কলেজে ভাঙচুরের ক্ষোভ ঝাড়তে পাশের সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। রোববার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার সন্ধ্যার পর অতর্কিত হামলা করে সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় কলেজটির প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়। শ্রেণিকক্ষের ভেতরেও ভাঙচুর চালানো হয়।
শিক্ষক ও স্টাফরা জানান, কলেজের শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক রুমসহ অন্তত ৫০টি কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। ক্যান্টিনে হামলা করে টাকা লুট করা হয়েছে। এ ছাড়া দ্বিতীয় তলায় একটি শিক্ষক কক্ষে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কলেজটির একজন শিক্ষক বলেন, আমরা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে ফোন দিয়েও সহযোগিতা পাইনি। ঘটনার আড়াই ঘণ্টা পার হলেও পুলিশ আসেনি। পরে স্কুলের সামনে সেনাবাহিনী আসে।
কলেজের ফাদার ব্রাদার প্লাসিড পিটার রিবেরু সিএসসি বলেন, কলেজ ছুটি হয়েছে ১২টায়। অফিসিয়াল কাজ শেষ করে আমরা ৪টার মধ্যে সবাই চলে যাই। পরে খবর পেয়ে এসে দেখি এ অবস্থা।
এদিকে সন্ধ্যার পরে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা করতে যায় সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাদের ধাওয়া দিয়ে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত নিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয় ডা. মাহবুবুর রহমানসহ অন্যান্য কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার সন্ধ্যার পর অতর্কিত হামলা করে সোহরাওয়ার্দী কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় কলেজটির প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়। শ্রেণিকক্ষের ভেতরেও ভাঙচুর চালানো হয়।
শিক্ষক ও স্টাফরা জানান, কলেজের শ্রেণিকক্ষ, শিক্ষক রুমসহ অন্তত ৫০টি কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়েছে। ক্যান্টিনে হামলা করে টাকা লুট করা হয়েছে। এ ছাড়া দ্বিতীয় তলায় একটি শিক্ষক কক্ষে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কলেজটির একজন শিক্ষক বলেন, আমরা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসকে ফোন দিয়েও সহযোগিতা পাইনি। ঘটনার আড়াই ঘণ্টা পার হলেও পুলিশ আসেনি। পরে স্কুলের সামনে সেনাবাহিনী আসে।
কলেজের ফাদার ব্রাদার প্লাসিড পিটার রিবেরু সিএসসি বলেন, কলেজ ছুটি হয়েছে ১২টায়। অফিসিয়াল কাজ শেষ করে আমরা ৪টার মধ্যে সবাই চলে যাই। পরে খবর পেয়ে এসে দেখি এ অবস্থা।
এদিকে সন্ধ্যার পরে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে হামলা করতে যায় সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাদের ধাওয়া দিয়ে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত নিয়ে ছত্রভঙ্গ করে দেয় ডা. মাহবুবুর রহমানসহ অন্যান্য কলেজের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।