বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না বলেছেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার ১৫ বছর ৭ মাসের শাসনামল দেশের ইতিহাসের এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। ফ্যাসিস্ট রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের অত্যাচার-নির্যাতন হিটলারের অত্যাচার-নির্যাতনকেও অতিক্রম করেছিল।
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, শরীয়তপুর জেলা আয়োজিত দিক-নির্দেশনামূলক যৌথ কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘আমরাই গড়ব আগামীর স্বপ্নের বাংলাদেশ’-স্লোগান সামনে রেখে সাম্য ও মানবিক সমাজ বিনির্মাণে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের দিকনির্দেশনামূলক এই যৌথ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক সাগর-রুনি থেকে শুরু করে এমন কোনো পেশার মানুষ নেই যে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের হাত থেকে রেহাই পেয়েছে। একজন বিচারক দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে হাসিনা সরকারের দায়ের করা মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় তারেক রহমানের পক্ষে রায় দেওয়ায় তার জীবন শঙ্কায় পড়েছিল। নিজের জীবন রক্ষায় সেই বিচারককে তখন দেশত্যাগ করতে হয়েছিল। কি বর্বর শাসনামল ছিল হাসিনার শাসনামল!
মোনায়েম মুন্না বলেন, মানুষের স্বাভাবিক জীবনকে ধবংস করে দিয়েছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনা। স্বাধীন দেশে পরাধীন ছিল এদেশের মাতৃমঙ্গল জনগণ। গত ১৬ বছরে বিএনপির অগণিত নেতা-কর্মীর ওপর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে শেষ করা যাবে না। রক্ত আর খুনের হোলিখেলায় মেতে উঠেছিল আওয়ামী লীগ।
যুবদল সভাপতি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার মাফিয়া সরকার গত ১৬ বছর দেশকে লুটপাটের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিল। ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ থেকে চোরের মত পালিয়েছে। তা থেকেই বোঝা যায়, কী পরিমাণ ভয়ংকর অত্যাচার-নির্যাতন করেছে সে মানুষের ওপর! কত লক্ষ-কোটি টাকা লুটপাট আর পাচার করেছে দেশ থেকে!
তিনি আরও বলেন, দল ভারি করার জন্য ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসরদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া যাবেনা। যারা দিবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। লুটপাট, চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পড়া যাবে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী ‘জিরো টলারেন্স’ দেখানো হচ্ছে এখানে। এর কোনও ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের মাহাত্ম্যকে সফল করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আন্তরিক হতে হবে। অতিদ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। দেরি হলেই দেশ ও জাতির জীবনে আবার ঘোর-অমানিশা নেমে আসতে পারে জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আবদুল মোনায়েম মুন্না আরও বলেন, সব রাজনৈতিক, মিথ্যা, সাজানো মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। গুম-খুনের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার করতে হবে।
এসময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির, যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন তারেক ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসানসহ শরীয়তপুর জেলা যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
রোববার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, শরীয়তপুর জেলা আয়োজিত দিক-নির্দেশনামূলক যৌথ কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘আমরাই গড়ব আগামীর স্বপ্নের বাংলাদেশ’-স্লোগান সামনে রেখে সাম্য ও মানবিক সমাজ বিনির্মাণে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের দিকনির্দেশনামূলক এই যৌথ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় তিনি আরও বলেন, সাংবাদিক সাগর-রুনি থেকে শুরু করে এমন কোনো পেশার মানুষ নেই যে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের হাত থেকে রেহাই পেয়েছে। একজন বিচারক দেশনায়ক তারেক রহমানের বিরুদ্ধে হাসিনা সরকারের দায়ের করা মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় তারেক রহমানের পক্ষে রায় দেওয়ায় তার জীবন শঙ্কায় পড়েছিল। নিজের জীবন রক্ষায় সেই বিচারককে তখন দেশত্যাগ করতে হয়েছিল। কি বর্বর শাসনামল ছিল হাসিনার শাসনামল!
মোনায়েম মুন্না বলেন, মানুষের স্বাভাবিক জীবনকে ধবংস করে দিয়েছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনা। স্বাধীন দেশে পরাধীন ছিল এদেশের মাতৃমঙ্গল জনগণ। গত ১৬ বছরে বিএনপির অগণিত নেতা-কর্মীর ওপর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে শেষ করা যাবে না। রক্ত আর খুনের হোলিখেলায় মেতে উঠেছিল আওয়ামী লীগ।
যুবদল সভাপতি বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার মাফিয়া সরকার গত ১৬ বছর দেশকে লুটপাটের স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিল। ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ থেকে চোরের মত পালিয়েছে। তা থেকেই বোঝা যায়, কী পরিমাণ ভয়ংকর অত্যাচার-নির্যাতন করেছে সে মানুষের ওপর! কত লক্ষ-কোটি টাকা লুটপাট আর পাচার করেছে দেশ থেকে!
তিনি আরও বলেন, দল ভারি করার জন্য ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসরদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া যাবেনা। যারা দিবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। লুটপাট, চাঁদাবাজিতে জড়িয়ে পড়া যাবে না। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশনা অনুযায়ী ‘জিরো টলারেন্স’ দেখানো হচ্ছে এখানে। এর কোনও ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের মাহাত্ম্যকে সফল করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আন্তরিক হতে হবে। অতিদ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। দেরি হলেই দেশ ও জাতির জীবনে আবার ঘোর-অমানিশা নেমে আসতে পারে জানিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আবদুল মোনায়েম মুন্না আরও বলেন, সব রাজনৈতিক, মিথ্যা, সাজানো মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে। গুম-খুনের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। গণহত্যাকারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিচার করতে হবে।
এসময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসির, যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন তারেক ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজমুল হাসানসহ শরীয়তপুর জেলা যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।