ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় ভোটার নিবন্ধন করতে গিয়ে রোহিঙ্গা যুবকসহ তার দুই সহযোগী আটকের ঘটনা ঘটেছে।
রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে আটক ওই তিনজনকে থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
আটক রোহিঙ্গার নাম নুরুল আমিন (২৪)। তিনি কক্সবাজার বালুখালি ৯নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা লালু মিয়ার ছেলে। এছাড়া তার সহযোগী সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের মহিষবান্দি গ্রামের আশরাফুল ইসলাম সরকারের ছেলে তায়েফ সরকার (২৩) ও একই ইউপির তরফ কামাল গ্রামের রঞ্জিত চন্দ্র বর্মনের ছেলে জীবন কৃষ্ণ সরকার (৩৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সাদুল্লাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমেন কালবেলাকে জানান, রোববার দুপুরে ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য রোহিঙ্গা যুবক স্থানীয় দুজনকে সঙ্গে নিয়ে তার কার্যালয়ে যান। সেখানে তারা রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রাম এলাকার ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন নিয়ে যান। আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকাসহ তার কথাবার্তা (ভাষায়) সন্দেহ হয়। এ সময় নাগরিকত্ব ও চারিত্রিক সনদসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করলে সবই ভুয়া বলে প্রমাণ পাওয়া যায়।
তিনি আরও জানান, এক পর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদে রোহিঙ্গা যুবক তার সঙ্গে থাকা দুই যুবকের সহায়তায় ভোটার হতে সেখানে যান বলে স্বীকার করেন। পরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। আটকদের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ওসি মো. তাজ উদ্দিন খন্দকার কালবেলাকে বলেন, এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল মোমেন বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। আটকদের আগামীকাল সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।
রোববার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে সাদুল্যাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তাদের আটক করা হয়। পরে আটক ওই তিনজনকে থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
আটক রোহিঙ্গার নাম নুরুল আমিন (২৪)। তিনি কক্সবাজার বালুখালি ৯নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা লালু মিয়ার ছেলে। এছাড়া তার সহযোগী সাদুল্লাপুর উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের মহিষবান্দি গ্রামের আশরাফুল ইসলাম সরকারের ছেলে তায়েফ সরকার (২৩) ও একই ইউপির তরফ কামাল গ্রামের রঞ্জিত চন্দ্র বর্মনের ছেলে জীবন কৃষ্ণ সরকার (৩৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সাদুল্লাপুর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোমেন কালবেলাকে জানান, রোববার দুপুরে ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য রোহিঙ্গা যুবক স্থানীয় দুজনকে সঙ্গে নিয়ে তার কার্যালয়ে যান। সেখানে তারা রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রাম এলাকার ভোটার হওয়ার জন্য আবেদন নিয়ে যান। আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকাসহ তার কথাবার্তা (ভাষায়) সন্দেহ হয়। এ সময় নাগরিকত্ব ও চারিত্রিক সনদসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করলে সবই ভুয়া বলে প্রমাণ পাওয়া যায়।
তিনি আরও জানান, এক পর্যায়ে জিজ্ঞাসাবাদে রোহিঙ্গা যুবক তার সঙ্গে থাকা দুই যুবকের সহায়তায় ভোটার হতে সেখানে যান বলে স্বীকার করেন। পরে তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। আটকদের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ওসি মো. তাজ উদ্দিন খন্দকার কালবেলাকে বলেন, এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কর্মকর্তা আব্দুল মোমেন বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। আটকদের আগামীকাল সোমবার সকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হবে।