চাঁদপুর বিআরটিএ অফিসে সেবা নিতে আসা গ্রাহকরা। আর মোটরযান পরিদর্শক আফজাল এর বিরুদ্ধে একাধিকবার অনিয়মের নিউজ হলেও কোন অদৃশ্য শক্তির কারণে তিনি এখনো বহাল তবিয়তে থেকে দেদারছে তার অনিয়ম আর ঘুষ বাণিজ্যে কারণে জর্জরিত চাঁদপুর বিআরটিএ জেলা সার্কেল।
সরেজমিন অনুসন্ধানে দেখা যায়, চাঁদপুর বিআরটিএ অফিসটিতে রন্ধে রন্ধে অনিয়ম আর গ্রাহক হয়রানিতে জর্জরিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এই অফিসটির অফিস সহায়ক থেকে শুরু করে সীল মেকানিক সহ প্রতিটি টেবিলে ওপেন সিক্রেট ঘুষ বানিজ্য দেদারছে চলছে। আর দালাল আর আর ঘুষ ছাড়া তো কাঙ্খিত সেবা পাওয়া ভাগ্যের ব্যপার।
এছাড়া এই বিআরটিএ অফিসটিতে বর্তমান সহকারি পরিচালক এবং মোটরযান পরিদর্শক এর যোগসাজশে চলছে যত ধরণের অনিয়ম আর ঘুষ বানিজ্য।সরেজমিনে দেখা যায় চাঁদপুর বিআরটিএ অফিসে দালালদের গড ফাদার হিসেবে নিয়ন্ত্রণ করছেন মোটরযান পরিদর্শক আফজাল হোসেন।
সরেজমিনে জানা যায়,বর্তমান সহকারি পরিচালক আসার আগে মিজানুর রহমান নামের আরেকজন সহকারি পরিচালক থাকাকালীন সময়ে মিজানুর রহমান এর শারিরীক অসুস্হতার কারণে তিনি নিয়মিত অফিসে আসতেন না বলেই চলে। সহকারি পরিচালক মিজানুর রহমান নিয়মিত অফিসে না আসার কারণে এই সুযোগে মোটরযান পরিদর্শক আফজাল তার ইচ্ছা খেয়াল খুশি মতো অফিসটিকে একটা অনিয়ম আর ঘুষ বানিজ্যের আতুঁর ঘর বানিয়ে রেখেছিলেন এবং তৎকালীন মিজানুর রহমানের অনুপস্হিতিতে মোটরযান পরিদর্শক আফজাল সিএনজি চালিত বেবী টেক্সী গাড়ীর রেজিস্ট্রেশনের জন্য গাড়ি প্রতি সর্বনিন্ম ৫৫ হাজার থেকে শুরু করে বিভিন্ন অজুহাতে লাখ টাকা চুক্তিতেও তিনি গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে মোটরযান পরিদর্শক আফজাল এর বিরুদ্ধে।
সরজমিন অনুসন্ধানে আরো দেখা যায়, চাঁদপুর বিআরটিএ অফিসের সামনে প্রকাশ্যে চলছে দালাল ও সেবা নিতে আসা সেবা গ্রহীতাদের মধ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর দরকষাকষির চালচিত্র। মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স এর বিষয়ে ছদ্মবেশে অফিসের ভিতর কথা হয় শাওন নামের একজনের সাথে তিনি বলেন, সাড়ে ১২ হাজার টাকা হলে আমি কাজ করে দিব। আপনি শুধু পরীক্ষার দিন হাজির থাকলেই হবে আর কিছুই করা লাগবে না। শাওন জানান, তিনি এই অফিসের মাস্টার রোলে চাকুরী করছেন। টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে দিলে শিক্ষাগত যোগ্যতার কাগজেরও দরকার নেই সব প্রমাণ আমরাই করে দিবো। বিদ্যুৎ বিলের কাগজও তিনি ব্যবস্হা করে দিবেন। লিখিত পরীক্ষা পাস করিয়ে দেবারও গ্যারান্টি দেন শাওন। পরক্ষণে তিনি অফিসের মধ্যে নিয়ে গিয়ে অফিসের কর্মচারীদের সাথে কথা পরিচয় করিয়ে দেন। শেষ পর্যায়ে তিনি তার ০১৭৮৯-৪৩৪২০০ উক্ত মোবাইল নাম্বারটি দিয়ে কাগজপত্র নিয়ে দেখা করতে বলেন।
সরেজমিনে তাদের কাউকে না পেয়ে নিউজের স্বার্থে উপরোক্ত বিষয়ে জানতে সহকারি পরিচালক মো. আনোয়ার হেসেন এবং মোটরযান পরিদর্শক মো.আফজাল হোসেন এর সরকারি নাম্বার গুলোতে অসংখ্যবার কল করেও তাদের মোবাইল সংযোগটি পাওয়া যায়নি। অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে আরো বিস্তারিত পরের সংখ্যায় ধারাবাহিক প্রকাশ করা হবে।
সরেজমিন অনুসন্ধানে দেখা যায়, চাঁদপুর বিআরটিএ অফিসটিতে রন্ধে রন্ধে অনিয়ম আর গ্রাহক হয়রানিতে জর্জরিত প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এই অফিসটির অফিস সহায়ক থেকে শুরু করে সীল মেকানিক সহ প্রতিটি টেবিলে ওপেন সিক্রেট ঘুষ বানিজ্য দেদারছে চলছে। আর দালাল আর আর ঘুষ ছাড়া তো কাঙ্খিত সেবা পাওয়া ভাগ্যের ব্যপার।
এছাড়া এই বিআরটিএ অফিসটিতে বর্তমান সহকারি পরিচালক এবং মোটরযান পরিদর্শক এর যোগসাজশে চলছে যত ধরণের অনিয়ম আর ঘুষ বানিজ্য।সরেজমিনে দেখা যায় চাঁদপুর বিআরটিএ অফিসে দালালদের গড ফাদার হিসেবে নিয়ন্ত্রণ করছেন মোটরযান পরিদর্শক আফজাল হোসেন।
সরেজমিনে জানা যায়,বর্তমান সহকারি পরিচালক আসার আগে মিজানুর রহমান নামের আরেকজন সহকারি পরিচালক থাকাকালীন সময়ে মিজানুর রহমান এর শারিরীক অসুস্হতার কারণে তিনি নিয়মিত অফিসে আসতেন না বলেই চলে। সহকারি পরিচালক মিজানুর রহমান নিয়মিত অফিসে না আসার কারণে এই সুযোগে মোটরযান পরিদর্শক আফজাল তার ইচ্ছা খেয়াল খুশি মতো অফিসটিকে একটা অনিয়ম আর ঘুষ বানিজ্যের আতুঁর ঘর বানিয়ে রেখেছিলেন এবং তৎকালীন মিজানুর রহমানের অনুপস্হিতিতে মোটরযান পরিদর্শক আফজাল সিএনজি চালিত বেবী টেক্সী গাড়ীর রেজিস্ট্রেশনের জন্য গাড়ি প্রতি সর্বনিন্ম ৫৫ হাজার থেকে শুরু করে বিভিন্ন অজুহাতে লাখ টাকা চুক্তিতেও তিনি গাড়ির রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে মোটরযান পরিদর্শক আফজাল এর বিরুদ্ধে।
সরজমিন অনুসন্ধানে আরো দেখা যায়, চাঁদপুর বিআরটিএ অফিসের সামনে প্রকাশ্যে চলছে দালাল ও সেবা নিতে আসা সেবা গ্রহীতাদের মধ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর দরকষাকষির চালচিত্র। মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স এর বিষয়ে ছদ্মবেশে অফিসের ভিতর কথা হয় শাওন নামের একজনের সাথে তিনি বলেন, সাড়ে ১২ হাজার টাকা হলে আমি কাজ করে দিব। আপনি শুধু পরীক্ষার দিন হাজির থাকলেই হবে আর কিছুই করা লাগবে না। শাওন জানান, তিনি এই অফিসের মাস্টার রোলে চাকুরী করছেন। টাকার পরিমাণ বাড়িয়ে দিলে শিক্ষাগত যোগ্যতার কাগজেরও দরকার নেই সব প্রমাণ আমরাই করে দিবো। বিদ্যুৎ বিলের কাগজও তিনি ব্যবস্হা করে দিবেন। লিখিত পরীক্ষা পাস করিয়ে দেবারও গ্যারান্টি দেন শাওন। পরক্ষণে তিনি অফিসের মধ্যে নিয়ে গিয়ে অফিসের কর্মচারীদের সাথে কথা পরিচয় করিয়ে দেন। শেষ পর্যায়ে তিনি তার ০১৭৮৯-৪৩৪২০০ উক্ত মোবাইল নাম্বারটি দিয়ে কাগজপত্র নিয়ে দেখা করতে বলেন।
সরেজমিনে তাদের কাউকে না পেয়ে নিউজের স্বার্থে উপরোক্ত বিষয়ে জানতে সহকারি পরিচালক মো. আনোয়ার হেসেন এবং মোটরযান পরিদর্শক মো.আফজাল হোসেন এর সরকারি নাম্বার গুলোতে অসংখ্যবার কল করেও তাদের মোবাইল সংযোগটি পাওয়া যায়নি। অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে আরো বিস্তারিত পরের সংখ্যায় ধারাবাহিক প্রকাশ করা হবে।