বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ( বি আর টি এ) মাদারীপুর কার্যালয়ে দালাল ও বহিরাগত দ্বারা গ্রাহক হয়রানি ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠে আসে। এবং মূল হোতা শহীদের নাম আসে শহীদের প্রতারণার সক্রে পরে অনেকেই বিভিন্ন সময় বাড়তি অর্থ দিতে হয়েছে।
জানা যায়, আওয়ামী ফ্যাসিবাদ সরকার ক্ষমতা থেকে চলে যাবার পর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে মাদারীপুর বিআরটিএ কে শহীদ তার মতো করে চালাচ্ছে। তার কথামতো না শুনলে গ্রাহককে বিভিন্ন রকম হয়রানির শিকার হতে হয়।
নাম না বলা শর্তে একজন গ্রাহক ব্যাংক ড্রাফ করার পরে ২০০০/৩০০০ টাকা করে শহীদ বাহিনীকে দিতে হয় টাকা উত্তোলনের জন্য আলাদা লোক থাকে। তারা শহীদের নামে টাকা উত্তোলন করে।
সেবা নিতে আসা অনেক গ্রহীতা আমাদের কাছে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেন। যেখানে শহীদ মাদারীপুর বি আর টি একে অর্থ উপার্জনের সর্গরাজ্য গড়ে তুলেন বলে জানা যায়। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ হেড অফিসের প্রশাসনিক শাখা প্রধান জনাব কামরুল ইসলাম এর সাথে মোবাইলে ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান সঠিক প্রমাণ থাকলে নিশ্চয়ই আমাদের চেয়ারম্যান মহোদয় বিষয়টি নজরে নিবে।
এ বিষয়ে শহীদের কাছে জানতে চাইলে শহীদ বলে যারা দিয়েছে তারা অপরাধ করেছে। আমরা ক্ষুধার্ত আমরা চাইবো তারা দিয়েছে কেন।
জানা যায়, আওয়ামী ফ্যাসিবাদ সরকার ক্ষমতা থেকে চলে যাবার পর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপে মাদারীপুর বিআরটিএ কে শহীদ তার মতো করে চালাচ্ছে। তার কথামতো না শুনলে গ্রাহককে বিভিন্ন রকম হয়রানির শিকার হতে হয়।
নাম না বলা শর্তে একজন গ্রাহক ব্যাংক ড্রাফ করার পরে ২০০০/৩০০০ টাকা করে শহীদ বাহিনীকে দিতে হয় টাকা উত্তোলনের জন্য আলাদা লোক থাকে। তারা শহীদের নামে টাকা উত্তোলন করে।
সেবা নিতে আসা অনেক গ্রহীতা আমাদের কাছে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেন। যেখানে শহীদ মাদারীপুর বি আর টি একে অর্থ উপার্জনের সর্গরাজ্য গড়ে তুলেন বলে জানা যায়। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ বিআরটিএ হেড অফিসের প্রশাসনিক শাখা প্রধান জনাব কামরুল ইসলাম এর সাথে মোবাইলে ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি জানান সঠিক প্রমাণ থাকলে নিশ্চয়ই আমাদের চেয়ারম্যান মহোদয় বিষয়টি নজরে নিবে।
এ বিষয়ে শহীদের কাছে জানতে চাইলে শহীদ বলে যারা দিয়েছে তারা অপরাধ করেছে। আমরা ক্ষুধার্ত আমরা চাইবো তারা দিয়েছে কেন।