেলে।
তৎকালীন ক্ষমতাশীল স্বৈরাশাসক শেখ হাসিনার পোষ্য ক্যাডার বাহিনীকে লালন পালন করে ক্ষমতা অপব্যবহার করেছে এই আল মামুন আবাসিক হোটেলের মালিক মামুন চৌধুরী । ডিবি র্যাব পুলিশ বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সাংবাদিক রাজনৈতিক দলের উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তিদেরকে ম্যানেজ করা তার কাছে খুবই সাধারণ বিষয়। সবাই যেন তার গুরু শিষ্য।
আল মামুন আবাসিক হোটেলের কর্মকর্তা আজাদ নান্টু মিরাজ দীর্ঘ দুই যুগের বেশি সময় ধরে বিশ্বস্ততার সাথে মিলেমিশে তারা ব্যবসা করে আসছে। পরিচয় গোপন রেখে আজাদের সাথে মামুন সম্পর্কে জানতে চাইলে আজাত জানায় মামুন সাহেব ঢাকা সিটিতে ১পিস, রাজনৈতিক এমন কোন এমপি নেতা ক্যাডার নাই মামুন সাফ কে চিনে না, নেতাদের মাধ্যমে প্রশাসনের কাছে মামুন সাহেব আলাদা ইজ্জত আছে, পুলিশরেও আমরা খুশি করি মাঝেমধ্যে থানার বাবুরা মাস্তি কইরা যায় বুঝেন তো মামুন সাবের হোটেল থ্রিস্টারের চেয়ে কম আছেনি। সমস্যা নাই
ভি আই পি গেস্টেজ থাকলেও লইয়া আহেন সব রকম পানি পুরিয়া ট্যাবলেট যেটা চান সব ব্যবস্থা এইখানে আছে। শুধু সুন্দরী মাইয়া রাখলেই কি ব্যবসা চলবো । সবাই রে মেনটেন করতে খরচা আছে না। মামুন সাহেবের কলজা অনেক বড় আছে প্রতিবছর সৌদিতে হজ্ব করতে যায়।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনকে প্রতিহত করার জন্য তৎকালীন আওয়ামী লীগের অস্ত্রধারী গুন্ডা বাহিনী যুবলীগ ও ছাত্রলীগের আশ্রয় স্থান হিসেবে বেছে নেয় আল মামুন আবাসিক হোটেলকে এসি বিশিষ্ট বিলাস বহুল আলোচিত হোটেলে শুধু ছাএলিগ যুবলীগ নয় পুলিশের অসাধু ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিশেষ কিছু আর্মস পুলিশকেও ব্যারাকের মতো থাকার ব্যবস্থা করেন।
ছাত্র জনতার ঐতিহাসিক আন্দোলনে তৎকালীন ক্ষমতাশীল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগের প্রশাসনের বদল ছাড়াও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের সমস্ত নেতাকর্মী আত্মগোপনে থাকলেও কোন রকমে পরিবর্তন হয়নি আল মামুন সহ চার আবাসিক হোটেলের সমস্ত কর্মকাণ্ড ।
সর্বনাশা মাদক ও পতিতাবৃত্তি ধ্বংস করে একটি মানুষের শরীর মন জ্ঞান বিবেক ও তার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা তার পরিবারের সব স্বপ্নকে এবং তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। শুধু পরিবারকে নয়, অনৈতিক যৌন সম্পর্ক ও মাদকের কালো থাবা ধ্বংস করে একটি সমাজকে, একটি জাতিকে এবং পরবর্তী সময়ে এটি বৃহৎ আকার ধারণ করে একটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। মাদক ও যৌনাচারে তরুণ তাজা প্রাণের অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়ায় পিছনে পড়ছে সমাজ আর ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবনের অবক্ষয়। প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির অসামঞ্জস্যতা। প্রশাসনের পুরোপুরি সদিচ্ছা থাকলেও হয়তোবা নির্মুল করা সম্ভব নয় তবে নিয়ন্ত্রণ অবশ্যই সম্ভব কেননা যারা মাদক সেবনকারী ও অনৈতিক সম্পর্ক লিপ্ত তারাও মানুষ, মানবজাতির অকল্যাণ বয়ে নিয়ে আসে এমন আল মামুনদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে সুন্দর একটি সমাজ গঠনে প্রশাসনের ভূমিকা সবার কাম্য। যারা বিপদগামী মামুনদের মত চক্রের কালো খাবার শিকার তারা সুষ্ঠু ও সুন্দর জীবনে ফিরে আসুক এটাই প্রত্যাশা।