নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগ নেতা সোহাগ, সোহেল ও নয়নের স্পা সেন্টারে দেদারসে চলছে অবৈধ্য দেহ ও মাদক ব্যবসা। কোনো ভাবেই যেন থামছে না তাদের এই দেহ ও মাদক ব্যবসা। তাদের রয়েছে গুলশান দুটি স্পা সেন্টার। যেখানে চলে সুন্দরি রমনিদের দিয়ে দেহ ব্যবসা।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ বিউটি পার্লার ও ম্যাস্যাজ সেন্টার গুলোতে নামে বিউটি পার্লার হলেও এর আড়ালে চলে রমরমা দেহ ব্যবসা। আর এইসব বিউটি পার্লার ও ম্যাস্যাজ সেন্টার গুলোতে বেশিরভাগই কাজ করে নারীকর্মী। তারা পুরুষদের শরীর ম্যাসেজ, দেহ ও মদসহ অনৈতিক কাজে জড়িত বলে যানা যায়। গুলশান-বনানী এলাকার ম্যাসাজ ও বিউটি পার্লারের মধ্যে কেবল এমন একটি প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে যেখানে অনৈতিক কাজে থাই নাগরিকসহ বিদেশিরাও জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে বহুদিনের।
তাদের সম্পর্কে খুজ নিয়ে জানাযায়, তারা দীর্ঘ দিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন আছেন । তাদের সাথে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সাথে উঠাবসা এবং গভির সম্পর্ক রয়েছে। তারা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের মনরঞ্জণ করার জন্য তাদের প্রতিষ্ঠানের রমনিদের ব্যবহার করেন করতেন । সুধু তাই নয় আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের নারী সাপ্লাইও করতেন এখনো করেন তারা।
সোহাগ, সোহেল ও নয়নের স্পা সেন্টার সম্পর্কে খুজ নিয়ে আরো জানাযায়, বেশ কিছু দিন পূর্বে তাদের নামে মানব পাচারের একটি মামলা হয়েছে। ২০১২ সালের মানব পাচার প্রতিরোধ আইনের ১১/১২/১৩/৭ ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। সোহাগ গুলশান স্পা সেন্টারের বড় দালাল হিসাবে পরিচিত এবং সোহলে ও নয়ন তারা দুই ভাই। এই দুই ভাইদের বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এই দুই ভাইয়ের চক্রে চলছে এই অবৈধ্য প্রতিষ্ঠান গুলো।
যেখানে সোহাগ, সোহেল ও নয়নের স্পা সেন্টার নামে চলে অনৈতিক কাজ সেই প্রতিষ্ঠান গুলো হলো, গুলশান ২ এর ৯৯ নম্বর রোড এর একটি আবাসিক বাড়ির ও একটি মার্কেটের ভবন।
ভবনগুলোর নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, সকালে প্রতিষ্ঠান খোলা হলেই সুন্দরী মেয়েরা ভিতরে প্রবেশ করে। আর সারাদিন এইসব প্রতিষ্ঠানে পুরুষ আসা-যাওয়া করে। ভিতরে তাদের কি কাজ হয় তা আমরা জানি না।
অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকতার দৈনিক জানান, আমরা এই প্রতিষ্ঠান চালাই পুলিশের সহযোগিতায়। আমরা পুলিশকে মাসিক টাকা দিয়ে এই ব্যবসা করি। আমাদের কেউ কিছু করতে পারবে না।
এই অভিযোগ বিষয়ে সোহাগ এর সাথে মোঠফোন যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আপনার অভিযোগ নিয়ে আপনি বসে থাকেন এবং তিনি বিভিন্ন প্রকার হুমকি প্রদান করেন।
নয়ন ও সোহেল এর সাথে মুঠোফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ফোন ব্যস্ত পাওয়া যায়।
সোহাগ, সোহেল ও নয়নের স্পা সেন্টারের বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনের এক কর্মকর্তা বলেন, তারা আমাদের কাছে থেকে বিউটি পার্লারের ট্রেড লাইন্সেস নিয়েছে। তারা বৈধ্য লাইসেন্স নিয়ে অপরাধ মূলক কাজ করে আসছে। আমরা এই বিষয়ে জানতাম না। এখন জেনেছি আমরা কিছুদিনের মধ্যেই তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো এবং ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করবো।
এই বিষয়ে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিওয়া হবে।
তাদের অবৈধ ব্যবসার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলছে। বিস্তারিত প্রিন্ট কপিতে……….
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ বিউটি পার্লার ও ম্যাস্যাজ সেন্টার গুলোতে নামে বিউটি পার্লার হলেও এর আড়ালে চলে রমরমা দেহ ব্যবসা। আর এইসব বিউটি পার্লার ও ম্যাস্যাজ সেন্টার গুলোতে বেশিরভাগই কাজ করে নারীকর্মী। তারা পুরুষদের শরীর ম্যাসেজ, দেহ ও মদসহ অনৈতিক কাজে জড়িত বলে যানা যায়। গুলশান-বনানী এলাকার ম্যাসাজ ও বিউটি পার্লারের মধ্যে কেবল এমন একটি প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়েছে যেখানে অনৈতিক কাজে থাই নাগরিকসহ বিদেশিরাও জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে বহুদিনের।
তাদের সম্পর্কে খুজ নিয়ে জানাযায়, তারা দীর্ঘ দিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলেন আছেন । তাদের সাথে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের সাথে উঠাবসা এবং গভির সম্পর্ক রয়েছে। তারা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের মনরঞ্জণ করার জন্য তাদের প্রতিষ্ঠানের রমনিদের ব্যবহার করেন করতেন । সুধু তাই নয় আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের নেতাদের নারী সাপ্লাইও করতেন এখনো করেন তারা।
সোহাগ, সোহেল ও নয়নের স্পা সেন্টার সম্পর্কে খুজ নিয়ে আরো জানাযায়, বেশ কিছু দিন পূর্বে তাদের নামে মানব পাচারের একটি মামলা হয়েছে। ২০১২ সালের মানব পাচার প্রতিরোধ আইনের ১১/১২/১৩/৭ ধারায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। সোহাগ গুলশান স্পা সেন্টারের বড় দালাল হিসাবে পরিচিত এবং সোহলে ও নয়ন তারা দুই ভাই। এই দুই ভাইদের বিরুদ্ধে রয়েছে বিস্তর অভিযোগ। এই দুই ভাইয়ের চক্রে চলছে এই অবৈধ্য প্রতিষ্ঠান গুলো।
যেখানে সোহাগ, সোহেল ও নয়নের স্পা সেন্টার নামে চলে অনৈতিক কাজ সেই প্রতিষ্ঠান গুলো হলো, গুলশান ২ এর ৯৯ নম্বর রোড এর একটি আবাসিক বাড়ির ও একটি মার্কেটের ভবন।
ভবনগুলোর নিরাপত্তারক্ষীরা জানান, সকালে প্রতিষ্ঠান খোলা হলেই সুন্দরী মেয়েরা ভিতরে প্রবেশ করে। আর সারাদিন এইসব প্রতিষ্ঠানে পুরুষ আসা-যাওয়া করে। ভিতরে তাদের কি কাজ হয় তা আমরা জানি না।
অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকতার দৈনিক জানান, আমরা এই প্রতিষ্ঠান চালাই পুলিশের সহযোগিতায়। আমরা পুলিশকে মাসিক টাকা দিয়ে এই ব্যবসা করি। আমাদের কেউ কিছু করতে পারবে না।
এই অভিযোগ বিষয়ে সোহাগ এর সাথে মোঠফোন যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আপনার অভিযোগ নিয়ে আপনি বসে থাকেন এবং তিনি বিভিন্ন প্রকার হুমকি প্রদান করেন।
নয়ন ও সোহেল এর সাথে মুঠোফোনে বার বার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার ফোন ব্যস্ত পাওয়া যায়।
সোহাগ, সোহেল ও নয়নের স্পা সেন্টারের বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনের এক কর্মকর্তা বলেন, তারা আমাদের কাছে থেকে বিউটি পার্লারের ট্রেড লাইন্সেস নিয়েছে। তারা বৈধ্য লাইসেন্স নিয়ে অপরাধ মূলক কাজ করে আসছে। আমরা এই বিষয়ে জানতাম না। এখন জেনেছি আমরা কিছুদিনের মধ্যেই তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো এবং ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করবো।
এই বিষয়ে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিওয়া হবে।
তাদের অবৈধ ব্যবসার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলছে। বিস্তারিত প্রিন্ট কপিতে……….