রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে একটি অবৈধ শটগান ও ৬৩ রাউন্ড লিডবল কার্তুজ উদ্ধার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় মোহাম্মদপুরের উত্তর সুলতানগঞ্জ জাফরাবাদ মসজিদ রোডের একটি বাসা থেকে অবৈধ এ অস্ত্র-গুলি উদ্ধার করে সিটিটিসির একটি আভিযানিক দল।
সিটিটিসির বরাত দিয়ে তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিটিটিসির একটি আভিযানিক দল জানতে পারে, মোহাম্মদপুর থানার উত্তর সুলতানগঞ্জ জাফরাবাদ মসজিদ রোডের আবুল কাশেম খান তার লাইসেন্সকৃত ১২ বোর শটগানটি সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী থানায় জমা না দিয়ে অবৈধভাবে নিজ হেফাজতে রেখেছেন। পরে আভিযানিক দল ওই বাসায় অভিযান পরিচালনা করে শটগানটি ও লিডবল কার্তুজ উদ্ধার করে এবং মোহাম্মদপুর থানায় জমা দেয়। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৫ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জারিকৃত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বেসামরিক জনগণকে দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোলাবারুদসহ আগ্নেয়াস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো। নির্দেশনা অনুযায়ী ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত স্থানে আগ্নেয়াস্ত্র জমা না করলে তা অবৈধ অস্ত্র হিসেবে গণ্য হবে।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় মোহাম্মদপুরের উত্তর সুলতানগঞ্জ জাফরাবাদ মসজিদ রোডের একটি বাসা থেকে অবৈধ এ অস্ত্র-গুলি উদ্ধার করে সিটিটিসির একটি আভিযানিক দল।
সিটিটিসির বরাত দিয়ে তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিটিটিসির একটি আভিযানিক দল জানতে পারে, মোহাম্মদপুর থানার উত্তর সুলতানগঞ্জ জাফরাবাদ মসজিদ রোডের আবুল কাশেম খান তার লাইসেন্সকৃত ১২ বোর শটগানটি সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী থানায় জমা না দিয়ে অবৈধভাবে নিজ হেফাজতে রেখেছেন। পরে আভিযানিক দল ওই বাসায় অভিযান পরিচালনা করে শটগানটি ও লিডবল কার্তুজ উদ্ধার করে এবং মোহাম্মদপুর থানায় জমা দেয়। এ ঘটনায় পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ২৫ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জারিকৃত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গত ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বেসামরিক জনগণকে দেওয়া আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করে ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে গোলাবারুদসহ আগ্নেয়াস্ত্র সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করা হলো। নির্দেশনা অনুযায়ী ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত স্থানে আগ্নেয়াস্ত্র জমা না করলে তা অবৈধ অস্ত্র হিসেবে গণ্য হবে।