পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার গোলখালী ইউনিয়ন এর নলুয়াবাগী গ্রামের ৭,৮ নং ওয়ার্ডের খেটে খাওয়া, ভুক্তভোগী সাধারন মানুষ ৬ /১২/২৪ ইং রোজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৩০মিনিটের সময় নলুয়বাগী বাঁধ ঘাটে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় মানুষদের কাছে জানা যায়,নলুয়াবাগী ৭,৮ নং ওয়ার্ডের পাশ দিয়ে রামনাবাদ নদী,ওখানে নদীর পাড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের রেকর্ডীয় সম্পত্তি ছিল,তবে সেই নদীরপাড় ভাংগনের কারনে নদীতে তাদের জমি বিলিন হয়ে যায়,তখন জমি সরকারি সিকিস্তি হয়ে যায়।এখন আবার সেই রামনাবাদ নদীর পাড়ে নলুয়াবাগী গ্রামের কুল ঘেঁসে নতুন চড় জাগে এবং তাদের ঐ বাপ দাদার রেকর্ডীয় জমি ফিরে পাবার জন্য স্থানীয় বাসিন্দারা সরকারকে বিবাদী করে পটুয়াখালী কোর্টে একটা মামলা করেন এবং বর্তমানে কোর্টে মামলা চলমান রয়েছে ।
এঅবস্থায় ঐ চড়ের জমি কোন খাস বন্দোবস্ত না হওয়ায়,গোলখালী ইউনিয়নের নলুয়াবাগী গ্রামের সাংগঠনিক বিএনপি সভাপতি মোঃ বাহাদুর আলম মৃধা,সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ আশরাফ প্যাদা ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ দাদন চৌকিদার মিলে গলাচিপা উপজেলা বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন এর কাছ
থেকে নলুয়াবাগী রামনাবাদ নদীর চড়ে মাছ ধরার জন্য ৬ মাসের লিখিত কাগজ আনছেন বলে জানা যায়।
তবে স্থানীয় বাসিন্দা ভুক্তভোগীরা সাংবাদিকদের কাছে এক সাক্ষাৎকারে বলেন সভাপতি সহ তিন জন মিলে তারা, আমাদের ভুক্তভোগীদের প্রত্যেক এর কাছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা চাদাঁ দাবি করেন। আমরা অসহায় নদীর পাড়ের মানুষ,খেটে খাওয়া দিন মজুর, আমরা তাদের চাঁদা দিতে না পাড়ায়, আমরা ঐ চড়ের নদীতে মাছ ধরা থেকে বঞ্চিত। আর যারা তাদের টাকা পয়সা দিতে পেরেছে তারাই বর্তমানে ঐ চড়ে মাছ ধরে,তারা বিভিন্ন অনিয়ম,দূর্নিতী ও
ঘুষ বানিজ্য করায়,আমরা ভুক্তভোগী সবাই মিলে আজ তাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছি।
সরকারের কাছে আমাদের একটাই দাবি এই চাঁদাবাজ সভাপতিসহ ৩জনকে বহিষ্কার করা হোক,আর এদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানান ভুক্তভোগীরা। এছাড়াও তারা সবাই বলেন আমাদের ভুক্তভোগীদের
অধিকার সমন্বয় করে দেওয়া হোক।
পরে স্থানীয় নলুয়াবাগী সাংগঠনিক বিএনপি সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার হোসেন এবং স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ আবু সাইদ এসে তাদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে তাদের বিরত রাখেন ও বলেন আপনাদের দাবি এবং এর বিচার মিমাংসা গলাচিপা ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি এবং সাবেক চেয়ারম্যান ছত্তার হাওলাদার রবিবার এসে করবেন বলে জানান এই ইউপি সদস্য।
এবিষয়ে সাংবাদিকরা গলাচিপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন এর কাছে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন,নলুয়াবাগী সাংগঠনিক বিএনপি সভাপতি সহ কয়েক জন আমার কাছে ঐ নদীর চড়ে মাছ ধরার অনুমতি চাইলে এবং দরখাস্ত করলে,গলাচিপা উপজেলা ইউওনো মহোদয়সহ আমি সমন্বয় করে,তাদের এলাকার সবাইকে নিয়ে সমন্বয় করে মাছ ধরার লিখিত অনুমতি দিয়েছি বলে জানান রেঞ্জ কর্মকর্তা।
তবে এ মানববন্ধন ওবিক্ষোভ মিছিলে শতশত স্থানীয় বাসিন্দা ও ভুক্তভোগীরা ঝাড়ু,জুতা,এবং লাঠি নিয়ে নলুয়াবাগী বাঁধ ঘাটে মিলিত হয়ে চাঁদাবাজ,অনিয়ম, দূর্নীতি ও ঘুষ বানিজ্য করায়,তাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে এর প্রতিবাদ ও বিচারের দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দা ও ভুক্তভোগীরা।
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় মানুষদের কাছে জানা যায়,নলুয়াবাগী ৭,৮ নং ওয়ার্ডের পাশ দিয়ে রামনাবাদ নদী,ওখানে নদীর পাড়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের রেকর্ডীয় সম্পত্তি ছিল,তবে সেই নদীরপাড় ভাংগনের কারনে নদীতে তাদের জমি বিলিন হয়ে যায়,তখন জমি সরকারি সিকিস্তি হয়ে যায়।এখন আবার সেই রামনাবাদ নদীর পাড়ে নলুয়াবাগী গ্রামের কুল ঘেঁসে নতুন চড় জাগে এবং তাদের ঐ বাপ দাদার রেকর্ডীয় জমি ফিরে পাবার জন্য স্থানীয় বাসিন্দারা সরকারকে বিবাদী করে পটুয়াখালী কোর্টে একটা মামলা করেন এবং বর্তমানে কোর্টে মামলা চলমান রয়েছে ।
এঅবস্থায় ঐ চড়ের জমি কোন খাস বন্দোবস্ত না হওয়ায়,গোলখালী ইউনিয়নের নলুয়াবাগী গ্রামের সাংগঠনিক বিএনপি সভাপতি মোঃ বাহাদুর আলম মৃধা,সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ আশরাফ প্যাদা ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ দাদন চৌকিদার মিলে গলাচিপা উপজেলা বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন এর কাছ
থেকে নলুয়াবাগী রামনাবাদ নদীর চড়ে মাছ ধরার জন্য ৬ মাসের লিখিত কাগজ আনছেন বলে জানা যায়।
তবে স্থানীয় বাসিন্দা ভুক্তভোগীরা সাংবাদিকদের কাছে এক সাক্ষাৎকারে বলেন সভাপতি সহ তিন জন মিলে তারা, আমাদের ভুক্তভোগীদের প্রত্যেক এর কাছে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা চাদাঁ দাবি করেন। আমরা অসহায় নদীর পাড়ের মানুষ,খেটে খাওয়া দিন মজুর, আমরা তাদের চাঁদা দিতে না পাড়ায়, আমরা ঐ চড়ের নদীতে মাছ ধরা থেকে বঞ্চিত। আর যারা তাদের টাকা পয়সা দিতে পেরেছে তারাই বর্তমানে ঐ চড়ে মাছ ধরে,তারা বিভিন্ন অনিয়ম,দূর্নিতী ও
ঘুষ বানিজ্য করায়,আমরা ভুক্তভোগী সবাই মিলে আজ তাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছি।
সরকারের কাছে আমাদের একটাই দাবি এই চাঁদাবাজ সভাপতিসহ ৩জনকে বহিষ্কার করা হোক,আর এদেরকে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানান ভুক্তভোগীরা। এছাড়াও তারা সবাই বলেন আমাদের ভুক্তভোগীদের
অধিকার সমন্বয় করে দেওয়া হোক।
পরে স্থানীয় নলুয়াবাগী সাংগঠনিক বিএনপি সাবেক যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার হোসেন এবং স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ আবু সাইদ এসে তাদের উদ্দেশ্যে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে তাদের বিরত রাখেন ও বলেন আপনাদের দাবি এবং এর বিচার মিমাংসা গলাচিপা ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি এবং সাবেক চেয়ারম্যান ছত্তার হাওলাদার রবিবার এসে করবেন বলে জানান এই ইউপি সদস্য।
এবিষয়ে সাংবাদিকরা গলাচিপা উপজেলা বন কর্মকর্তা মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন এর কাছে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন,নলুয়াবাগী সাংগঠনিক বিএনপি সভাপতি সহ কয়েক জন আমার কাছে ঐ নদীর চড়ে মাছ ধরার অনুমতি চাইলে এবং দরখাস্ত করলে,গলাচিপা উপজেলা ইউওনো মহোদয়সহ আমি সমন্বয় করে,তাদের এলাকার সবাইকে নিয়ে সমন্বয় করে মাছ ধরার লিখিত অনুমতি দিয়েছি বলে জানান রেঞ্জ কর্মকর্তা।
তবে এ মানববন্ধন ওবিক্ষোভ মিছিলে শতশত স্থানীয় বাসিন্দা ও ভুক্তভোগীরা ঝাড়ু,জুতা,এবং লাঠি নিয়ে নলুয়াবাগী বাঁধ ঘাটে মিলিত হয়ে চাঁদাবাজ,অনিয়ম, দূর্নীতি ও ঘুষ বানিজ্য করায়,তাদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে এর প্রতিবাদ ও বিচারের দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দা ও ভুক্তভোগীরা।