রাজশাহীর জেলার গোদাগাড়ীতে অবৈধভাবে পদ্মা নদী হতে বালি উত্তোলন ও বালুবাহি ড্রামট্রাক, বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও ইউএনও”কে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন একই উপজেলার ৬ নং মাটিকাটা ইউনিয়নের জনসাধারণ।
২৬শে নভেম্বর বেলা ১০টা ৩০ মিনিটে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা সদর গোলচত্বরে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, মাটিকাটা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এহসানুল কবির টুকু, সহ সভাপতি কামরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক সেলিম সানোয়ার পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক আহসান হাবীব, গোদাগাড়ী পৌরসভার সাবেক ছাত্রনেতা মমিনুল ইসলাম রনক, যুবনেতা হিমেল, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক বেদার উদ্দীন বিদুৎ, যুগ্ন আহবায়ক রোকনুজ্জামান, জেলা যুবদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য রাকিব রাজিব ও যুব নেতা বাসার প্রমূখ।
মানববন্ধন শেষে গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনওকে) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য স্বারকলিপি ও বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা, বন ও পরিবেশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ সচিবালয় এবং রাজশাহী জেলা প্রশাসককে অনুলিপি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গোদাগাড়ী উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নে তিনটি বালুর ঘাট। বালু উত্তোলনের ফলে ঘন জনবসতি এলাকায় এবং কৃষি জমির উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে স্থানীয় পদ্মা নদী থেকে যেভাবে বালু উত্তোলন চলছে তাতে নদীর তীর নষ্ট হয়ে গ্রাম রক্ষা বাঁধের আশপাশের ঘর বাড়ী, রাস্তা এবং ফসলি জমি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে। নদী ভাঙ্গন শুরু হয়েছে, আবাদী জমি ও গ্রামীন রাস্তা ভেঙ্গে যাচ্ছে।
এছাড়া নদীর তীরে জমি হারিয়ে আদি নিবাস থেকে উচ্ছেদ হতে বাধ্য হচ্ছে। ড্রাম ট্রাক, ট্রাক ও মাহেন্দ্রা দ্রুত গতিতে চলার ফলে ধুলোবালি উড়ে মানুষের মারাত্মকভাবে চোখের সমস্যা হচ্ছে, শ্বাসকষ্ট জনিত রোগসহ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। দ্রুত গতিতে গাড়ী চলার ফলে মাঝে মধ্যে ছোট বড় দূর্ঘটনা ঘটছে। দুঘৃটনার কবলে পড়ে অনেকে প্রান হারিয়েছে। এমনকি অনেকে হাত পা হারিয়ে পুঙ্গত বরন করেছে। কমলমতি শিক্ষার্থীরা স্কুল যেতে ভয় পাচ্ছে।
এছাড়া রাস্তার দুই পার্শ্বে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসরুম বালিতে ঢেকে যাচ্ছে এবং বালুবাহী ট্রাকগুলোর কারণে শব্দ দূষণ হচ্ছে। তাতে লেখাপড়ার বিঘন ঘটছে। রাস্তার দুই ধারে বাড়ী ঘর ও হোটেলের খাবার গুলো বালি পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে
২৬শে নভেম্বর বেলা ১০টা ৩০ মিনিটে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা সদর গোলচত্বরে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, মাটিকাটা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি এহসানুল কবির টুকু, সহ সভাপতি কামরুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক সেলিম সানোয়ার পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক আহসান হাবীব, গোদাগাড়ী পৌরসভার সাবেক ছাত্রনেতা মমিনুল ইসলাম রনক, যুবনেতা হিমেল, উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক বেদার উদ্দীন বিদুৎ, যুগ্ন আহবায়ক রোকনুজ্জামান, জেলা যুবদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য রাকিব রাজিব ও যুব নেতা বাসার প্রমূখ।
মানববন্ধন শেষে গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনওকে) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য স্বারকলিপি ও বন ও পরিবেশ উপদেষ্টা, বন ও পরিবেশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ সচিবালয় এবং রাজশাহী জেলা প্রশাসককে অনুলিপি প্রদান করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গোদাগাড়ী উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নে তিনটি বালুর ঘাট। বালু উত্তোলনের ফলে ঘন জনবসতি এলাকায় এবং কৃষি জমির উপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে স্থানীয় পদ্মা নদী থেকে যেভাবে বালু উত্তোলন চলছে তাতে নদীর তীর নষ্ট হয়ে গ্রাম রক্ষা বাঁধের আশপাশের ঘর বাড়ী, রাস্তা এবং ফসলি জমি মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে। নদী ভাঙ্গন শুরু হয়েছে, আবাদী জমি ও গ্রামীন রাস্তা ভেঙ্গে যাচ্ছে।
এছাড়া নদীর তীরে জমি হারিয়ে আদি নিবাস থেকে উচ্ছেদ হতে বাধ্য হচ্ছে। ড্রাম ট্রাক, ট্রাক ও মাহেন্দ্রা দ্রুত গতিতে চলার ফলে ধুলোবালি উড়ে মানুষের মারাত্মকভাবে চোখের সমস্যা হচ্ছে, শ্বাসকষ্ট জনিত রোগসহ বিভিন্ন ধরনের রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। দ্রুত গতিতে গাড়ী চলার ফলে মাঝে মধ্যে ছোট বড় দূর্ঘটনা ঘটছে। দুঘৃটনার কবলে পড়ে অনেকে প্রান হারিয়েছে। এমনকি অনেকে হাত পা হারিয়ে পুঙ্গত বরন করেছে। কমলমতি শিক্ষার্থীরা স্কুল যেতে ভয় পাচ্ছে।
এছাড়া রাস্তার দুই পার্শ্বে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকায় ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসরুম বালিতে ঢেকে যাচ্ছে এবং বালুবাহী ট্রাকগুলোর কারণে শব্দ দূষণ হচ্ছে। তাতে লেখাপড়ার বিঘন ঘটছে। রাস্তার দুই ধারে বাড়ী ঘর ও হোটেলের খাবার গুলো বালি পড়ে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে