
আলী কায়সার পিন্টু ( মোহাম্মদপুর থানা সভাপতি শ্রমিকদল) এ যেন আতংকে নাম মোহাম্মদপুরের। ৫ তারিখ সৈরাচার পতন এর পর থেকে দখলবাজী, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজিতে মাতিয়ে রাখছে মোহাম্মদপুর কে। আমাদের অনুসন্ধান টিম তার অপকর্মের অনুসন্ধানে নামার পর একটার পর একটা চাঁদাবাজি , দলবাজির রহস্য উনমুচন হতে থাকে।
৫ তারিখ (আওয়ামী-লীগ) এর সৈরাচার পতন এর পর মোহাম্মদপুর থেকে সৈরাচার এ দোষররা পালিয়ে যায়। তারপর থেকে বি এম পি - র, অঘোষিত সরকারের সে যেন এক রাজা। তার পিছনে শেল্টার দেয়, (বি এম পি) সাবেক সভাপতি, বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা আতাউর রহমান ডালি।
কাউকে দিয়ে ট্রাক ইস্ট্যান্ট দখল করে চাঁদাবাজি। ফুটপাত দখল করে টাকা নিয়ে দোকান বসানো। আওয়ামী লীগ এর নেতা কর্মীদের বাসায় হামলা দেওয়া। তাদের আটকে রেখে চাঁদা চাওয়া। এগুলো যেন তার দৈনন্দিন জিবনের কাজ। তার ভিতর অন্যতম বসিলা ৪০ ফিট কাচা বাজার। যেটা দখল করে বাজার তৈরি করে ভাড়া দিচ্ছে। সেখানে ভাড়া তুলে তার ডান হাত - ইব্রাহিম ও যুব দলের রিপন মাস্টার।
সকল টেন্ডার বাজি, দখল বাজি, অপহরণে তার ডান হাত, বা হাত হিসাবে ব্যবহার করে ফারুক,ইব্রাহিম তার ভিতর তার আপন ছোট ভাই ,নান্টু ও রিন্টু।
মোহাম্মদপুর থানায়, ফারুক,ইব্রাহিম রিন্টু, ও নান্টুর নামে একাধিক মমলা রয়েছো। দখল বাজি, মানুষের বাসায় লুটপাট ভিন্ন ভিন্ন মমলা। হাস্যকর হলেও সত্যি তার নামে গাড়ির টায়ার চুরির মামলাও রয়েছে।
প্রশাসন এই বিষয়ে নিরব। এতো কিছু করার পরও আইনের নাকের ডগায় ঘুরে বেড়াছে তারা।