চট্টগ্রাম সিএমপির চলমান মাদক বিরোধী অভিযানে ৫ কেজি গাঁজা সহ ফারুক নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছেন নগরীর পাহাড়তলী থানা পুলিশের একটি চৌকষ টিম।
পাহাড়তলী থানার অফিসার ইনচার্জ বাবুল আজাদের নেতৃত্বে ও এসআই সৌমিত্র সরকার,এএসআই ইকবাল হোসেন মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্সসহ চেকপোস্ট পরিচালনা করার সময় ২৩ নভেম্বর দিবাগত রাত ১২ টা ৫ মিনিটে
একটি সিএনজি থামিয়ে গাড়ি তল্লাশি কালে সিএনজি থেকে এক আরোহী কে নামিয়ে কাঁধে থাকা স্কুল ব্যাগ তল্লাশি করে উক্ত ব্যাগ থেকে ৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
আটকৃত ফারুক আহমেদ চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ ড্রিম লাইন আবাসিক এলাকার পুলিশ বাড়ির ২য় তলার মোবারক হোসেনের ছেলে, ফারুক পেশায় একজন সিএনজি চালক বলে জানা গেছে, সে সাংবাদিকতার ট্যাগ ব্যবহার করে দীর্ঘদিন যাবত এ ধরনের মাদক কারবারের সাথে লিপ্ত বলে তথ্য রয়েছে। গ্রেফতারকৃত ফারুক আহমেদও উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে স্বীকার করেন তিনি এই মাদক নিজে সরবরাহ করেছেন এবং বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন পতেঙ্গাতে।
ফারুক কে গ্রেফতার কালে ফারুকের কাছ থেকে দৈনিক একাত্তর সংবাদ পত্রিকার একটি কার্ড পাওয়া যায়। যেই
পত্রিকাটির সম্পাদক সুমন সেন নামের একজন ব্যক্তি বলে জানা গেছে।
মাদকসহ গ্রেফতারকৃত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বর্তমানে সাংবাদিক মহলে যথেষ্ট গুঞ্জন রয়েছে। যে সম্পাদক ফারুককে কার্ডটি ইস্যু করেছেন কিভাবে ফারুকের মত একজন ব্যক্তিকে জেনে শুনে কার্ড ইস্যু করেছেন এটা নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। তাহলে কি সম্পাদক জেনে
শুনে ফারুককে এই কার্ড ইস্যু করেছেন ফারুকের মাদক কারবারের সাথে সুমন সেন নামক উক্ত সম্পাদকেরও কি সম্পৃক্ততা রয়েছে।
চট্টগ্রামের আনাচে কানাচে ফারুকের মত এই ধরনের অনেক ভুঁইফোড় সাংবাদিক ঘুরে বেড়াচ্ছে এদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা গেলে গণমাধ্যম পেশাটি হবে কলঙ্কমুক্ত এমনটাই দাবি সচেতন সাংবাদিক
মহলের। আর একাত্তর সংবাদ পত্রিকার সম্পাদককেও আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন সচেতন সাংবাদিক মহল।
কথিত ভুঁইফোড় সাংবাদিক ও মাদক ব্যবসায়ী ফারুকের বিরুদ্ধে সিএমপির পাহাড়তলী থানায় ২০১৮ সনের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ৩৬ (১) এর সারণী ১৯ (ক) রুজু করা হয়েছে যার মামলা নং -৮ মামলার তারিখ-
২৩/১১/২০২৪খ্রিঃ
পাহাড়তলী থানার অফিসার ইনচার্জ বাবুল আজাদের নেতৃত্বে ও এসআই সৌমিত্র সরকার,এএসআই ইকবাল হোসেন মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্সসহ চেকপোস্ট পরিচালনা করার সময় ২৩ নভেম্বর দিবাগত রাত ১২ টা ৫ মিনিটে
একটি সিএনজি থামিয়ে গাড়ি তল্লাশি কালে সিএনজি থেকে এক আরোহী কে নামিয়ে কাঁধে থাকা স্কুল ব্যাগ তল্লাশি করে উক্ত ব্যাগ থেকে ৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
আটকৃত ফারুক আহমেদ চট্টগ্রাম নগরীর বায়েজিদ ড্রিম লাইন আবাসিক এলাকার পুলিশ বাড়ির ২য় তলার মোবারক হোসেনের ছেলে, ফারুক পেশায় একজন সিএনজি চালক বলে জানা গেছে, সে সাংবাদিকতার ট্যাগ ব্যবহার করে দীর্ঘদিন যাবত এ ধরনের মাদক কারবারের সাথে লিপ্ত বলে তথ্য রয়েছে। গ্রেফতারকৃত ফারুক আহমেদও উপস্থিত সাক্ষীদের সামনে স্বীকার করেন তিনি এই মাদক নিজে সরবরাহ করেছেন এবং বিক্রির উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন পতেঙ্গাতে।
ফারুক কে গ্রেফতার কালে ফারুকের কাছ থেকে দৈনিক একাত্তর সংবাদ পত্রিকার একটি কার্ড পাওয়া যায়। যেই
পত্রিকাটির সম্পাদক সুমন সেন নামের একজন ব্যক্তি বলে জানা গেছে।
মাদকসহ গ্রেফতারকৃত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে বর্তমানে সাংবাদিক মহলে যথেষ্ট গুঞ্জন রয়েছে। যে সম্পাদক ফারুককে কার্ডটি ইস্যু করেছেন কিভাবে ফারুকের মত একজন ব্যক্তিকে জেনে শুনে কার্ড ইস্যু করেছেন এটা নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন। তাহলে কি সম্পাদক জেনে
শুনে ফারুককে এই কার্ড ইস্যু করেছেন ফারুকের মাদক কারবারের সাথে সুমন সেন নামক উক্ত সম্পাদকেরও কি সম্পৃক্ততা রয়েছে।
চট্টগ্রামের আনাচে কানাচে ফারুকের মত এই ধরনের অনেক ভুঁইফোড় সাংবাদিক ঘুরে বেড়াচ্ছে এদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা গেলে গণমাধ্যম পেশাটি হবে কলঙ্কমুক্ত এমনটাই দাবি সচেতন সাংবাদিক
মহলের। আর একাত্তর সংবাদ পত্রিকার সম্পাদককেও আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন সচেতন সাংবাদিক মহল।
কথিত ভুঁইফোড় সাংবাদিক ও মাদক ব্যবসায়ী ফারুকের বিরুদ্ধে সিএমপির পাহাড়তলী থানায় ২০১৮ সনের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ৩৬ (১) এর সারণী ১৯ (ক) রুজু করা হয়েছে যার মামলা নং -৮ মামলার তারিখ-
২৩/১১/২০২৪খ্রিঃ